নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের আগের দিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারীকে অপহরণসহ প্রলোভন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকে মনোনীত প্রার্থী আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভীর বিরুদ্ধে। ফলে ওই ব্যক্তি প্রার্থীর সমর্থনে স্বাক্ষর করেননি বলে নির্বাচনের রিটার্নিং কার্যালয়ে সাক্ষ্য দেওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
আজ সোমবার আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান রিটার্নিং কর্মকর্তাকে এই অভিযোগ দেন।
নিয়মানুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন থাকতে হয়। রিটার্নিং কার্যালয়ে মনোনয়ন জমা দিতে তাঁদের সইসহ কাগজ সংযুক্ত করতে হয়। এরপর রিটার্নিং কার্যালয় থেকে সইগুলো যাচাই-বাছাই করা হয়। ডা. মিনহাজের পক্ষে সই দিয়েছিলেন লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা সৈয়দুল আলম। যাঁকে নদভী অপহরণ করেছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের স্টাফ অফিসার প্লাবন কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারীকে অপহরণের একটি অভিযোগ আমাদের কাছে এসেছে। আমরা যাচাই-বাছাই করছি।’
এদিকে আজকের পত্রিকাকে একটি ছবি সরবরাহ করেন মিনহাজুর রহমান। যেটি চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার নদভীর কার্যালয়ে। সেখানে একজনকে বসিয়ে রাখতে দেখা যায়।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মিনহাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১০টা থেকে প্রতিপক্ষ সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আবু রেজা নেজাম উদ্দিন নদভী নগরের চান্দগাঁও রূপালী আবাসিকের বাসার তৃতীয় তলার অফিস কক্ষের পাশের কম্পিউটার রুমে আমার এক সমর্থককে আটকে রাখেন। যাকে আজ (সোমবার) মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইকালে রিটার্নিং কার্যালয়ে হাজির করা হয়। সেখানে আমার পক্ষে সই দেননি মর্মে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘অথচ এই সমর্থক ২ ডিসেম্বর লোহাগাড়া উপজেলায় নিজে উপস্থিত হয়ে আমার সমর্থনে সই করেন। ওই সময় স্থানীয় অনেক নেতা-কর্মী ছিলেন।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি আজ রিটার্নিং কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি এবং আমার সমর্থক সৈয়দুল আলমকে উদ্ধারপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করেছি। কিন্তু রিটার্নিং কর্মকর্তা এরপরও আমার মনোনয়ন বাতিল করেছেন। আমি এই বিষয়ে আপিল করব।’
মিনহাজের সমর্থনকারী লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা সৈয়দুল আলমের মোবাইল ফোনটি বন্ধ রয়েছে।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে এই বিষয়ে লিখে উত্তর জানতে চাইলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের আগের দিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারীকে অপহরণসহ প্রলোভন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকে মনোনীত প্রার্থী আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভীর বিরুদ্ধে। ফলে ওই ব্যক্তি প্রার্থীর সমর্থনে স্বাক্ষর করেননি বলে নির্বাচনের রিটার্নিং কার্যালয়ে সাক্ষ্য দেওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
আজ সোমবার আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান রিটার্নিং কর্মকর্তাকে এই অভিযোগ দেন।
নিয়মানুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন থাকতে হয়। রিটার্নিং কার্যালয়ে মনোনয়ন জমা দিতে তাঁদের সইসহ কাগজ সংযুক্ত করতে হয়। এরপর রিটার্নিং কার্যালয় থেকে সইগুলো যাচাই-বাছাই করা হয়। ডা. মিনহাজের পক্ষে সই দিয়েছিলেন লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা সৈয়দুল আলম। যাঁকে নদভী অপহরণ করেছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের স্টাফ অফিসার প্লাবন কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারীকে অপহরণের একটি অভিযোগ আমাদের কাছে এসেছে। আমরা যাচাই-বাছাই করছি।’
এদিকে আজকের পত্রিকাকে একটি ছবি সরবরাহ করেন মিনহাজুর রহমান। যেটি চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার নদভীর কার্যালয়ে। সেখানে একজনকে বসিয়ে রাখতে দেখা যায়।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মিনহাজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১০টা থেকে প্রতিপক্ষ সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আবু রেজা নেজাম উদ্দিন নদভী নগরের চান্দগাঁও রূপালী আবাসিকের বাসার তৃতীয় তলার অফিস কক্ষের পাশের কম্পিউটার রুমে আমার এক সমর্থককে আটকে রাখেন। যাকে আজ (সোমবার) মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইকালে রিটার্নিং কার্যালয়ে হাজির করা হয়। সেখানে আমার পক্ষে সই দেননি মর্মে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘অথচ এই সমর্থক ২ ডিসেম্বর লোহাগাড়া উপজেলায় নিজে উপস্থিত হয়ে আমার সমর্থনে সই করেন। ওই সময় স্থানীয় অনেক নেতা-কর্মী ছিলেন।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি আজ রিটার্নিং কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি এবং আমার সমর্থক সৈয়দুল আলমকে উদ্ধারপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করেছি। কিন্তু রিটার্নিং কর্মকর্তা এরপরও আমার মনোনয়ন বাতিল করেছেন। আমি এই বিষয়ে আপিল করব।’
মিনহাজের সমর্থনকারী লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা সৈয়দুল আলমের মোবাইল ফোনটি বন্ধ রয়েছে।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে এই বিষয়ে লিখে উত্তর জানতে চাইলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩৮ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে