চাঁদপুর প্রতিনিধি
পতিত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে চাঁদপুর সদর মডেল থানার পুলিশের দায়ের করা দুটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকসহ ৬৪ নেতা-কর্মী। বুধবার (২১ মে) দুপুরে চাঁদপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামসুন্নাহার দুটি মামলা থেকে এসব আসামিকে অব্যাহতি প্রদান করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ও চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট বাবর ব্যাপারী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১৮ মার্চ রাত সাড়ে ১১টায় চাঁদপুর-হাইমচর আঞ্চলিক সড়কের দক্ষিণ বালিয়া কাজীবাড়ির সামনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি চলছিল। ওই স্থানে ট্রাকে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এনে ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ২৫-৩০ জনকে আসামি দিয়ে মামলা করা হয়। মামলার বাদী ছিলেন চাঁদপুর সদর মডেল থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) হামিদুল হক।
এই মামলায় প্রধান আসামি ছিলেন তৎকালীন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক।
অন্যদিকে ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় শহরের বকুলতলা রোডের রেললাইন এলাকায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের নেতা–কর্মীরা কর্মসূচি পালন করেন। পুলিশ ওই স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও উসকানিমূলক স্লোগানের অভিযোগ এনে ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ২৫-৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার বাদী ছিলেন তৎকালীন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মফিজুল ইসলাম।
আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় বিচারক সব আসামিকে দুই মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতি পাওয়া আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিম উল্যাহ সেলিম, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বিল্লাল হোসেন মিয়াজী, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হারুনুর রশিদ, সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর খান ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন খান আকাশ।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বাবর ব্যাপারী বলেন, ‘পতিত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পুলিশের দায়ের করা এসব মামলায় দীর্ঘ বছর বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা হয়রানি এবং জুলুমের শিকার হয়েছেন। আদালতের ন্যয় বিচারের কারণে এসব মামলা থেকে তারা অব্যাহতি পেলেন।’
পতিত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে চাঁদপুর সদর মডেল থানার পুলিশের দায়ের করা দুটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকসহ ৬৪ নেতা-কর্মী। বুধবার (২১ মে) দুপুরে চাঁদপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামসুন্নাহার দুটি মামলা থেকে এসব আসামিকে অব্যাহতি প্রদান করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ও চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট বাবর ব্যাপারী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১৮ মার্চ রাত সাড়ে ১১টায় চাঁদপুর-হাইমচর আঞ্চলিক সড়কের দক্ষিণ বালিয়া কাজীবাড়ির সামনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি চলছিল। ওই স্থানে ট্রাকে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এনে ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ২৫-৩০ জনকে আসামি দিয়ে মামলা করা হয়। মামলার বাদী ছিলেন চাঁদপুর সদর মডেল থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) হামিদুল হক।
এই মামলায় প্রধান আসামি ছিলেন তৎকালীন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক।
অন্যদিকে ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় শহরের বকুলতলা রোডের রেললাইন এলাকায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের নেতা–কর্মীরা কর্মসূচি পালন করেন। পুলিশ ওই স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও উসকানিমূলক স্লোগানের অভিযোগ এনে ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ২৫-৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলার বাদী ছিলেন তৎকালীন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মফিজুল ইসলাম।
আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় বিচারক সব আসামিকে দুই মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতি পাওয়া আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিম উল্যাহ সেলিম, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বিল্লাল হোসেন মিয়াজী, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হারুনুর রশিদ, সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর খান ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন খান আকাশ।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বাবর ব্যাপারী বলেন, ‘পতিত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পুলিশের দায়ের করা এসব মামলায় দীর্ঘ বছর বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা হয়রানি এবং জুলুমের শিকার হয়েছেন। আদালতের ন্যয় বিচারের কারণে এসব মামলা থেকে তারা অব্যাহতি পেলেন।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ লাভলুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে বাঁশতৈল বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাগর আহমেদ লাভলু বাঁশতৈল ইউনিয়নের গাইরাবেতিল গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
৮ মিনিট আগে৫৫ হাজার টাকার মোবাইল কেনার বায়না ধরে সাব্বির মোল্লা (১৬) নামের এক স্কুলছাত্র কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। টের পেয়ে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় সে প্রাণে বেঁচে যায়। তার এমন কর্মকাণ্ডে পরিবার ও এলাকাবাসী হতবাক।
৯ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পোড়াগাছা গ্রামের মিলন মাদবর দীর্ঘদিন ধরে ওমানপ্রবাসী। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকায় মিলন মাদবরের বসতঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ দুপুরে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে পাঁচটি বালতিতে রাখা ৩০টি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ৭ আগস্ট যে স্থানে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যা করেছিল, সেই একই স্থানে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে এক শরবত বিক্রেতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর আহত ওই ব্যক্তিকে পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২৭ মিনিট আগে