রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় পলাশতলী গ্রামে মেঘনা নদীভাঙনে প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকার বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন ও সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। গত দুই দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে নদীপাড়ের শতাধিক বসতভিটা। নদীভাঙন রোধে বাড়িঘর রক্ষার জন্য বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন।
আজ সোমবার সকালে উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের চরপলাশতলী গ্রামে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে স্থানীয় লোকজন তাঁদের বক্তব্যে বলেন, ‘উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের চরপলাশতলী গ্রামটি অবস্থিত। যেখানে রয়েছে ৪ হাজারের বেশি লোকের বসবাস। এখানে রয়েছে দাখিল মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, কবরস্থান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। প্রায় ৪০ বছর মেঘনা নদীর ভাঙনে গ্রামটির কয়েক শতাধিক বিঘা ফসলি জমি, বসতবাড়ি গাছপালা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি করে আসছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণ না করায় তারা ভয়াবহ ক্ষতির শিকার হয়েছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য প্রশাসন দীর্ঘদিন আশ্বাস দিয়ে আসছে, এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। সামনে আশ্বাস নয় আমরা বেড়িবাঁধ নির্মাণ বাস্তবায়ন চাই।’
পলাশতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুল বাছেদ বলেন, ‘গত দুই দিনের নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ভয়ে আতঙ্কে দিশেহারা। তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই। তারা মানবেতর জীবন যাপন করছে। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে গ্রামের অবশিষ্ট অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে এ গ্রামটির নাম মুছে যাবে।’
এদিকে সোমবার দুপুরে পলাশতলী গ্রামের নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মাসুম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. আজগর হোসেন, জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড নরসিংদীর নির্বাহী প্রকৌশলী বিজয় ইন্দ্র শংকর চক্রবর্তী, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. সাজ্জাদ হোসেন, শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান রাশেল, পলাশতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুল বাছেদ, ভুক্তভোগী পরিবারসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
নরসিংদীর রায়পুরায় পলাশতলী গ্রামে মেঘনা নদীভাঙনে প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকার বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন ও সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। গত দুই দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে নদীপাড়ের শতাধিক বসতভিটা। নদীভাঙন রোধে বাড়িঘর রক্ষার জন্য বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন।
আজ সোমবার সকালে উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের চরপলাশতলী গ্রামে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে স্থানীয় লোকজন তাঁদের বক্তব্যে বলেন, ‘উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের চরপলাশতলী গ্রামটি অবস্থিত। যেখানে রয়েছে ৪ হাজারের বেশি লোকের বসবাস। এখানে রয়েছে দাখিল মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, কবরস্থান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। প্রায় ৪০ বছর মেঘনা নদীর ভাঙনে গ্রামটির কয়েক শতাধিক বিঘা ফসলি জমি, বসতবাড়ি গাছপালা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি করে আসছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণ না করায় তারা ভয়াবহ ক্ষতির শিকার হয়েছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য প্রশাসন দীর্ঘদিন আশ্বাস দিয়ে আসছে, এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। সামনে আশ্বাস নয় আমরা বেড়িবাঁধ নির্মাণ বাস্তবায়ন চাই।’
পলাশতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুল বাছেদ বলেন, ‘গত দুই দিনের নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো ভয়ে আতঙ্কে দিশেহারা। তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই। তারা মানবেতর জীবন যাপন করছে। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে গ্রামের অবশিষ্ট অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে এ গ্রামটির নাম মুছে যাবে।’
এদিকে সোমবার দুপুরে পলাশতলী গ্রামের নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মাসুম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. আজগর হোসেন, জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড নরসিংদীর নির্বাহী প্রকৌশলী বিজয় ইন্দ্র শংকর চক্রবর্তী, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. সাজ্জাদ হোসেন, শ্রীনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রিয়াজ মুর্শেদ খান রাশেল, পলাশতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুল বাছেদ, ভুক্তভোগী পরিবারসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে