শ্রীপুর (গাজিপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) আব্দুল জলিলের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাঁর বাবাকে জিম্মি করে ঘরে থাকা নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট করেছে ডাকাতেরা। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ২টার দিকে শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের বেলতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আবদুল জলিল অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) হিসেবে সিলেটে কর্মরত আছেন।
এডিশনাল ডিআইজি আব্দুল জলিলের বাবা আব্দুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত পৌনে ২টার দিকে কালো পোশাক পরিহিত মুখোশধারী ১০ থেকে ১৫ জনের একটি ডাকাত দল মূল ফটক টপকে বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর তারা দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর ঢুকে। সবার পরনে কালো রঙের গেঞ্জি, কালো রঙের শর্ট প্যান্ট ও মুখে কালো রঙের মুখোশ বাঁধা ছিল। আর সবার হাতে ছিল ছুরি ও রাম দা।’
আবদুল বাতেন আরও বলেন, ‘ঘরে ঢুকেই দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে আমাকে ঘিরে রাখে কয়েক জন। বাকিরা ঘরে থাকা নগর টাকা স্বর্ণালংকার ও আমার ছেলের দুই সেট পুলিশের ইউনিফর্ম নিয়ে যায়। ডাকাত দলেরা ৪ ভরি স্বর্ণ ও ১ লাখের চেয়ে কিছু বেশি নগদ টাকা নিয়ে গেছে।’
আবদুল বাতেনের প্রতিবেশী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত ৩টার দিকে আমরা ডাকাতির খবর জানতে পারি। এরপর ডাকা ডাকির পর আশপাশের অনেক লোকজন জড়ো হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়। এ সময় স্থানীয়রা আশপাশের রাস্তায় টহল দিলেও ডাকাত দল পালিয়ে যায়। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে আসে।’
মাওনা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মিন্টু মোল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল গিয়েছি। ডাকাতি হয়েছে। তবে ডাকাতেরা কাউকে মারধর করেনি। স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লোপাট করে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ডাকাতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) আব্দুল জলিলের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাঁর বাবাকে জিম্মি করে ঘরে থাকা নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট করেছে ডাকাতেরা। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ২টার দিকে শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের বেলতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আবদুল জলিল অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) হিসেবে সিলেটে কর্মরত আছেন।
এডিশনাল ডিআইজি আব্দুল জলিলের বাবা আব্দুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল রাত পৌনে ২টার দিকে কালো পোশাক পরিহিত মুখোশধারী ১০ থেকে ১৫ জনের একটি ডাকাত দল মূল ফটক টপকে বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর তারা দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর ঢুকে। সবার পরনে কালো রঙের গেঞ্জি, কালো রঙের শর্ট প্যান্ট ও মুখে কালো রঙের মুখোশ বাঁধা ছিল। আর সবার হাতে ছিল ছুরি ও রাম দা।’
আবদুল বাতেন আরও বলেন, ‘ঘরে ঢুকেই দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে আমাকে ঘিরে রাখে কয়েক জন। বাকিরা ঘরে থাকা নগর টাকা স্বর্ণালংকার ও আমার ছেলের দুই সেট পুলিশের ইউনিফর্ম নিয়ে যায়। ডাকাত দলেরা ৪ ভরি স্বর্ণ ও ১ লাখের চেয়ে কিছু বেশি নগদ টাকা নিয়ে গেছে।’
আবদুল বাতেনের প্রতিবেশী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত ৩টার দিকে আমরা ডাকাতির খবর জানতে পারি। এরপর ডাকা ডাকির পর আশপাশের অনেক লোকজন জড়ো হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়। এ সময় স্থানীয়রা আশপাশের রাস্তায় টহল দিলেও ডাকাত দল পালিয়ে যায়। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে আসে।’
মাওনা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মিন্টু মোল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল গিয়েছি। ডাকাতি হয়েছে। তবে ডাকাতেরা কাউকে মারধর করেনি। স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লোপাট করে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ডাকাতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৭ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
২২ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে