নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারের গার্ডার ভেঙে ১৩ জন নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুই পুলিশ সাক্ষীর বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। আজ বুধবার চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
দুই পুলিশ সদস্য হলেন-চান্দগাঁও থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক আরিফুর রহমান ও উপপরিদর্শক আব্দুল হালিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট অনুপম চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ মামলাটির ধার্য তারিখ ছিল। কিন্তু তাঁরা উপস্থিত হননি। এ জন্য আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।’ এই মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, ‘লাশের সুরতহাল প্রস্তুতকারী হিসেবে ছিলেন ওই দুই পুলিশ সাক্ষী। গত তারিখে আমরা তাঁদের চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁরা আজ আদালতে মামলাটির ধার্য তারিখে উপস্থিত হননি।’
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ‘২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের তিনটি গার্ডার ভেঙে পড়ে ১৩ জন নিহত হন। এ ঘটনায় কর্তব্যে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে প্রকল্প পরিচালক চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে ওই বছরের ২৬ নভেম্বর চান্দগাঁও থানার উপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
মামলায় পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন আদালতে। ২০১৪ সালের ১৮ জুন তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মজিবুর রহমানের আদালতে ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গঠন করা হয়।
মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা হলেন- মীর আক্তার অ্যান্ড পারিশা ট্রেড সিস্টেমস (জে.ভি) বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. গিয়াস উদ্দীন, সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার মো. মনজুরুল ইসলাম, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হাই, মো. মোশারফ হোসেন রিয়াজ, ডাইরেক্টর (অ্যাডমিন) প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী, আব্দুল জলিল, আমিনুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম।
চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারের গার্ডার ভেঙে ১৩ জন নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুই পুলিশ সাক্ষীর বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। আজ বুধবার চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
দুই পুলিশ সদস্য হলেন-চান্দগাঁও থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক আরিফুর রহমান ও উপপরিদর্শক আব্দুল হালিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট অনুপম চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ মামলাটির ধার্য তারিখ ছিল। কিন্তু তাঁরা উপস্থিত হননি। এ জন্য আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।’ এই মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, ‘লাশের সুরতহাল প্রস্তুতকারী হিসেবে ছিলেন ওই দুই পুলিশ সাক্ষী। গত তারিখে আমরা তাঁদের চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁরা আজ আদালতে মামলাটির ধার্য তারিখে উপস্থিত হননি।’
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ‘২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের তিনটি গার্ডার ভেঙে পড়ে ১৩ জন নিহত হন। এ ঘটনায় কর্তব্যে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে প্রকল্প পরিচালক চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে ওই বছরের ২৬ নভেম্বর চান্দগাঁও থানার উপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
মামলায় পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন আদালতে। ২০১৪ সালের ১৮ জুন তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মজিবুর রহমানের আদালতে ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গঠন করা হয়।
মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা হলেন- মীর আক্তার অ্যান্ড পারিশা ট্রেড সিস্টেমস (জে.ভি) বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. গিয়াস উদ্দীন, সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার মো. মনজুরুল ইসলাম, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হাই, মো. মোশারফ হোসেন রিয়াজ, ডাইরেক্টর (অ্যাডমিন) প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী, আব্দুল জলিল, আমিনুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
২৭ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৩১ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
৩৫ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
১ ঘণ্টা আগে