হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
আসামির জামিন শুনানি শুরু হয় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। দুই পক্ষের আইনজীবীরা জেরা করছেন। আদালত কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন বাদী ও বিবাদী পক্ষের লোকজন। শুনানি শেষে বিচারক আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই সংবাদ শুনে আদালতের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আসামির মা হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। মায়ের চিৎকার শুনে পাশে থাকা অনেক লোক জড়ো হন। বিচারকের এজলাসে বসে সেই কান্নার আওয়াজ শুনে তাৎক্ষণিক আসামিকে জামিন দিয়ে দেন।
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী হাতিয়ায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই ঘটনা ঘটে। জামিন পাওয়া আসামি মো. জিহাদ উদ্দিন (২২) হাতিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. খোকনের ছেলে।
বাদী পক্ষের আইনজীবী জাহের উদ্দিন বলেন, ‘বিশ্বকাপ ফুটবল ফাইনাল খেলাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় চৌমুহনী বাজারে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় গত ৪ ডিসেম্বর জিহাদকে এক নম্বর আসামি করে তিনজনের নাম উল্লেখ করে হাতিয়া থানায় একটি মামলা হয়। এই মামলায় জিহাদ বুধবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহান্মদ আনোয়ার হোসেনের আদালতে হাজির হয়ে জামিন চান। আদালত প্রথমে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন। পরে তাঁর মায়ের আর্তনাদে মানবিক দিক বিবেচনা করে জামিন দেন। এ জন্য আসামি পক্ষের আইনজীবীকে তাৎক্ষণিক একটি জামিনের আবেদন করতে হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে আদালত পাড়ায় অনেক হইচই পড়ে যায়। অনেকে মায়ের আর্তনাদ ও মাটিতে লুটিয়ে পড়ার সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন। কেউ কেউ এই ঘটনাকে মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন। কেউ কেউ বিচারকের এই রায়কে সকল মায়ের সন্তানের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সঙ্গে তুলনা করেন।
হাতিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আইন তো মানুষের জন্য করা হয়েছে। মায়ের চিৎকার শুনে আদালতের মধ্যে সবার মাঝে মানবিকতা কাজ করেছে। বিচারকের এই রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
হাতিয়া মানবিক সংগঠন জাগ্রত দ্বীপ হাতিয়ার সভাপতি মো. আলী বলেন, ‘বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পেরেছি। অনেকে বিচারকের এই রায়কে মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন।’
আসামির জামিন শুনানি শুরু হয় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। দুই পক্ষের আইনজীবীরা জেরা করছেন। আদালত কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন বাদী ও বিবাদী পক্ষের লোকজন। শুনানি শেষে বিচারক আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই সংবাদ শুনে আদালতের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আসামির মা হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। মায়ের চিৎকার শুনে পাশে থাকা অনেক লোক জড়ো হন। বিচারকের এজলাসে বসে সেই কান্নার আওয়াজ শুনে তাৎক্ষণিক আসামিকে জামিন দিয়ে দেন।
আজ বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী হাতিয়ায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই ঘটনা ঘটে। জামিন পাওয়া আসামি মো. জিহাদ উদ্দিন (২২) হাতিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. খোকনের ছেলে।
বাদী পক্ষের আইনজীবী জাহের উদ্দিন বলেন, ‘বিশ্বকাপ ফুটবল ফাইনাল খেলাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় চৌমুহনী বাজারে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় গত ৪ ডিসেম্বর জিহাদকে এক নম্বর আসামি করে তিনজনের নাম উল্লেখ করে হাতিয়া থানায় একটি মামলা হয়। এই মামলায় জিহাদ বুধবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহান্মদ আনোয়ার হোসেনের আদালতে হাজির হয়ে জামিন চান। আদালত প্রথমে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন। পরে তাঁর মায়ের আর্তনাদে মানবিক দিক বিবেচনা করে জামিন দেন। এ জন্য আসামি পক্ষের আইনজীবীকে তাৎক্ষণিক একটি জামিনের আবেদন করতে হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে আদালত পাড়ায় অনেক হইচই পড়ে যায়। অনেকে মায়ের আর্তনাদ ও মাটিতে লুটিয়ে পড়ার সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেন। কেউ কেউ এই ঘটনাকে মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন। কেউ কেউ বিচারকের এই রায়কে সকল মায়ের সন্তানের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সঙ্গে তুলনা করেন।
হাতিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আইন তো মানুষের জন্য করা হয়েছে। মায়ের চিৎকার শুনে আদালতের মধ্যে সবার মাঝে মানবিকতা কাজ করেছে। বিচারকের এই রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
হাতিয়া মানবিক সংগঠন জাগ্রত দ্বীপ হাতিয়ার সভাপতি মো. আলী বলেন, ‘বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পেরেছি। অনেকে বিচারকের এই রায়কে মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে