Ajker Patrika

কানাডার টিভিতে দেখা মিলল বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৭: ৫২
কানাডার টিভিতে দেখা মিলল বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীর

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি নূর চৌধুরীকে দেখা গেছে কানাডার রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন সিবিসির এক ভিডিও প্রতিবেদনে। টরন্টোর এক রাস্তায় তাকে গাড়ি চালাতে দেখা যায়।

আজ শনিবার (বাংলাদেশ সময়) সকাল ৮টায় ‘দ্য অ্যাসাসিন নেক্সট ডোর’ শিরোনামের ৪২ মিনিটের প্রতিবেদনটি সম্প্রচারিত হয়। সিবিসি টিভির অনুসন্ধান বিভাগ ‘দ্য ফিফথ স্টেট’ এটি তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে নূর চৌধুরীর কানাডায় পালিয়ে যাওয়া, ২৭ বছর সেখানে থেকে যাওয়া এবং খুনের অভিযোগে হওয়া শাস্তি বাস্তবায়নে তাকে বাংলাদেশের ফেরত চাওয়া বিষয়গুলো উঠে এসেছে।

এ বিষয়ে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘এই একটি ইস্যু বাদে কানাডার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। কেবল বাংলাদেশি হাইকমিশনার হিসেবে নয়, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে আমি চাই তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হোক।’

প্রতিবেদনে দেখা যায়, টরন্টোর নিজ ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে আছেন নূর চৌধুরী। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় আত্মগোপনে থাকা নূর চৌধুরীকে ড্রাইভিং সিটে বসে থাকা অবস্থাতে ধরতে পারেন প্রতিবেদক। কিন্তু কথা না বলে দ্রুত গাড়ি চালিয়ে কেটে পড়েন তিনি। দীর্ঘদিন অনুসরণের পর তাকে খুঁজে বের করেছেন ফিফথ স্টেটের অনুসন্ধানী দলের সদস্যরা।

তবে এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন, রিফিউজিস অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডাসহ (আইআরসিসি) কানাডিয়ান সরকার মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। নূর চৌধুরী কোথায় আছেন এবং তিনি কী করছেন তা জানা গেলেও কোনো তথ্য সামনে আসেনি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারকে একদল সেনাসদস্য গুলি করে হত্যা করে। শেখ হাসিনা (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) ও শেখ রেহানা ওই সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।

দীর্ঘ বিলম্বিত বিচারে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত পাঁচজনকে ২০১০ সালে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানো হয়। এ ছাড়া জিম্বাবুয়েতে একজন মারা গেছে এবং ছয়জন পলাতক রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গাংনীতে সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি 
সাপের কামড়ে মৃত্যুর খবরে স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর ভিড়। ছবি: আজকের পত্রিকা
সাপের কামড়ে মৃত্যুর খবরে স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর ভিড়। ছবি: আজকের পত্রিকা

মেহেরপুরের গাংনীতে বিষধর সাপের কামড়ে শামীম হোসেন (১৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত শামীম হোসেন তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া করমদি গ্রামের মিজানুর রহমান হারানের ছেলে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সাপে কামড় দেওয়ার পর দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে ওঝা বা কবিরাজের কাছে যাওয়াই এই মৃত্যুর কারণ।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে শামীম হোসেন নিজের কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁকে বিষধর সাপে কামড় দেয়। বিষয়টি জানতে পেরে বাড়ির লোকজন তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে কয়েকজন কবিরাজ বা ওঝার কাছে নিয়ে যায়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আজ বুধবার সকালে তাঁকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কিছুক্ষণ চিকিৎসার পর তাঁর মৃত্যু হয়।

রোহান আহমেদ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘সকালে আমি খেলার উদ্দেশ্যে বের হয়ে দেখি একজনকে সাপে কেটেছে। দ্রুত লোকজন নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। হাসপাতালে নিতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যায়।’

আকাশ আহমেদ জানান, তাঁরা সকালে ঘর খুঁড়ে অত্যন্ত বিষধর মনে হওয়া সাপটিকে পান এবং সঙ্গে সঙ্গে মেরে ফেলেন।

নিহত শামীম হোসেনের বাবা মিজানুর রহমান হারান বলেন, ‘যখন জানতে পারি আমার ছেলেকে সাপে কেটেছে, তখনই আমরা কয়েক জায়গায় (কবিরাজের কাছে) নিয়ে যাই। কিন্তু অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে। বুক বন্ধ হয়ে আসছিল। তখন কয়েকজনকে নিয়ে আজ সকালে গাংনী উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে কিছুক্ষণ থাকার পর আমার ছেলে মারা যায়। বাবার কাঁধে সন্তানের লাশ যে কত বেদনার, তা কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব না।’

স্থানীয় বাসিন্দা সবুজ আহমেদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘সাপে কামড়ালে মানুষ কেন যে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যায়, তা বুঝি না। সাপের অ্যান্টিভেনম হাসপাতালে পাওয়া যায়। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগী অনেকটা সুস্থ হয়ে যায়। আমাদের পাড়ায় আজ একজন মারা গেল। কারণ, হাসপাতালে নিয়ে যেতে অনেক দেরি করে ফেলেছিল।’

গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল আজিজ এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাপে কাটা রোগীকে আমাদের কাছে সকাল সাড়ে ৭টার সময় আনা হয়। তাঁকে আমাদের কাছে শেষ মুহূর্তে আনা হয়েছিল। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ ছিল।’ তিনি বলেন, রোগীকে অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এক ঘণ্টা পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

আব্দুল্লাহ আল আজিজ আরও বলেন, ‘আমরা জানতে পারি সাপে কামড় দেওয়ার পর তাঁকে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আসলে মানুষের উচিত যখন কাউকে সাপে কাটবে, তখন অতি দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা। আমাদের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম মজুত রয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মেঘমুক্ত আকাশে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, তিস্তার তীরে দর্শনার্থীর ভিড়

লালমনিরহাট প্রতিনিধি 
তিস্তা ব্যারাজ এলাকা ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে স্পষ্ট দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ সকালে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা
তিস্তা ব্যারাজ এলাকা ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে স্পষ্ট দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ সকালে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। আজ বুধবার সকালে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ও সানিয়াজান নদীর তীর থেকে মেঘমুক্ত আকাশে এই পর্বতশৃঙ্গের অপরূপ দৃশ্য দেখা যায়। টানা কয়েক দিনের মেঘলা আবহাওয়ার পর তিন দিন ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ধরা দিচ্ছে।

আজ ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে দিগন্তজোড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার সাদা রুপালি চূড়া নতুন দিনের সৌন্দর্যে এক অন্যরকম আবেশ যোগ করেছে। তিস্তা ব্যারাজ এলাকা থেকে বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দা ও দূর-দূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা ভিড় জমাচ্ছেন। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই দৃশ্য উপভোগ করছেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করছেন।

ভূগোলবিদদের মতে, কাঞ্চনজঙ্ঘা হিমালয়ের পূর্বাংশে নেপাল ও ভারতের সিকিম রাজ্যের সীমান্তে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৮ হাজার ৫৮৬ মিটার (২৮ হাজার ১৬৯ ফুট), যা এভারেস্ট ও কে-টুর পর বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। তিস্তা ব্যারাজ থেকে এই শৃঙ্গের দূরত্ব তুলনামূলক কম হওয়ায় আকাশ পরিষ্কার থাকলে প্রায়ই ধরা দেয় এর অপরূপ সৌন্দর্য।

সানিয়াজান নদীর তীর থেকে আজ সকালে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা
সানিয়াজান নদীর তীর থেকে আজ সকালে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটে কয়েক দিন ধরে দূর আকাশে দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিনা পাসপোর্টে ভারত বা নেপালে না গিয়ে তিস্তা ব্যারাজ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাওয়ায় উচ্ছ্বসিত স্থানীয় বাসিন্দারা।

মেহেদী হাসান শুভ নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘১০ কিলোমিটার দূর থেকে এসে সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়েছি, মনে হয় যেন সাদা বরফে মোড়া কোনো স্বপ্নের পাহাড়। এমন দৃশ্য দেখতে পেয়ে আমরা আনন্দিত।’

আরএম রিমন নামের এক প্রকৃতিপ্রেমী মনে করেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য তিস্তার তীরের সৌন্দর্যকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। এই দৃশ্যকে কেন্দ্র করে তিস্তা ব্যারাজকে দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কক্সবাজারে বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেছে মাইক্রোবাস, নিহত ৫

কক্সবাজার প্রতিনিধি
আপডেট : ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২: ১৯
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বুধবার সকালে বাসের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস। ছবি: সংগৃহীত
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বুধবার সকালে বাসের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের চকরিয়ায় বাসের চাপায় দুমড়েমুচড়ে গেছে যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস। এতে অন্তত পাঁচজনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে।

আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ফাঁসিয়াখালীতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার জানান, ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে নিলে তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি ওসি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শাজাহানপুরে অটোরিকশাচালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি  
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের পাশ থেকে মোফাজ্জল হোসেন (৫২) নামে ব্যাটারিচালিত এক অটোরিকশাচালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক অফিস-সংলগ্ন সড়কে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা থানায় খবর দিলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। নিহত মোফাজ্জল হোসেন শাজাহানপুর উপজেলার খোট্টাপাড়া ইউনিয়নের খলিশাকান্দি পণ্ডিতপাড়া গ্রামের মৃত মোবারক হোসেনের ছেলে।

নিহত ব্যক্তির ভাতিজা মেহেদী হাসান জানান, মোফাজ্জল প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে তাঁর অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন, কিন্তু রাতে আর ফেরেননি। বুধবার সকালে বনানী বিশ্বরোড এলাকায় তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। মেহেদী হাসানের ধারণা, অটোরিকশাটি ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে দুর্বৃত্তরা তাঁর চাচাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে।

শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, এটি পূর্বশত্রুতার জের ধরে হত্যাকাণ্ড। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন বা কাটা দাগ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে নিহত ব্যক্তির অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি, যা ছিনতাইয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং দ্রুত অপরাধীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত