প্রতিনিধি, চান্দিনা (কুমিল্লা)
কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে চারটি ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি ব্রিজের ওপরের স্ল্যাব ভেঙে গেছে। এগুলো চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যে কোন সময় ব্রিজগুলো ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার বেলাশ্বর-থানগাঁও সড়কে ঘুরে দেখা যায়, থানগাঁও এলাকায় খালের ওপর নির্মিত ব্রিজটির ওপরের স্ল্যাবে বড় অংশ ভেঙে রয়েছে। ব্রিজটির দুই পাশের রেলিংও কয়েক বছর আগেই ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। এ দিকে চান্দিনা বদরপুর সড়কে সিদ্ধেশ্বরী এলাকায় খালের ওপরের ব্রিজটি কয়েক বছর আগে থেকেই ভেঙে পড়ে আছে। অপরদিকে চান্দিনা বাড়েরা সড়কে ডুমুরিয়া উঁচু ব্রিজটির কমপক্ষে চারটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। সামান্য মেরামত করা হলেও ব্রিজটি এখনো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের কর্ণফুলী বাজারের দক্ষিণ অংশের সড়কে ব্রিজটি ভেঙে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ এসব ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে ট্রাক, পিকআপ, সিএনজি, মাইক্রোবাস, অটোরিকশা সহ ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন যানবাহন। চলাচলে বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় জরাজীর্ণ ওই ব্রিজগুলোর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে সবাই।
সিএনজি চালক মো. মনির হোসেন বলেন, গাড়ি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি। তাই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই ভাঙা ব্রিজের ওপর দিয়েই আমাদের গাড়ি চালাতে হয়। প্রায়ই ব্রিজের ভাঙা গর্তে গাড়ি পড়ে যায়। তখন গর্ত থেকে যাত্রীরা সহ ধাক্কা দিয়ে গাড়ি তুলতে হয়।
যাত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, আশপাশের ৫ গ্রামের মানুষ উপজেলা সদরে পৌঁছতে সিদ্ধেশ্বরী সড়ক হয়েই যাতায়াত করতে হয়। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কে ব্রিজ ভাঙা এটা খুবই ভোগান্তির। আমরা চাই অতি দ্রুত নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হোক।
এ ব্যাপারে চান্দিনা উপজেলা প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম,২টি ব্রিজের পুনর্নির্মাণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বর্তমান অর্থ বছরে এইগুলো সহ আরও ৫টি ব্রিজের নির্মাণকাজের প্রস্তাবনা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কাজ চলছে।
চান্দিনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী জানান, ব্রিজগুলোর বিষয়ে আমরা অবগত আছি। চলতি অর্থ বছরে মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প পাঠানো হবে। অনুমোদন পেলেই নির্মাণ করা হবে।
কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে চারটি ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি ব্রিজের ওপরের স্ল্যাব ভেঙে গেছে। এগুলো চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যে কোন সময় ব্রিজগুলো ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার বেলাশ্বর-থানগাঁও সড়কে ঘুরে দেখা যায়, থানগাঁও এলাকায় খালের ওপর নির্মিত ব্রিজটির ওপরের স্ল্যাবে বড় অংশ ভেঙে রয়েছে। ব্রিজটির দুই পাশের রেলিংও কয়েক বছর আগেই ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। এ দিকে চান্দিনা বদরপুর সড়কে সিদ্ধেশ্বরী এলাকায় খালের ওপরের ব্রিজটি কয়েক বছর আগে থেকেই ভেঙে পড়ে আছে। অপরদিকে চান্দিনা বাড়েরা সড়কে ডুমুরিয়া উঁচু ব্রিজটির কমপক্ষে চারটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। সামান্য মেরামত করা হলেও ব্রিজটি এখনো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের কর্ণফুলী বাজারের দক্ষিণ অংশের সড়কে ব্রিজটি ভেঙে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ এসব ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে ট্রাক, পিকআপ, সিএনজি, মাইক্রোবাস, অটোরিকশা সহ ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন যানবাহন। চলাচলে বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় জরাজীর্ণ ওই ব্রিজগুলোর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে সবাই।
সিএনজি চালক মো. মনির হোসেন বলেন, গাড়ি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি। তাই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে এই ভাঙা ব্রিজের ওপর দিয়েই আমাদের গাড়ি চালাতে হয়। প্রায়ই ব্রিজের ভাঙা গর্তে গাড়ি পড়ে যায়। তখন গর্ত থেকে যাত্রীরা সহ ধাক্কা দিয়ে গাড়ি তুলতে হয়।
যাত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, আশপাশের ৫ গ্রামের মানুষ উপজেলা সদরে পৌঁছতে সিদ্ধেশ্বরী সড়ক হয়েই যাতায়াত করতে হয়। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কে ব্রিজ ভাঙা এটা খুবই ভোগান্তির। আমরা চাই অতি দ্রুত নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হোক।
এ ব্যাপারে চান্দিনা উপজেলা প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম,২টি ব্রিজের পুনর্নির্মাণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বর্তমান অর্থ বছরে এইগুলো সহ আরও ৫টি ব্রিজের নির্মাণকাজের প্রস্তাবনা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কাজ চলছে।
চান্দিনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন বক্সী জানান, ব্রিজগুলোর বিষয়ে আমরা অবগত আছি। চলতি অর্থ বছরে মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প পাঠানো হবে। অনুমোদন পেলেই নির্মাণ করা হবে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে আরেক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে। আজ রোববার (২২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে সীমান্তের ৪৪ পিলারের ৩০ গজ পূর্বে সাপমারাঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই আবেদন করেন তিনি।
১৮ মিনিট আগেজানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ডের সামনে অবস্থান করেছিল।
২১ মিনিট আগে২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চাকরিচ্যুত ও কারাবন্দী হওয়া বিডিআর সদস্যের মুক্তি ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘মার্চ ফর সচিবালয়’ কর্মসূচি পালন করেন বহিষ্কৃত ও কারাবন্দী বিডিআর সদস্যদের সন্তানেরা। আজ রোববার (২২ জুন) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনার থেকে এই কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
২১ মিনিট আগে