নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
উৎসাহ-উদ্দীপনা আর স্বস্তি নিয়ে দেশের জনগণ এবার ঈদ ও পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম। আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ ও পয়লা বৈশাখের আনন্দ সাধারণ মানুষের চোখের জলে ভেসে গেছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ৫ দিন আমি গ্রামে ছিলাম, মাঠে-ঘাটে চলেছি, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। সবার মধ্যে একটা স্বস্তি দেখতে পেয়েছি। সবাই উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেছেন। এ ছাড়া এবারের নববর্ষ শুধু ঢাকা শহরে নয় গ্রামেও উদ্যাপিত হয়েছে, মেলা হয়েছে। সেখানে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখেছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে কেউ কিছু বললে, সেখানে উত্তর না দেওয়াই ভালো। উত্তর দেওয়ার কিছু নাই। জনগণই ভালো-মন্দ বলতে পারবে—তারা অস্বস্তিতে আছে কি না স্বস্তিতে আছে। তবে আমি সকলের মধ্যেই উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ঈদ ও নববর্ষ উদ্যাপন করতে দেখেছি; এটাই আমার অভিজ্ঞতা। আমার মনে হয়, উনি রাজনৈতিকভাবে এটা বলেছেন। এটা নিয়ে উত্তর দেওয়ার কিছু নাই।’
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল—রমজানে মানুষকে স্বস্তি দেওয়া। সেটা রমজানের পরও অব্যাহত থাকবে কি না—জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শুধু রমজান না, সারা বছর নিরবচ্ছিন্নভাবে নিত্যপণ্য সরবরাহের জন্য কাজ করে যাব। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যসহ আমাদের লোকাল সাপ্লাই চেইনগুলো শক্তিশালী করব।’
রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের রমজানটা ব্যাপক চ্যালেঞ্জ ছিল, সবকিছুর চাহিদা তিনগুণ বেড়ে যায়। এ জন্য আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এটা আমার জন্য বড় অভিজ্ঞতা। আপনারা জানেন, আমরা দিল্লি থেকে পেঁয়াজ এনেছি। সেই সঙ্গে, আমাদের তেল চিনিসহ নিত্য যে সব পণ্য তা আমাদের পর্যাপ্ত ছিল। একই সঙ্গে দাম ঊর্ধ্বমুখী নয় নিম্নমুখী ছিল। এসব চ্যালেঞ্জ পার হয়ে আসছি।’
উৎসাহ-উদ্দীপনা আর স্বস্তি নিয়ে দেশের জনগণ এবার ঈদ ও পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম। আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ ও পয়লা বৈশাখের আনন্দ সাধারণ মানুষের চোখের জলে ভেসে গেছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ৫ দিন আমি গ্রামে ছিলাম, মাঠে-ঘাটে চলেছি, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। সবার মধ্যে একটা স্বস্তি দেখতে পেয়েছি। সবাই উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেছেন। এ ছাড়া এবারের নববর্ষ শুধু ঢাকা শহরে নয় গ্রামেও উদ্যাপিত হয়েছে, মেলা হয়েছে। সেখানে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখেছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে কেউ কিছু বললে, সেখানে উত্তর না দেওয়াই ভালো। উত্তর দেওয়ার কিছু নাই। জনগণই ভালো-মন্দ বলতে পারবে—তারা অস্বস্তিতে আছে কি না স্বস্তিতে আছে। তবে আমি সকলের মধ্যেই উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ঈদ ও নববর্ষ উদ্যাপন করতে দেখেছি; এটাই আমার অভিজ্ঞতা। আমার মনে হয়, উনি রাজনৈতিকভাবে এটা বলেছেন। এটা নিয়ে উত্তর দেওয়ার কিছু নাই।’
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল—রমজানে মানুষকে স্বস্তি দেওয়া। সেটা রমজানের পরও অব্যাহত থাকবে কি না—জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শুধু রমজান না, সারা বছর নিরবচ্ছিন্নভাবে নিত্যপণ্য সরবরাহের জন্য কাজ করে যাব। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যসহ আমাদের লোকাল সাপ্লাই চেইনগুলো শক্তিশালী করব।’
রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের রমজানটা ব্যাপক চ্যালেঞ্জ ছিল, সবকিছুর চাহিদা তিনগুণ বেড়ে যায়। এ জন্য আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এটা আমার জন্য বড় অভিজ্ঞতা। আপনারা জানেন, আমরা দিল্লি থেকে পেঁয়াজ এনেছি। সেই সঙ্গে, আমাদের তেল চিনিসহ নিত্য যে সব পণ্য তা আমাদের পর্যাপ্ত ছিল। একই সঙ্গে দাম ঊর্ধ্বমুখী নয় নিম্নমুখী ছিল। এসব চ্যালেঞ্জ পার হয়ে আসছি।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েমসহ ছাত্রনেতারা। একই সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নীলক্ষেত ও নিউমার্কেট এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর সিটি করপোরেশনে (জিসিসি) চীনের একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত রক্ত আমাশয়ের (শিগেলা) টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল দিতে চায় আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)। চীনা প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে আইসিডিডিআরবির সহযোগিতা চেয়েছিল।
৭ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ছড়িয়ে পড়ছে অ্যানথ্রাক্স (তড়কা রোগ)। গবাদিপশুর এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এ উপসর্গ নিয়ে মারাও গেছেন মোছা. রোজিনা বেগম নামের এক নারী। কিন্তু সে তুলনায় নেই সচেতনতা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা। ফলে চরম উৎকণ্ঠা আর উদ্বিগ্নে দিন কাটছে সুন্দরগঞ্জবাসীর।
৭ ঘণ্টা আগেতিন বছর ধরে বরগুনার তালতলীর ফাতরার বনের উত্তর নিদ্রার চরের শত শত বিভিন্ন প্রজাতির বড় গাছ মরে যাচ্ছে। তবে সেগুলো বিক্রির কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বন বিভাগ। অভিযোগ উঠেছে, কিছু অসাধু কর্মকর্তা সেসব গাছ চোরাই পথে বিক্রি করছেন।
৭ ঘণ্টা আগে