কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অস্ত্রের মুখে ঘর থেকে তুলে নিয়ে এক হেড মাঝিসহ (রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতা) দুজনকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার জামতলী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লক এবং ৪ নম্বর মধুরছড়া ক্যাম্পে হত্যাকাণ্ড দুটি ঘটে।
নিহত দুজন হলেন জামতলী ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ব্লকের মোহাম্মদ আমিনের ছেলে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ এবং ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মৃত সৈয়দ আহমদের ছেলে হেড মাঝি (প্রধান কমিউনিটি নেতা) নাদির হোসেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, উপজেলার ৪ নম্বর মধুরছড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেড মাঝি নাদির হোসেনকে সকালে একদল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী ঘর থেকে ডেকে নিয়ে রাস্তার ওপর গুলি ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা মাঝির ঘটনাস্থলেই মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।
ওসি বলেন, হেড মাঝি নাদির হোসেনকে হত্যার খবর পেয়ে এপিবিএন ও থানা-পুলিশের দুটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, ‘কারা, কী কারণে এসব হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশের ধারণা।’
এদিকে আজ ভোরে জামতলী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লকে সাত-আটজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী ক্যাম্পের বাসিন্দা আব্দুল্লাহকে ঘর থেকে অস্ত্রের মুখে বের করে রাস্তায় নিয়ে যায়। একপর্যায়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা তাঁকে রাস্তায় ফেলে বুকে উপর্যুপরি গুলি করে।
খবর পেয়ে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) ও থানা-পুলিশ গেলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ আব্দুল্লাহকে ক্যাম্পের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ দুজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার পরপরই ক্যাম্পগুলোতে এপিবিএনের টহল বাড়ানো হয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রোহিঙ্গাভিত্তিক সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অস্ত্রের মুখে ঘর থেকে তুলে নিয়ে এক হেড মাঝিসহ (রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতা) দুজনকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার জামতলী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লক এবং ৪ নম্বর মধুরছড়া ক্যাম্পে হত্যাকাণ্ড দুটি ঘটে।
নিহত দুজন হলেন জামতলী ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ব্লকের মোহাম্মদ আমিনের ছেলে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ এবং ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মৃত সৈয়দ আহমদের ছেলে হেড মাঝি (প্রধান কমিউনিটি নেতা) নাদির হোসেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, উপজেলার ৪ নম্বর মধুরছড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেড মাঝি নাদির হোসেনকে সকালে একদল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী ঘর থেকে ডেকে নিয়ে রাস্তার ওপর গুলি ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। সন্ত্রাসীরা রোহিঙ্গা মাঝির ঘটনাস্থলেই মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।
ওসি বলেন, হেড মাঝি নাদির হোসেনকে হত্যার খবর পেয়ে এপিবিএন ও থানা-পুলিশের দুটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, ‘কারা, কী কারণে এসব হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশের ধারণা।’
এদিকে আজ ভোরে জামতলী ১৭ নম্বর ক্যাম্পের সি ব্লকে সাত-আটজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী ক্যাম্পের বাসিন্দা আব্দুল্লাহকে ঘর থেকে অস্ত্রের মুখে বের করে রাস্তায় নিয়ে যায়। একপর্যায়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা তাঁকে রাস্তায় ফেলে বুকে উপর্যুপরি গুলি করে।
খবর পেয়ে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) ও থানা-পুলিশ গেলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ আব্দুল্লাহকে ক্যাম্পের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ দুজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার পরপরই ক্যাম্পগুলোতে এপিবিএনের টহল বাড়ানো হয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রোহিঙ্গাভিত্তিক সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ফেনীর দাগনভূঞার পানিতে ডুবে নাফিজ (৯) ও ইয়াছিন (৭) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে দাগনভূঞা উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলী মিঝি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নাফিজ একই বাড়ির মো. নেজামের ও ইয়াছিন মো. সাইফুলের ছেলে। এদিকে একই বাড়ির দুই শিশুর মৃত্যুতে পরিবারসহ এলাকায় শোকের
৮ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় আগুনে পুড়ে সানজিদা আক্তার তুলি (১৮) নামের এক কলেজছাত্রীর মারা যাওয়ার ঘটনায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ সদরে দুই পরিবারের মধ্যে বিরোধের জেরে একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। ২৮ বছর ধরে চলা এই রক্তারক্তির সর্বশেষ শিকার হয়েছেন একজন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে। মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের মাকাহাটি এলাকায় রাত সাড়ে ১১টার দিকে একজনকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
১৮ মিনিট আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় গ্যাস–সংকট নিরসনের দাবিতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর ঘণ্টাব্যাপী ধলপুর-সায়েদাবাদ সড়ক অবরোধ করে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় অত্র এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪২ মিনিট আগে