মাদারীপুর প্রতিনিধি
‘গরম কী পেটে ভাত দেবে? রিকশা না চালালে খাব কী? ছেলেমেয়ের পড়াশোনার খরচ জোগাড় হবে কেমনে? স্ত্রী ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। তাঁর ওষুধের টাকা জোগাড় করতে হয়। রিকশা না চালালে কীভাবে চলবে? আমার এই পায়েচালিত রিকশায় মানুষ এমনিতেই উঠতে চান না। এই প্রচণ্ড গরমের মধ্যে আরও উঠতে চান না।’
কথাগুলো পায়ে চালানো রিকশাচালক বৃদ্ধ জালালউদ্দিন খন্দকারের। গতকাল শনিবার দুপুরে মাদারীপুর সদর উপজেলার একটি সড়কে বসে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি পাকদী এলাকার বাসিন্দা। দীর্ঘ বছর খুলনার সোনালি জুট মিলে পিয়নের চাকরি করতেন। এরপর অবসরে মাদারীপুরের পাকদী এলাকার নিজ বাড়িতে চলে আসেন। তখন থেকেই তিনি রিকশা চালান।
প্রায় ২৫ বছর ধরে তিনি এই রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বর্তমানে অটোরিকশার ভিড়ে এখন আর পায়েচালিত রিকশায় তেমন একটা টাকা রোজগাড় হয় না। দিনে কোনো দিন ২৫০, ৩০০, ৪০০ টাকার মতো হয়। তা দিয়েই তাঁর পুরো সংসারের খরচ জোগাড় করতে হয়। তবু জীবনের তাগিদে প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও রিকশা নিয়ে জালালকে প্রতিদিনই বের হতে হয়।
বৃদ্ধ জালাল বলেন, ‘পেটের দায়ে এই প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রিকশা নিয়ে বের হতে হয়। বয়স হয়েছে, অনেক কষ্ট হয়। মাঝেমধ্যে মনে হয় আর শরীর চলে না। প্যাডেলে চাপ দিতে পারি না। তবু রিকশা চালাতে হয়।’
মাদারীপুর রিকশাশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুর শহরে হাতে গোনা ১০-১২টি পায়েচালিত রিকশা আছে।
‘গরম কী পেটে ভাত দেবে? রিকশা না চালালে খাব কী? ছেলেমেয়ের পড়াশোনার খরচ জোগাড় হবে কেমনে? স্ত্রী ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। তাঁর ওষুধের টাকা জোগাড় করতে হয়। রিকশা না চালালে কীভাবে চলবে? আমার এই পায়েচালিত রিকশায় মানুষ এমনিতেই উঠতে চান না। এই প্রচণ্ড গরমের মধ্যে আরও উঠতে চান না।’
কথাগুলো পায়ে চালানো রিকশাচালক বৃদ্ধ জালালউদ্দিন খন্দকারের। গতকাল শনিবার দুপুরে মাদারীপুর সদর উপজেলার একটি সড়কে বসে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি পাকদী এলাকার বাসিন্দা। দীর্ঘ বছর খুলনার সোনালি জুট মিলে পিয়নের চাকরি করতেন। এরপর অবসরে মাদারীপুরের পাকদী এলাকার নিজ বাড়িতে চলে আসেন। তখন থেকেই তিনি রিকশা চালান।
প্রায় ২৫ বছর ধরে তিনি এই রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। বর্তমানে অটোরিকশার ভিড়ে এখন আর পায়েচালিত রিকশায় তেমন একটা টাকা রোজগাড় হয় না। দিনে কোনো দিন ২৫০, ৩০০, ৪০০ টাকার মতো হয়। তা দিয়েই তাঁর পুরো সংসারের খরচ জোগাড় করতে হয়। তবু জীবনের তাগিদে প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও রিকশা নিয়ে জালালকে প্রতিদিনই বের হতে হয়।
বৃদ্ধ জালাল বলেন, ‘পেটের দায়ে এই প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রিকশা নিয়ে বের হতে হয়। বয়স হয়েছে, অনেক কষ্ট হয়। মাঝেমধ্যে মনে হয় আর শরীর চলে না। প্যাডেলে চাপ দিতে পারি না। তবু রিকশা চালাতে হয়।’
মাদারীপুর রিকশাশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, মাদারীপুর শহরে হাতে গোনা ১০-১২টি পায়েচালিত রিকশা আছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৯ মিনিট আগে