মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে দীর্ঘ ১০ বছর পর মামাকে হত্যার দায়ে ভাগনে নাসির ব্যাপারীকে (৩৮) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়। সেই সঙ্গে এ মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন সাত আসামি। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ৩টায় জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ লায়লাতুল ফেরদৌস এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নাসির ব্যাপারী সদর উপজেলার চরকুলপদ্বী এলাকার কাদের ব্যাপারীর ছেলে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাসির মামলা হওয়ার পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, অসামাজিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় ২০১১ সালের ২ এপ্রিল সদর উপজেলার কুলপদ্বী এলাকার মৃত মতলেব তায়ানীর ছেলে লিটন তায়ানীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় লিটনের ভাগনে নাসিরসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত লিটনের ভাই মিজান তায়ানী। পরে নাসির ও তাঁর ভাই সুমন ব্যাপারীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মাদারীপুর সদর মডেল থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান। নাসির ও সুমনকে অভিযুক্ত করায় মামলার বাদী আদালতে নারাজি জানালে আদালত এই মামলার সব আসামিকে শ্রেণিভুক্ত করে বিচার বিভাগে পাঠান।
পরে বিচারিক আদালত দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের ওপর ভিত্তি করে নিহত লিটন তায়ানীর ভাগনে নাসিরকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। এ সময় আদালতের বিচারক লায়লাতুল ফেরদৌস এ মামলায় অন্য আসামি মজনু ব্যাপারী, সজীব ব্যাপারী, ইব্রাহীম মীরা, হাবুল মীরা, ফারুক মীরা, সুমন ব্যাপারী ও সোহেল খানকে বেকসুর খালাস দেন। রায় ঘোষণার সময় সোহেল খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে মাদারীপুর জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. সিদ্দিকুর রহমান সিং বলেন, ‘লিটন তায়ানীকে এই মামলার আসামিরা চারদিক থেকে ঘিরে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে এই মামলায় পুলিশ তদন্তের পরে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। কিন্তু বাদী নারাজি দেওয়ায় এর সঙ্গে আরও সাতজন আসামিকে যুক্ত করে বিচার বিভাগে পাঠানো হয়। পরে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ এই মামলার ১৮ জন সাক্ষীর জবানবন্দি আদালতে প্রদান করি। পরে দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক এই মামলার আসামি নাসির ব্যাপারীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। এ সময় একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ডাদেশ দেন। এ মামলার অপর ৭ আসামিকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক। এই রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।’
মাদারীপুরে দীর্ঘ ১০ বছর পর মামাকে হত্যার দায়ে ভাগনে নাসির ব্যাপারীকে (৩৮) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়। সেই সঙ্গে এ মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন সাত আসামি। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ৩টায় জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ লায়লাতুল ফেরদৌস এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নাসির ব্যাপারী সদর উপজেলার চরকুলপদ্বী এলাকার কাদের ব্যাপারীর ছেলে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাসির মামলা হওয়ার পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, অসামাজিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় ২০১১ সালের ২ এপ্রিল সদর উপজেলার কুলপদ্বী এলাকার মৃত মতলেব তায়ানীর ছেলে লিটন তায়ানীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় লিটনের ভাগনে নাসিরসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত লিটনের ভাই মিজান তায়ানী। পরে নাসির ও তাঁর ভাই সুমন ব্যাপারীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মাদারীপুর সদর মডেল থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান। নাসির ও সুমনকে অভিযুক্ত করায় মামলার বাদী আদালতে নারাজি জানালে আদালত এই মামলার সব আসামিকে শ্রেণিভুক্ত করে বিচার বিভাগে পাঠান।
পরে বিচারিক আদালত দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণের ওপর ভিত্তি করে নিহত লিটন তায়ানীর ভাগনে নাসিরকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। এ সময় আদালতের বিচারক লায়লাতুল ফেরদৌস এ মামলায় অন্য আসামি মজনু ব্যাপারী, সজীব ব্যাপারী, ইব্রাহীম মীরা, হাবুল মীরা, ফারুক মীরা, সুমন ব্যাপারী ও সোহেল খানকে বেকসুর খালাস দেন। রায় ঘোষণার সময় সোহেল খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে মাদারীপুর জজকোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. সিদ্দিকুর রহমান সিং বলেন, ‘লিটন তায়ানীকে এই মামলার আসামিরা চারদিক থেকে ঘিরে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে এই মামলায় পুলিশ তদন্তের পরে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। কিন্তু বাদী নারাজি দেওয়ায় এর সঙ্গে আরও সাতজন আসামিকে যুক্ত করে বিচার বিভাগে পাঠানো হয়। পরে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ এই মামলার ১৮ জন সাক্ষীর জবানবন্দি আদালতে প্রদান করি। পরে দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক এই মামলার আসামি নাসির ব্যাপারীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। এ সময় একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ডাদেশ দেন। এ মামলার অপর ৭ আসামিকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক। এই রায়ে আমরা রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।’
চাঁদপুরে পদ্মায় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে আড়াই কেজি ওজনের একটি ইলিশ। আজ সোমবার (২৩ জুন) এটি আনা হয় জেলার বড় স্টেশন মাছঘাটে। ইলিশটি আড়তে নিলামে বিক্রি হয় ১৩ হাজার ১৫০ টাকায়।
১ মিনিট আগেমাদারীপুর স্টেডিয়ামে প্রায় বছরজুড়েই নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন হতো। সেই প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ক্রীড়াঙ্গণ মাদারীপুর স্টেডিয়াম এখন রূপ নিয়েছে মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের নিরাপদ আস্তানায়।
৪ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষে ছয়জন টেঁটাবিদ্ধসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। এ ছাড়া ভাঙচুর করা হয়েছে অন্তত ১০টি দোকান। আজ সোমবার বেলা ১টার দিকে উপজেলার বালুচর বাজার চৌরাস্তায় এ সংঘর্ষ হয়। এতে মোল্লাকান্দি ও খাসমহল গ্রামের বাসিন্দারা অংশ নেয়।
৫ মিনিট আগেযশোরের চৌগাছায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে আফিয়া ইসলাম মৃধা (২২) নামের এক কলেজছাত্রী নিহত হয়েছেন।
১০ মিনিট আগে