বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারায় এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের পাইপ লাইনের লিকেজ থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ মার্চ) রাত থেকে পাইপ লিকেজ হাওয়ার ১ মিনিটের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
এস এস পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল বিকেল ৪টা ২৭ মিনিটের দিকে ফ্লাই অ্যাশ সরবরাহ করার সময় অ্যাশ সাইলোর একটি পরিদর্শন দরজা খুলে যাওয়ায় কিছু অ্যাশ বাইরে নির্গমন হয়। যা কোনো ধোঁয়া বা বিষাক্ত কিছু নয়। পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত অ্যাশ নির্গমন বন্ধ করে। যাহা ৫-১০ মিনিটের মতো স্থায়ী ছিল। ১০ মিনিট পরে অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান দ্বারা আগের অবস্থায় ফিরে আসে। এর পর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু হয়। ১ মিনিটের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরালের বিষয়টি তাদের দৃষ্টিগোচর হলে মূল বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীকে জানায় পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ।
পরিবেশকর্মী ইঞ্জিনিয়ার শাহনেওয়াজ চৌধুরী জানান, ‘আমি শুরু থেকে কয়লাবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিরুদ্ধে ছিলাম। যেহেতু এটি নির্মাণের পর উৎপাদনে রয়েছে এবং দেশের জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। তাই আমরা চাই, যত দ্রুত সম্ভব ফ্লাই অ্যাশ ও কার্বন নির্গমন শূন্যের কোঠায় নামিয়ে উৎপাদন চালু রাখা। যেন জনগণ ও পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি না হয়। কোনো ধরনের রিপিয়ারিং ও মেরামতের দুর্বলতার কারণে যেন আর কোনো বড় ধরনের পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি না হয়, সে দিকে বেশি নজর দিতে হবে।’
এ বিষয়ে এস এস পাওয়ার লিমিটেডের চিফ কো-অর্ডিনেটর ফয়জুর রহমান বলেন, ১০ মার্চ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ফ্লাই অ্যাশ সরবরাহ করার সময় অ্যাশ সাইলোর একটি পরিদর্শন দরজা খুলে যাওয়ায় কিছু অ্যাশ বাইরে নির্গত হয়। যা কোনো প্রকারের ধোঁয়া বা বিষাক্ত কিছু নয়। কর্তৃপক্ষ ১০ মিনিটের মধ্যে অ্যাশ নির্গমন বন্ধ করে। এর পর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রয়েছে।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারায় এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের পাইপ লাইনের লিকেজ থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ মার্চ) রাত থেকে পাইপ লিকেজ হাওয়ার ১ মিনিটের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
এস এস পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল বিকেল ৪টা ২৭ মিনিটের দিকে ফ্লাই অ্যাশ সরবরাহ করার সময় অ্যাশ সাইলোর একটি পরিদর্শন দরজা খুলে যাওয়ায় কিছু অ্যাশ বাইরে নির্গমন হয়। যা কোনো ধোঁয়া বা বিষাক্ত কিছু নয়। পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত অ্যাশ নির্গমন বন্ধ করে। যাহা ৫-১০ মিনিটের মতো স্থায়ী ছিল। ১০ মিনিট পরে অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান দ্বারা আগের অবস্থায় ফিরে আসে। এর পর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু হয়। ১ মিনিটের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরালের বিষয়টি তাদের দৃষ্টিগোচর হলে মূল বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীকে জানায় পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ।
পরিবেশকর্মী ইঞ্জিনিয়ার শাহনেওয়াজ চৌধুরী জানান, ‘আমি শুরু থেকে কয়লাবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের বিরুদ্ধে ছিলাম। যেহেতু এটি নির্মাণের পর উৎপাদনে রয়েছে এবং দেশের জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। তাই আমরা চাই, যত দ্রুত সম্ভব ফ্লাই অ্যাশ ও কার্বন নির্গমন শূন্যের কোঠায় নামিয়ে উৎপাদন চালু রাখা। যেন জনগণ ও পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি না হয়। কোনো ধরনের রিপিয়ারিং ও মেরামতের দুর্বলতার কারণে যেন আর কোনো বড় ধরনের পরিবেশ-প্রতিবেশের ক্ষতি না হয়, সে দিকে বেশি নজর দিতে হবে।’
এ বিষয়ে এস এস পাওয়ার লিমিটেডের চিফ কো-অর্ডিনেটর ফয়জুর রহমান বলেন, ১০ মার্চ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ফ্লাই অ্যাশ সরবরাহ করার সময় অ্যাশ সাইলোর একটি পরিদর্শন দরজা খুলে যাওয়ায় কিছু অ্যাশ বাইরে নির্গত হয়। যা কোনো প্রকারের ধোঁয়া বা বিষাক্ত কিছু নয়। কর্তৃপক্ষ ১০ মিনিটের মধ্যে অ্যাশ নির্গমন বন্ধ করে। এর পর থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে