প্রতিনিধি
কালুখালী (রাজবাড়ী) : রাজবাড়ী জেলায় বৈধ বালি মহল রয়েছে ৭টি। এর মধ্যে ৬টি রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ও একটি জেলার কালুখালী উপজেলার শাওরাইল ইউনিয়নের পাতুরিয়া গড়াই নদীর ঘাটে। এগুলো সরকারের বিধি মোতাবেক ইজারা দিয়ে কাজ করে।
তবে বৈধ বালিমহল ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় ক্ষমতাবানদের ম্যানেজ করে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। শাওরাইল ইউনিয়নের জামালপুর, কসবামাজাইল ইউনিয়নের নাদুড়িয়া, হাবাসপুর ইউপির পদ্মার চরে ৩টি স্পটে, কালুখালীর কালিকাপুর ইউনিয়নের কয়েকটি পয়েন্টে, রাজবাড়ী সদর উপজেলার আধারকোটা পাষাণ মার্কেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে এমন বেশ কয়েকটি বালিমহল চলছে।
এদিকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন বন্ধ করতে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে পাতুরিয়া মৌজার বালুমহাল সর্বোচ্চ ৮০,১২০০ টাকায় ইজারা নেওয়া ইজারাদার আহাদ ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কে, এম রাকিবুল ইসলাম (আকমল)। লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আমরা পাতুরিয়া বালিমহাল ইজারা নিয়ে বালি উত্তোলন শুরুর পরপরই দেখতে পাচ্ছি মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে শাওরাইল ইউনিয়নের জামালপুর এলাকায় অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে করে আমরা বৈধ ভাবে যারা ব্যবসা করছি তাঁরা চরম ক্ষতির মুখে পড়ছি। সেই সঙ্গে জামালপুর এলাকার কৃষি ও কৃষকের চরম ক্ষতির আশঙ্কা করছি।
এ বিষয়ে আকমাল হোসেন বলেন-আমি সর্বোচ্চ মূল্য দিয়ে পাতুরিয়া বালুমহাল ক্রয় করেছি। এবার গত বছরের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয়েছে। কিন্তু, গত বছর যারা এই বালুমহল চালাতো তারা ইজারা না পেয়ে আমাকে ক্ষতি করার জন্য অবৈধভাবে একই ইউনিয়নের মধ্যে বালু উত্তোলন করছে। আমি এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর একটা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাতুরিয়া বালু মহল থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটারের মধ্যেই জামালপুর চরের কালুখালী উপজেলা যুবলীগের নেতা লাবু ও শাওরাইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ভেকু দিয়ে বালি তুলে ট্রাকে করে তা বিক্রি করছে। জামালপুর থেকে বালি নেওয়ার জন্য রয়েছে প্রায় ২৫ থেকে ৩০টি ট্রাক।
এ বিষয়ে শাওরাইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মো. কামাল হোসেন বলেন, আমরা অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করছি না। মাগুরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ৪টি মৌজায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার ঘন বর্গফুট বালি নিলামে ক্রয় করেছি। এর বৈধ কাগজপত্র আমাদের কাছে রয়েছে। বৈধ প্রক্রিয়ায় বৈধতার সঙ্গেই এখান থেকে বালি বিক্রি করছি।
শাওরাইল ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মো. ইউনুস আলী বলেন, আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে রোববার জামালপুর চরে গিয়ে তাঁদের বালি উত্তোলন করতে নিষেধ করেছি। এখন শুনছি তাঁরা পুনরায় সেখানে বালি উত্তোলন করছেন। তারা মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে ৪টি মৌজা থেকে বালি নিলামে ক্রয় করেছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন।
এ ব্যাপারে কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শেখ নুরুল আলম বলেন, আমার কাছে এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
কালুখালী (রাজবাড়ী) : রাজবাড়ী জেলায় বৈধ বালি মহল রয়েছে ৭টি। এর মধ্যে ৬টি রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ও একটি জেলার কালুখালী উপজেলার শাওরাইল ইউনিয়নের পাতুরিয়া গড়াই নদীর ঘাটে। এগুলো সরকারের বিধি মোতাবেক ইজারা দিয়ে কাজ করে।
তবে বৈধ বালিমহল ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় ক্ষমতাবানদের ম্যানেজ করে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। শাওরাইল ইউনিয়নের জামালপুর, কসবামাজাইল ইউনিয়নের নাদুড়িয়া, হাবাসপুর ইউপির পদ্মার চরে ৩টি স্পটে, কালুখালীর কালিকাপুর ইউনিয়নের কয়েকটি পয়েন্টে, রাজবাড়ী সদর উপজেলার আধারকোটা পাষাণ মার্কেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে এমন বেশ কয়েকটি বালিমহল চলছে।
এদিকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন বন্ধ করতে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে পাতুরিয়া মৌজার বালুমহাল সর্বোচ্চ ৮০,১২০০ টাকায় ইজারা নেওয়া ইজারাদার আহাদ ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কে, এম রাকিবুল ইসলাম (আকমল)। লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আমরা পাতুরিয়া বালিমহাল ইজারা নিয়ে বালি উত্তোলন শুরুর পরপরই দেখতে পাচ্ছি মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে শাওরাইল ইউনিয়নের জামালপুর এলাকায় অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে করে আমরা বৈধ ভাবে যারা ব্যবসা করছি তাঁরা চরম ক্ষতির মুখে পড়ছি। সেই সঙ্গে জামালপুর এলাকার কৃষি ও কৃষকের চরম ক্ষতির আশঙ্কা করছি।
এ বিষয়ে আকমাল হোসেন বলেন-আমি সর্বোচ্চ মূল্য দিয়ে পাতুরিয়া বালুমহাল ক্রয় করেছি। এবার গত বছরের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি টাকা দিতে হয়েছে। কিন্তু, গত বছর যারা এই বালুমহল চালাতো তারা ইজারা না পেয়ে আমাকে ক্ষতি করার জন্য অবৈধভাবে একই ইউনিয়নের মধ্যে বালু উত্তোলন করছে। আমি এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর একটা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাতুরিয়া বালু মহল থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটারের মধ্যেই জামালপুর চরের কালুখালী উপজেলা যুবলীগের নেতা লাবু ও শাওরাইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ভেকু দিয়ে বালি তুলে ট্রাকে করে তা বিক্রি করছে। জামালপুর থেকে বালি নেওয়ার জন্য রয়েছে প্রায় ২৫ থেকে ৩০টি ট্রাক।
এ বিষয়ে শাওরাইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মো. কামাল হোসেন বলেন, আমরা অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করছি না। মাগুরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ৪টি মৌজায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার ঘন বর্গফুট বালি নিলামে ক্রয় করেছি। এর বৈধ কাগজপত্র আমাদের কাছে রয়েছে। বৈধ প্রক্রিয়ায় বৈধতার সঙ্গেই এখান থেকে বালি বিক্রি করছি।
শাওরাইল ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মো. ইউনুস আলী বলেন, আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে রোববার জামালপুর চরে গিয়ে তাঁদের বালি উত্তোলন করতে নিষেধ করেছি। এখন শুনছি তাঁরা পুনরায় সেখানে বালি উত্তোলন করছেন। তারা মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে ৪টি মৌজা থেকে বালি নিলামে ক্রয় করেছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন।
এ ব্যাপারে কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শেখ নুরুল আলম বলেন, আমার কাছে এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে