হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনায় এক কক্ষ থেকে উদ্ধার করা তিনটি লাশের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। শ্বাসরোধের পর তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে হোমনা উপজেলার ঘাগুটিয়া ইউনিয়নের বড় ঘাগুটিয়ায় গ্রামের এক ঘরের বিছানা থেকে মা-ছেলেসহ তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন—ওই গ্রামের শাহপরানের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মাহমুদা আক্তার (৩৫) ও একমাত্র ছেলে শাহেদ (৯) এবং শাহ পরানের মামাতো ভাই মো. রেজাউল করিমের মেয়ে তিশামণি। তিশামণি উপজেলার দুলালপুর চন্দ্রমণি উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নিহত মাহমুদা বেগমের স্বামী শাহপরান বলেন, তিনি ঢাকায় একটি জুতার কারখানায় চাকরি করেন। তাঁর স্ত্রী মাহমুদা একমাত্র ছেলে শাহেদকে নিয়ে বাড়িতে থাকেন। মাঝেমধ্যে রাতে তাঁর মামাতো ভাই রেজাউল করিমের মেয়ে তিশামণি মাহমুদা বেগমের সঙ্গে থাকতেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা নেই। আজ সকালে আমার স্ত্রী, ছেলেসহ, তিশামণি খুন হয়েছে খবর পেয়ে বাড়িতে আসি। সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে এর উপযুক্ত বিচার চাই।’
তিশামণির বাবা মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘তিশামণি মাঝেমধ্যে রাতে আমার ফুপাতো ভাই শাহপরানের ঘরে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে থাকত। গত রাতেও শাহপরানের স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ঘরে ছিল। পরে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে আমার ছোট মেয়ে মিম তিশামণিকে স্কুলে যাওয়ার জন্য ডাকতে গিয়ে তিনজনের রক্তাক্ত লাশ দেখে চিৎকার করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে আমরা দুর্ঘটনার খবর শুনে ঘটনাস্থলে যাই। আমার কোনো শত্রুতা নেই। এই মুহূর্তে আমি কাউকে সন্দেহও করতে পারছি না।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) খন্দকার আশফাকুজ্জামান বলেন, তিনজনের গলায়ই ওড়না প্যাঁচানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, তিনজনকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মৃত্যু নিশ্চিত করতে কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। তবে ঘরের কোনো মালামাল তছনছ দেখা যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের কোনো আলামত দেখা যায়নি।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খুনের রহস্য উদ্ঘাটনে এবং খুনিদের ধরতে চেষ্টা চলছে।
এদিকে খুনের ঘটনায় কুমিল্লার পুলিশ সুপার মো. আসফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমা, ওসি মো. জয়নাল আবেদীন, র্যাব, সিআইডি, পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তবে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
কুমিল্লার হোমনায় এক কক্ষ থেকে উদ্ধার করা তিনটি লাশের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। শ্বাসরোধের পর তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে হোমনা উপজেলার ঘাগুটিয়া ইউনিয়নের বড় ঘাগুটিয়ায় গ্রামের এক ঘরের বিছানা থেকে মা-ছেলেসহ তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন—ওই গ্রামের শাহপরানের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মাহমুদা আক্তার (৩৫) ও একমাত্র ছেলে শাহেদ (৯) এবং শাহ পরানের মামাতো ভাই মো. রেজাউল করিমের মেয়ে তিশামণি। তিশামণি উপজেলার দুলালপুর চন্দ্রমণি উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নিহত মাহমুদা বেগমের স্বামী শাহপরান বলেন, তিনি ঢাকায় একটি জুতার কারখানায় চাকরি করেন। তাঁর স্ত্রী মাহমুদা একমাত্র ছেলে শাহেদকে নিয়ে বাড়িতে থাকেন। মাঝেমধ্যে রাতে তাঁর মামাতো ভাই রেজাউল করিমের মেয়ে তিশামণি মাহমুদা বেগমের সঙ্গে থাকতেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা নেই। আজ সকালে আমার স্ত্রী, ছেলেসহ, তিশামণি খুন হয়েছে খবর পেয়ে বাড়িতে আসি। সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে এর উপযুক্ত বিচার চাই।’
তিশামণির বাবা মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘তিশামণি মাঝেমধ্যে রাতে আমার ফুপাতো ভাই শাহপরানের ঘরে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে থাকত। গত রাতেও শাহপরানের স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ঘরে ছিল। পরে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে আমার ছোট মেয়ে মিম তিশামণিকে স্কুলে যাওয়ার জন্য ডাকতে গিয়ে তিনজনের রক্তাক্ত লাশ দেখে চিৎকার করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে আমরা দুর্ঘটনার খবর শুনে ঘটনাস্থলে যাই। আমার কোনো শত্রুতা নেই। এই মুহূর্তে আমি কাউকে সন্দেহও করতে পারছি না।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) খন্দকার আশফাকুজ্জামান বলেন, তিনজনের গলায়ই ওড়না প্যাঁচানো ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, তিনজনকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মৃত্যু নিশ্চিত করতে কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। তবে ঘরের কোনো মালামাল তছনছ দেখা যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের কোনো আলামত দেখা যায়নি।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খুনের রহস্য উদ্ঘাটনে এবং খুনিদের ধরতে চেষ্টা চলছে।
এদিকে খুনের ঘটনায় কুমিল্লার পুলিশ সুপার মো. আসফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমা, ওসি মো. জয়নাল আবেদীন, র্যাব, সিআইডি, পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তবে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২৫ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে