ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের কয়েকটি কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ শুরুর পর প্রথম ৪ ঘণ্টা শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরে কয়েকটি কেন্দ্রে সহিংসতা শুরু হয়। এতে লেলাং ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দুই সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে একজন ব্যবসায়ী নিহত হন।
নিহত ব্যবসায়ী হলেন মোহাম্মদ শফি (৫০)। তিনি ইউনিয়নের গোপাল ঘাটা এলাকার মো. ফজলুল হকের পুত্র। তিনি স্থানীয় আনন্দ বাজারের একজন ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গোপালঘাটা এম আরসি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সদস্য পদপ্রার্থী ইফতেখার উদ্দীন মুরাদ (ফুটবল মার্কা) ও জামাল পাশা (মোরগ মার্কা) সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে মোহাম্মদ শফি মারা যান। এ ঘটনায় লেলাং ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী মুহাম্মদ আজাদ গুলিবিদ্ধ এবং অন্তত ১০ কর্মী ও সমর্থক আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন, আবু ইউসুফ (২৩), আহসান (৩০) মো. আশরাফ (২৮), মো. আজাদ হোসেন (৩৬), ইব্রাহিম (৫৮) আফিফ (২২) ইকবাল হোসেন (৩৩), মারুফ মিয়া (২৫), মো. রাসেল (২০), সাকিবুল (১৮)। তাঁরা সবাই নির্বাচনের প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থক। তাদের মধ্যে ৫ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, দুপুরের দিকে লেলাং ইউনিয়নের লালপুল তোফায়েল আহাম্মদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সদস্য প্রার্থীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রার্থী মো. আজাদ গুলিবিদ্ধ হন। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দুই সদস্য প্রার্থী মো. বেলাল ও মো. সরোয়ারকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন। এ ছাড়া ১২৮টি কেন্দ্রের মধ্যে দিনভর সরেজমিনে ২৩টি কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের দীর্ঘ লাইন। প্রত্যেকে স্ব স্ব প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়ে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরেছে। অনেকে ভোট দিতে পেরে শোকরিয়া জ্ঞাপন করেছেন।
পাইন্দং ইউনিয়নের ভোটার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এটি সবার কাম্য ছিল।’
হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের ভোটার অপর্ণা বড়ুয়া বলেন, ‘সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিতে পেরে ভালো লাগছে। কৃতজ্ঞতা।’
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘হাতে গোনা কয়েকটি কেন্দ্র দখল নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে লেলাংএ একজন ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। একজন গুলিবিদ্ধ এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করেছে। এ ছাড়া সব ভোট কেন্দ্র ছিল শান্ত।’
ইউপি নির্বাচনের সমন্বয়কারী ও ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান বলেন, ‘কয়েকটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্নভাবে অপ্রীতিকর কয়েকটি ঘটনা ঘটলেও নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়েছে।’
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের কয়েকটি কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ শুরুর পর প্রথম ৪ ঘণ্টা শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরে কয়েকটি কেন্দ্রে সহিংসতা শুরু হয়। এতে লেলাং ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দুই সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে একজন ব্যবসায়ী নিহত হন।
নিহত ব্যবসায়ী হলেন মোহাম্মদ শফি (৫০)। তিনি ইউনিয়নের গোপাল ঘাটা এলাকার মো. ফজলুল হকের পুত্র। তিনি স্থানীয় আনন্দ বাজারের একজন ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গোপালঘাটা এম আরসি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সদস্য পদপ্রার্থী ইফতেখার উদ্দীন মুরাদ (ফুটবল মার্কা) ও জামাল পাশা (মোরগ মার্কা) সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে মোহাম্মদ শফি মারা যান। এ ঘটনায় লেলাং ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী মুহাম্মদ আজাদ গুলিবিদ্ধ এবং অন্তত ১০ কর্মী ও সমর্থক আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন, আবু ইউসুফ (২৩), আহসান (৩০) মো. আশরাফ (২৮), মো. আজাদ হোসেন (৩৬), ইব্রাহিম (৫৮) আফিফ (২২) ইকবাল হোসেন (৩৩), মারুফ মিয়া (২৫), মো. রাসেল (২০), সাকিবুল (১৮)। তাঁরা সবাই নির্বাচনের প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থক। তাদের মধ্যে ৫ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, দুপুরের দিকে লেলাং ইউনিয়নের লালপুল তোফায়েল আহাম্মদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সদস্য প্রার্থীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রার্থী মো. আজাদ গুলিবিদ্ধ হন। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দুই সদস্য প্রার্থী মো. বেলাল ও মো. সরোয়ারকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন। এ ছাড়া ১২৮টি কেন্দ্রের মধ্যে দিনভর সরেজমিনে ২৩টি কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের দীর্ঘ লাইন। প্রত্যেকে স্ব স্ব প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়ে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরেছে। অনেকে ভোট দিতে পেরে শোকরিয়া জ্ঞাপন করেছেন।
পাইন্দং ইউনিয়নের ভোটার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এটি সবার কাম্য ছিল।’
হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের ভোটার অপর্ণা বড়ুয়া বলেন, ‘সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিতে পেরে ভালো লাগছে। কৃতজ্ঞতা।’
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘হাতে গোনা কয়েকটি কেন্দ্র দখল নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে লেলাংএ একজন ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। একজন গুলিবিদ্ধ এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করেছে। এ ছাড়া সব ভোট কেন্দ্র ছিল শান্ত।’
ইউপি নির্বাচনের সমন্বয়কারী ও ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান বলেন, ‘কয়েকটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্নভাবে অপ্রীতিকর কয়েকটি ঘটনা ঘটলেও নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়েছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৮ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪২ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে