কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের মিয়ানমার সীমান্তে আবারও গোলাগুলির শব্দে গ্রামগুলো কেঁপে উঠছে। গতকাল রোববার রাত ১১টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮ পর্যন্ত থেমে থেমে মর্টার শেল ও গোলাগুলির শব্দ পান স্থানীয়রা। এতে সীমান্তের বসবাসরত লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে কয়েক দিন ধরে গোলাগুলি ও উত্তেজনা নেই। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত পরিদর্শনে যাচ্ছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ। তিনি আজ সোমবার বেলা ১টায় কোনার পাড়া সীমান্তে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
রোববার রাত ১১টা থেকে টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী। তিনি বলেন, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত থেমে থেমে ভারী অস্ত্রের গুলির শব্দ শোনা গেছে।
হোয়াইক্যং ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী জালাল আহমদ বলেন, কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর আবারও গোলাগুলি শুরু হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। একেকটি গোলার আওয়াজে পুরো গ্রাম পর্যন্ত কেঁপে উঠছে।
টেকনাফ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এরফানুল হক চৌধুরী বলেন, আবারও সীমান্তে গোলাগুলির খবর জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তের ৩০০ মিটারের মধ্যে বসবাসকারীদের পরিস্থিতি অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে বিজিবির মহাপরিচালক নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শুরু করেছেন বলে জানান বিজিবির কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক কর্নেল মোহাম্মদ মেহেদী হোসাইন কবির।
তিনি বলেন, আজ (সোমবার) সকালে বিশেষ হেলিকপ্টারে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ কক্সবাজার পৌঁছান। এরপর সকাল ১০টা থেকে তিনিও ঘুমধুমের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শুরু করেছেন। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিজিবির মহাপরিচালক সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শন করছেন। পরিদর্শনকালে বিজিবির সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয়দের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন।
দুপুরে সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে বিজিবির মহাপরিচালক সাকিল আহমেদ গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানান বিজিবির এ কর্মকর্তা।
কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের মিয়ানমার সীমান্তে আবারও গোলাগুলির শব্দে গ্রামগুলো কেঁপে উঠছে। গতকাল রোববার রাত ১১টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮ পর্যন্ত থেমে থেমে মর্টার শেল ও গোলাগুলির শব্দ পান স্থানীয়রা। এতে সীমান্তের বসবাসরত লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে কয়েক দিন ধরে গোলাগুলি ও উত্তেজনা নেই। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত পরিদর্শনে যাচ্ছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ। তিনি আজ সোমবার বেলা ১টায় কোনার পাড়া সীমান্তে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
রোববার রাত ১১টা থেকে টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী। তিনি বলেন, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত থেমে থেমে ভারী অস্ত্রের গুলির শব্দ শোনা গেছে।
হোয়াইক্যং ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী জালাল আহমদ বলেন, কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর আবারও গোলাগুলি শুরু হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। একেকটি গোলার আওয়াজে পুরো গ্রাম পর্যন্ত কেঁপে উঠছে।
টেকনাফ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এরফানুল হক চৌধুরী বলেন, আবারও সীমান্তে গোলাগুলির খবর জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তের ৩০০ মিটারের মধ্যে বসবাসকারীদের পরিস্থিতি অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে বিজিবির মহাপরিচালক নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শুরু করেছেন বলে জানান বিজিবির কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক কর্নেল মোহাম্মদ মেহেদী হোসাইন কবির।
তিনি বলেন, আজ (সোমবার) সকালে বিশেষ হেলিকপ্টারে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ কক্সবাজার পৌঁছান। এরপর সকাল ১০টা থেকে তিনিও ঘুমধুমের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন শুরু করেছেন। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিজিবির মহাপরিচালক সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শন করছেন। পরিদর্শনকালে বিজিবির সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয়দের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন।
দুপুরে সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে বিজিবির মহাপরিচালক সাকিল আহমেদ গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানান বিজিবির এ কর্মকর্তা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে