খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
পাহাড়ের রানি খাগড়াছড়িতে সারা বছর ধরে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে। তবে ঈদের ছুটিকে ঘিরে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণপিপাসুদের সমাগম হয় অনেক বেশি। এবারের ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে তাঁদের বরণ করে নিতে জেলার আকর্ষণীয় জায়গাগুলোর পাশাপাশি হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ ও বার্মিজ পণ্যের দোকানগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
আজ শনিবার সকালে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র ও জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কে গিয়ে দেখা যায়, প্রস্তুতির কাজ শেষের পথে। পার্কের ব্যবস্থাপক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ঈদ উপলক্ষে পার্কে বেশ কিছু কাজ চলছে। মূল আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতুর কাঠগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে যতটুকু প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা নিচ্ছেন তাঁরা।
আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, ঈদের ছুটিতে পর্যটকেরা বেড়াতে আসবেন বলে পর্যটনকেন্দ্রের চারপাশ ভিন্নভাবে সাজানো হচ্ছে এবং পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে।
ঘুরতে আসা মানুষজনের আবাসনব্যবস্থা নিয়ে কথা হলে ই-ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য উজ্জ্বল দে বলেন, ‘খাগড়াছড়ির সব হোটেল ও রিসোর্টে সংস্কারের কাজ চলছে। ট্যুরিস্টদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত।’ হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা জানান, ইতিমধ্যে তাঁদের হোটেলের ৫০ শতাংশ রুম বুকিং হয়ে গেছে।
পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়ে খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের ইনচার্জ জাহিদুল কবির বলেন, ঈদুল ফিতরের ছুটিতে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে সার্বক্ষণিক পুলিশ সদস্যরা থাকবেন। এ ছাড়া ঈদের দিন জনবল বাড়বে। আলুটিলা, রিসাং ঝরনা ও জেলা পরিষদ পার্কে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশের পাশাপাশি ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল দল থাকবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনও পর্যটকদের নির্বিঘ্ন চলাচল ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। জেলা প্রশাসক এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে ট্যুরিস্টদের ভ্রমণ যেন সহজ হয়, এ জন্য আমরা বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। যেমন পানির ব্যবস্থা ছিল না, সীমিত আকারে তা চালু করতে যাচ্ছি। পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশ বিভাগের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে। বিভিন্ন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের অবস্থানের উদ্যোগ নিয়েছি।’
পাহাড়ের রানি খাগড়াছড়িতে সারা বছর ধরে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে। তবে ঈদের ছুটিকে ঘিরে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণপিপাসুদের সমাগম হয় অনেক বেশি। এবারের ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে তাঁদের বরণ করে নিতে জেলার আকর্ষণীয় জায়গাগুলোর পাশাপাশি হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ ও বার্মিজ পণ্যের দোকানগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
আজ শনিবার সকালে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র ও জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কে গিয়ে দেখা যায়, প্রস্তুতির কাজ শেষের পথে। পার্কের ব্যবস্থাপক মো. সাইফুল ইসলাম জানান, ঈদ উপলক্ষে পার্কে বেশ কিছু কাজ চলছে। মূল আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতুর কাঠগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে যতটুকু প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা নিচ্ছেন তাঁরা।
আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, ঈদের ছুটিতে পর্যটকেরা বেড়াতে আসবেন বলে পর্যটনকেন্দ্রের চারপাশ ভিন্নভাবে সাজানো হচ্ছে এবং পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে।
ঘুরতে আসা মানুষজনের আবাসনব্যবস্থা নিয়ে কথা হলে ই-ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য উজ্জ্বল দে বলেন, ‘খাগড়াছড়ির সব হোটেল ও রিসোর্টে সংস্কারের কাজ চলছে। ট্যুরিস্টদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত।’ হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা জানান, ইতিমধ্যে তাঁদের হোটেলের ৫০ শতাংশ রুম বুকিং হয়ে গেছে।
পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়ে খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের ইনচার্জ জাহিদুল কবির বলেন, ঈদুল ফিতরের ছুটিতে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে সার্বক্ষণিক পুলিশ সদস্যরা থাকবেন। এ ছাড়া ঈদের দিন জনবল বাড়বে। আলুটিলা, রিসাং ঝরনা ও জেলা পরিষদ পার্কে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশের পাশাপাশি ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল দল থাকবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনও পর্যটকদের নির্বিঘ্ন চলাচল ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। জেলা প্রশাসক এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে ট্যুরিস্টদের ভ্রমণ যেন সহজ হয়, এ জন্য আমরা বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। যেমন পানির ব্যবস্থা ছিল না, সীমিত আকারে তা চালু করতে যাচ্ছি। পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশ বিভাগের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে। বিভিন্ন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের অবস্থানের উদ্যোগ নিয়েছি।’
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৮ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২১ মিনিট আগে