কুবি প্রতিনিধি
আবাসন, সেমিস্টারসহ সব ধরনের ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে দুপুরে এই মানববন্ধন হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা ফি বাড়ানোর প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি আরও কিছু দাবি তুলে ধরেন।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফ শেখ বলেন, ‘উন্নয়ন ফির নামে যে ফি বাড়ানো হচ্ছে, সেই ফি দিতে শিক্ষার্থীরা সক্ষম কিনা না তা বিবেচনা করেনি প্রশাসন। অতিরিক্ত এই টাকা কোন খাতে ব্যবহার হবে, তাও জানানো হয়নি। এ ব্যাপারে প্রশাসনকে তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। মান উন্নয়নের নামে ফি বৃদ্ধি করা হয়েছে, তা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এখানে আবাসন ফি বাড়ানো হচ্ছে অথচ বেশির ভাগ শিক্ষার্থীরই আবাসন ব্যবস্থা নেই।’
বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী তাওহীদ হোসেন সানি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদেশ জারি করেছে, যেখানে প্রতিটি সেমিস্টার ও ভর্তির সময় টাকা বাড়ানো হয়েছে। যা অযৌক্তিক ও অযাচিত। প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত। এই ফি বৃদ্ধি শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ বাড়াবে। তা ছাড়া হলের ফি ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা করা হলো। অথচ ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। সেবার মান নিশ্চিত না করে ফি বাড়ানো গ্রহণযোগ্য নয়।’
বাংলা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী আবু নাঈম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী নিজের উপার্জনের মাধ্যমে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে থাকেন। টিউশন, কোচিং সেন্টার কিংবা খণ্ডকালীন চাকরি আমাদের উপার্জনের মাধ্যম। যখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে, সেখানে এভাবে ফি বৃদ্ধি কতটা যৌক্তিক। প্রশাসনকে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
উল্লেখ্য, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভর্তি, আবাসন ও সেমিস্টার ফিসহ সব ধরনের ফি বাড়ানো হয়। গত ১৭ অক্টোবর রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়।
আবাসন, সেমিস্টারসহ সব ধরনের ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে দুপুরে এই মানববন্ধন হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা ফি বাড়ানোর প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি আরও কিছু দাবি তুলে ধরেন।
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফ শেখ বলেন, ‘উন্নয়ন ফির নামে যে ফি বাড়ানো হচ্ছে, সেই ফি দিতে শিক্ষার্থীরা সক্ষম কিনা না তা বিবেচনা করেনি প্রশাসন। অতিরিক্ত এই টাকা কোন খাতে ব্যবহার হবে, তাও জানানো হয়নি। এ ব্যাপারে প্রশাসনকে তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। মান উন্নয়নের নামে ফি বৃদ্ধি করা হয়েছে, তা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এখানে আবাসন ফি বাড়ানো হচ্ছে অথচ বেশির ভাগ শিক্ষার্থীরই আবাসন ব্যবস্থা নেই।’
বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী তাওহীদ হোসেন সানি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদেশ জারি করেছে, যেখানে প্রতিটি সেমিস্টার ও ভর্তির সময় টাকা বাড়ানো হয়েছে। যা অযৌক্তিক ও অযাচিত। প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত। এই ফি বৃদ্ধি শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ বাড়াবে। তা ছাড়া হলের ফি ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা করা হলো। অথচ ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। সেবার মান নিশ্চিত না করে ফি বাড়ানো গ্রহণযোগ্য নয়।’
বাংলা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী আবু নাঈম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী নিজের উপার্জনের মাধ্যমে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে থাকেন। টিউশন, কোচিং সেন্টার কিংবা খণ্ডকালীন চাকরি আমাদের উপার্জনের মাধ্যম। যখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে, সেখানে এভাবে ফি বৃদ্ধি কতটা যৌক্তিক। প্রশাসনকে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
উল্লেখ্য, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভর্তি, আবাসন ও সেমিস্টার ফিসহ সব ধরনের ফি বাড়ানো হয়। গত ১৭ অক্টোবর রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে