জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় গণপিটুনিতে জামায়াতের দুই কর্মী নিহতের পর ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া পিস্তলটি কোতোয়ালি থানার লুট হওয়া অস্ত্র বলে জানিয়েছে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জাবাবে তিনি এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার দিন নেজাম সেখানে গিয়ে অস্ত্র ওপেন করেছিল। হত্যাকাণ্ডের পর সেখান থেকে যে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছিল, সেটি সিএমপির কোতোয়ালি থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র। সেখানে অনেক অস্ত্র প্রদর্শিত হয়েছিল।’
সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের পুলিশের অনেক অস্ত্র খোয়া গেছে। এ অস্ত্রগুলো কীভাবে কাদের কাছে গেল, সেগুলো আমরা তদন্ত করছি। এগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
গত সোমবার রাতে সাতকানিয়া উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা এলাকায় মাইকে ডাকাত ঘোষণা দিয়ে গণপিটুনিতে দুজনকে হত্যা করা হয়। তাঁরা হলেন নেজাম উদ্দিন ও আবু ছালেক।
দুজনকে কর্মী দাবি করে জামায়াত ইসলামী নেতারা বলছেন, হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিত। এওচিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মানিকের নির্দেশে তাঁর দুই ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অনেকেই অনেক রাজনৈতিক কথা বলছেন। বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের কোনো ব্যক্তি বা চেয়ারম্যানের উপস্থিতি ছিল কি না, আসলে আমরা কিন্তু এ ধরনের কোনো ব্যক্তি বা চেয়ারম্যানের উপস্থিতি খুঁজে পাইনি। এমনকি সেখানে তাদের কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের শক্ত অবস্থানও আমরা খুঁজে পাইনি।’
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় গণপিটুনিতে জামায়াতের দুই কর্মী নিহতের পর ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া পিস্তলটি কোতোয়ালি থানার লুট হওয়া অস্ত্র বলে জানিয়েছে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জাবাবে তিনি এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার দিন নেজাম সেখানে গিয়ে অস্ত্র ওপেন করেছিল। হত্যাকাণ্ডের পর সেখান থেকে যে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছিল, সেটি সিএমপির কোতোয়ালি থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র। সেখানে অনেক অস্ত্র প্রদর্শিত হয়েছিল।’
সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের পুলিশের অনেক অস্ত্র খোয়া গেছে। এ অস্ত্রগুলো কীভাবে কাদের কাছে গেল, সেগুলো আমরা তদন্ত করছি। এগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
গত সোমবার রাতে সাতকানিয়া উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা এলাকায় মাইকে ডাকাত ঘোষণা দিয়ে গণপিটুনিতে দুজনকে হত্যা করা হয়। তাঁরা হলেন নেজাম উদ্দিন ও আবু ছালেক।
দুজনকে কর্মী দাবি করে জামায়াত ইসলামী নেতারা বলছেন, হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিত। এওচিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মানিকের নির্দেশে তাঁর দুই ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অনেকেই অনেক রাজনৈতিক কথা বলছেন। বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের কোনো ব্যক্তি বা চেয়ারম্যানের উপস্থিতি ছিল কি না, আসলে আমরা কিন্তু এ ধরনের কোনো ব্যক্তি বা চেয়ারম্যানের উপস্থিতি খুঁজে পাইনি। এমনকি সেখানে তাদের কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের শক্ত অবস্থানও আমরা খুঁজে পাইনি।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়ে জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধে চাচি হত্যা মামলার প্রধান আসামি এক কিশোরকে (১৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুণ্ডি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে...
১৭ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
২৫ মিনিট আগে