কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় পরকীয়ার জেরে পরিবহন ব্যবসায়ী রেজাউল করিম রাজা মিয়াকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী কৌঁসুলি (এপিপি) মো. নজরুল ইসলাম।
সাজা পাওয়া আসামিরা হলেন কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার দক্ষিণ সতানন্দি গ্রামের তাপস চন্দ্র শীল (২৫), একই গ্রামের নিহত রাজা মিয়ার স্ত্রী মোছা. আলো আক্তার (৩০) ও একই জেলার চান্দিনা উপজেলার বশিকপুর গ্রামের দক্ষিণপাড়া এলাকার মো. রাসেদ (২৮)। রায় ঘোষণার সময় রাসেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আলো ও তাপস পলাতক।
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১২ জুন পরকীয়ার জেরে পরিবহন ব্যবসায়ী রাজা মিয়াকে হত্যা করেন তাঁর স্ত্রী আলো আক্তার, তাপস চন্দ্র শীল ও মো. রাসেদ। ওই দিন রাতে দাউদকান্দি উপজেলার সতানন্দি গ্রামে আবদুল আউয়াল কমিশনারের বাড়ির পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর ওই বছরের ১৪ নভেম্বর রাজা মিয়ার ভাই খাজা মিয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে দাউদকান্দি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ওই হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন হিসেবে রাজার স্ত্রী আলোকে পুলিশ আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি তাপস এবং রাশেদ এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত রয়েছে বলে জানান। পুলিশ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে এবং তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০১৫ সালে ২৭ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এবং আসামিদের জবানবন্দি পর্যালোচনা করে আজ তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি মো. নজরুল ইসলাম এবং আসামি পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন নোমান ও মাসুদ সালাউদ্দিন।
কুমিল্লায় পরকীয়ার জেরে পরিবহন ব্যবসায়ী রেজাউল করিম রাজা মিয়াকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী কৌঁসুলি (এপিপি) মো. নজরুল ইসলাম।
সাজা পাওয়া আসামিরা হলেন কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার দক্ষিণ সতানন্দি গ্রামের তাপস চন্দ্র শীল (২৫), একই গ্রামের নিহত রাজা মিয়ার স্ত্রী মোছা. আলো আক্তার (৩০) ও একই জেলার চান্দিনা উপজেলার বশিকপুর গ্রামের দক্ষিণপাড়া এলাকার মো. রাসেদ (২৮)। রায় ঘোষণার সময় রাসেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আলো ও তাপস পলাতক।
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১২ জুন পরকীয়ার জেরে পরিবহন ব্যবসায়ী রাজা মিয়াকে হত্যা করেন তাঁর স্ত্রী আলো আক্তার, তাপস চন্দ্র শীল ও মো. রাসেদ। ওই দিন রাতে দাউদকান্দি উপজেলার সতানন্দি গ্রামে আবদুল আউয়াল কমিশনারের বাড়ির পাশ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর ওই বছরের ১৪ নভেম্বর রাজা মিয়ার ভাই খাজা মিয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে দাউদকান্দি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ওই হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন হিসেবে রাজার স্ত্রী আলোকে পুলিশ আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি তাপস এবং রাশেদ এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত রয়েছে বলে জানান। পুলিশ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে এবং তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০১৫ সালে ২৭ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এবং আসামিদের জবানবন্দি পর্যালোচনা করে আজ তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি মো. নজরুল ইসলাম এবং আসামি পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন নোমান ও মাসুদ সালাউদ্দিন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে