হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে কম জনসংখ্যার দিক দিয়ে তৃতীয় খিয়াং। সর্বশেষ জরিপে এদের জনসংখ্যা প্রায় ২ হাজার। তবে সময়ের সঙ্গে তাদের জনসংখ্যা বাড়ার বদলে কমছে, বলছেন খিয়াংরা।
রাঙামাটির রাজস্থলীর কুক্যাছড়ি, ধনুছড়া, আরাছড়ি; কাপ্তাইয়ের চন্দ্রঘোনায়; বান্দরবান জেলায় গুংরু, ডোবাছড়িতে এদের মূল বসবাস। এ ছাড়া চট্টগ্রামের চন্দনাইশ, কক্সবাজারের মালুমঘাটসহ কিছু এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে এদের বসবাস রয়েছে।
পিতৃতান্ত্রিক সমাজের খিয়াংরা বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ধর্মানুসারী। ক্ষুদ্র এই গোষ্ঠীতে ৩ জন এমবিবিএস সম্পন্ন চিকিৎসক আছেন। তবে এখন পর্যন্ত নেই কোনো বিসিএস কর্মকর্তা।
খিয়াং কল্যাণ সংস্থার সহসভাপতি অংথুই খিয়াং জানান, খিয়াংদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি আছে। কিন্তু তা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। দারিদ্র্য আর পরিবারের হাল ধরতে গিয়ে শিক্ষাকে বিসর্জন দিতে হয় খিয়াং ছেলেদের। মেয়েরা পারিবারিক ও সরকারিভাবে শিক্ষার সুযোগ পেলেও তাঁদের অনেকে অন্য সম্প্রদায়ে বিয়ের বন্ধনে জড়িয়েছেন। এতে কমেছে খিয়াংদের সংখ্যা, তেমনি হারিয়ে যাচ্ছে ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামে এদের কোথাও নেই খিয়াংদের জনপ্রতিনিধি। জেলা পরিষদে খিয়াংদের থেকে প্রতিনিধি থাকার কথা হলেও পাংখোয়া থেকে তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করা হচ্ছে।
এ সম্পর্কে অংথুই খিয়াং বলেন, ‘দুঃখ-কষ্ট বোঝার মতো কোনো প্রতিনিধি আমাদের নেই। সরকারি চাকরি থেকে কোটা তুলে নেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের অস্তিত্ব আরও হুমকিতে পড়েছে। রাষ্ট্র যদি স্বপ্রণোদিত হয়ে না দেখে, তাহলে আমাদের অস্তিত্ব অচিরেই হারিয়ে যাবে।’
রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক রনেল চাকমা বলেন, ‘আমাদের যে বরাদ্দ আসে তা সংস্কৃতি বা গবেষণার কাজে দিয়ে থাকি। খিয়াংদের মধ্যে থেকে কেউ আবেদন করলে তা আমরা দেখতে পারি। তবে তাদের অধিকারের বিষয়টি রাষ্ট্র থেকে নির্ধারণ করতে হবে।’
পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে কম জনসংখ্যার দিক দিয়ে তৃতীয় খিয়াং। সর্বশেষ জরিপে এদের জনসংখ্যা প্রায় ২ হাজার। তবে সময়ের সঙ্গে তাদের জনসংখ্যা বাড়ার বদলে কমছে, বলছেন খিয়াংরা।
রাঙামাটির রাজস্থলীর কুক্যাছড়ি, ধনুছড়া, আরাছড়ি; কাপ্তাইয়ের চন্দ্রঘোনায়; বান্দরবান জেলায় গুংরু, ডোবাছড়িতে এদের মূল বসবাস। এ ছাড়া চট্টগ্রামের চন্দনাইশ, কক্সবাজারের মালুমঘাটসহ কিছু এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে এদের বসবাস রয়েছে।
পিতৃতান্ত্রিক সমাজের খিয়াংরা বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ধর্মানুসারী। ক্ষুদ্র এই গোষ্ঠীতে ৩ জন এমবিবিএস সম্পন্ন চিকিৎসক আছেন। তবে এখন পর্যন্ত নেই কোনো বিসিএস কর্মকর্তা।
খিয়াং কল্যাণ সংস্থার সহসভাপতি অংথুই খিয়াং জানান, খিয়াংদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি আছে। কিন্তু তা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। দারিদ্র্য আর পরিবারের হাল ধরতে গিয়ে শিক্ষাকে বিসর্জন দিতে হয় খিয়াং ছেলেদের। মেয়েরা পারিবারিক ও সরকারিভাবে শিক্ষার সুযোগ পেলেও তাঁদের অনেকে অন্য সম্প্রদায়ে বিয়ের বন্ধনে জড়িয়েছেন। এতে কমেছে খিয়াংদের সংখ্যা, তেমনি হারিয়ে যাচ্ছে ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামে এদের কোথাও নেই খিয়াংদের জনপ্রতিনিধি। জেলা পরিষদে খিয়াংদের থেকে প্রতিনিধি থাকার কথা হলেও পাংখোয়া থেকে তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করা হচ্ছে।
এ সম্পর্কে অংথুই খিয়াং বলেন, ‘দুঃখ-কষ্ট বোঝার মতো কোনো প্রতিনিধি আমাদের নেই। সরকারি চাকরি থেকে কোটা তুলে নেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের অস্তিত্ব আরও হুমকিতে পড়েছে। রাষ্ট্র যদি স্বপ্রণোদিত হয়ে না দেখে, তাহলে আমাদের অস্তিত্ব অচিরেই হারিয়ে যাবে।’
রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের পরিচালক রনেল চাকমা বলেন, ‘আমাদের যে বরাদ্দ আসে তা সংস্কৃতি বা গবেষণার কাজে দিয়ে থাকি। খিয়াংদের মধ্যে থেকে কেউ আবেদন করলে তা আমরা দেখতে পারি। তবে তাদের অধিকারের বিষয়টি রাষ্ট্র থেকে নির্ধারণ করতে হবে।’
আহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
২৫ মিনিট আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
৪৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় বিদেশে ভালো বেতনের চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় চারজন ভুক্তভোগী তাড়াশ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানায়, আছমা আক্তার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের হবিরবাড়ী গ্রামের সিডষ্টোর বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে দিয়ে মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময় দ্রুতগতির বালি বোঝাই একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগে