সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছে উপজেলার দলিল লেখক সমিতি। সেই সঙ্গে নিজেদের পক্ষ থেকে মিথ্যা প্রচারের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে সমিতি। আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ দলিল লেখক সমিতি সীতাকুণ্ড উপজেলা শাখার উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল মুনছুর ও মো. জহুরুল আলম চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ৭ অক্টোবর সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির সদস্য মো. হারুন অর রশিদের নিজের মুসাবিদা করা নয় এমন একটি দলিল ঘিরে সাব রেজিস্ট্রারের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর দলিল লেখক হারুন অর রশিদ স্থানীয় লোকজনের প্ররোচনায় বিষয়টিকে ঘোলাটে করে তোলেন। তাঁদের মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে সাবরেজিস্ট্রারের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার পাশাপাশি সরকারি দপ্তরের কাজে বিঘ্ন ঘটে, যার কারণে সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনার জন্য আমরা দলিল লেখক সমিতি দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ভবিষ্যতে যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে সজাগ থাকব।
সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল মুনছুর বলেন, সমিতির দুর্বলতার কারণে সদস্য হারুন অর রশিদ সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালান। তাঁর এ প্রচারণায় শামিল হয় স্থানীয় একটি মহল। আমরা বিষয়টি অবগত হওয়ার পর সাবরেজিস্ট্রারের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করি। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না বলেও তাঁকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
সীতাকুণ্ড উপজেলার সাবরেজিস্ট্রার মো. রায়হান হাবিব বলেন, দলিল লেখক হারুন অর রশিদ বিভিন্নজনের মুসাবিদা করা ত্রুটিপূর্ণ দলিল নিয়ে অফিসের স্টাফ ও আমার সঙ্গে বিরূপ আচরণ করেছেন। শুধু তাই নয়, বাইরে থেকে লোকজন এনে হামলার চেষ্টা চালিয়েছেন। তিনি আমার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করতে বিভিন্ন লোকজন দিয়ে রাজস্ব আদায়ে বাধা, মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন ও কলম বিরতির নাটক করেছেন।
সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিব আরও বলেন, হারুন অর রশিদের কর্মকাণ্ড দলিল লেখক সমিতির নেতারা বুঝতে পেরে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি লিখিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি আইন বিচার ও সংসদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিদর্শক, জেলা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত দলিল লেখকের বিরুদ্ধে সমিতির পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে দলিল লেখক হারুন অর রশিদের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ধরেননি।
সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিবের অপসারণের দাবিতে কলম বিরতির ঘোষণা দিয়ে দলিল লেখক সমিতি গত ২৭ অক্টোবর উপজেলা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে। এ সময় অভিযোগ তোলা হয় সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিব সীতাকুণ্ডে আসার পর থেকে দলিল লেখকদের সঙ্গে মতানৈক্যের সূত্রপাত হয়। তিনি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি মূলে (পণ মূল্য ব্যতীত) কবলার সম্পত্তি ভেঙে বিক্রির ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন ফি দলিলের মূল্যের ওপর অতিরিক্ত ৭ পারসেন্ট পে-অর্ডার সংযুক্ত করেন। এ ছাড়া গত ৭ অক্টোবর ওয়ারিশ সূত্রে দলিল রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে সাবরেজিস্ট্রারের কাছে হেনস্তার শিকার হন দলিল লেখক হারুন অর রশিদ। এ সময় তাঁর কাছে দলিল রেজিস্ট্রিতে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছে উপজেলার দলিল লেখক সমিতি। সেই সঙ্গে নিজেদের পক্ষ থেকে মিথ্যা প্রচারের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে সমিতি। আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ দলিল লেখক সমিতি সীতাকুণ্ড উপজেলা শাখার উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল মুনছুর ও মো. জহুরুল আলম চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ৭ অক্টোবর সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির সদস্য মো. হারুন অর রশিদের নিজের মুসাবিদা করা নয় এমন একটি দলিল ঘিরে সাব রেজিস্ট্রারের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর দলিল লেখক হারুন অর রশিদ স্থানীয় লোকজনের প্ররোচনায় বিষয়টিকে ঘোলাটে করে তোলেন। তাঁদের মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে সাবরেজিস্ট্রারের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার পাশাপাশি সরকারি দপ্তরের কাজে বিঘ্ন ঘটে, যার কারণে সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনার জন্য আমরা দলিল লেখক সমিতি দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ভবিষ্যতে যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে সজাগ থাকব।
সীতাকুণ্ড দলিল লেখক সমিতির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল মুনছুর বলেন, সমিতির দুর্বলতার কারণে সদস্য হারুন অর রশিদ সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালান। তাঁর এ প্রচারণায় শামিল হয় স্থানীয় একটি মহল। আমরা বিষয়টি অবগত হওয়ার পর সাবরেজিস্ট্রারের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করি। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না বলেও তাঁকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
সীতাকুণ্ড উপজেলার সাবরেজিস্ট্রার মো. রায়হান হাবিব বলেন, দলিল লেখক হারুন অর রশিদ বিভিন্নজনের মুসাবিদা করা ত্রুটিপূর্ণ দলিল নিয়ে অফিসের স্টাফ ও আমার সঙ্গে বিরূপ আচরণ করেছেন। শুধু তাই নয়, বাইরে থেকে লোকজন এনে হামলার চেষ্টা চালিয়েছেন। তিনি আমার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করতে বিভিন্ন লোকজন দিয়ে রাজস্ব আদায়ে বাধা, মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন ও কলম বিরতির নাটক করেছেন।
সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিব আরও বলেন, হারুন অর রশিদের কর্মকাণ্ড দলিল লেখক সমিতির নেতারা বুঝতে পেরে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি লিখিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি আইন বিচার ও সংসদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিদর্শক, জেলা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত দলিল লেখকের বিরুদ্ধে সমিতির পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে দলিল লেখক হারুন অর রশিদের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ধরেননি।
সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিবের অপসারণের দাবিতে কলম বিরতির ঘোষণা দিয়ে দলিল লেখক সমিতি গত ২৭ অক্টোবর উপজেলা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে। এ সময় অভিযোগ তোলা হয় সাবরেজিস্ট্রার রায়হান হাবিব সীতাকুণ্ডে আসার পর থেকে দলিল লেখকদের সঙ্গে মতানৈক্যের সূত্রপাত হয়। তিনি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি মূলে (পণ মূল্য ব্যতীত) কবলার সম্পত্তি ভেঙে বিক্রির ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন ফি দলিলের মূল্যের ওপর অতিরিক্ত ৭ পারসেন্ট পে-অর্ডার সংযুক্ত করেন। এ ছাড়া গত ৭ অক্টোবর ওয়ারিশ সূত্রে দলিল রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে সাবরেজিস্ট্রারের কাছে হেনস্তার শিকার হন দলিল লেখক হারুন অর রশিদ। এ সময় তাঁর কাছে দলিল রেজিস্ট্রিতে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হয়।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১৬ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩৭ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে