মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে প্রশাসনের বিনা নোটিশে স্থাপনা উচ্ছেদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। মানববন্ধনে মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোবাইদা আক্তারকে অপসারণের দাবি জানান তারা। আজ সোমবার সকাল ১১টায় এলাকাবাসীর ব্যানারে মহালছড়ি উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে আধা ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, গতকাল রোববার বিকেল ৩টার দিকে মহালছড়ি ইউএনও জোবাইদা আক্তার উপজেলা এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় জনৈক জামাল হোসেন সুবাস নামের এক ব্যক্তির ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ভেঙে দেন। এর প্রতিবাদে এলাকাবাসীর ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোবাইদা আক্তার মহালছড়িতে যোগদান করার পর থেকে ক্ষমতা অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের হয়রানি করে আসছেন। মহালছড়ি এলাকাবাসী এতদিন মুখ বুজে সহ্য করে এসেছে। জামাল হোসেনের দোকান ভাঙচুরের ক্ষতিপূরণ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের হয়রানি বন্ধ করা এবং ইউএনও জোবাইদা আক্তারকে মহালছড়ি থেকে অপসারণের জোর দাবি জানাই।
ভুক্তভোগী জামাল হোসেন সুবাস বলেন, ‘ছোট একটি চায়ের দোকান দিয়ে কোনোমতে আমার সংসার চলে। এ দোকানটি গত ২৪ এপ্রিল রোববার বিকেল ৩টার দিকে বিনা নোটিশে হঠাৎ করে ভেঙে দিয়েছে। এখন আমি কীভাবে সংসার চালাব?’
মানববন্ধনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জোবাইদা আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে তাঁর কাছে কেউ আসেনি। মানববন্ধন বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান।
এ সময় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন মহালছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জিয়াউর রহমান, ভুক্তভোগী জামাল হোসেন সুবাস, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল কাদের সিয়ামসহ স্থানীয় মুরুব্বী জাফর আহমেদ।
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে প্রশাসনের বিনা নোটিশে স্থাপনা উচ্ছেদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। মানববন্ধনে মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোবাইদা আক্তারকে অপসারণের দাবি জানান তারা। আজ সোমবার সকাল ১১টায় এলাকাবাসীর ব্যানারে মহালছড়ি উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে আধা ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, গতকাল রোববার বিকেল ৩টার দিকে মহালছড়ি ইউএনও জোবাইদা আক্তার উপজেলা এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় জনৈক জামাল হোসেন সুবাস নামের এক ব্যক্তির ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ভেঙে দেন। এর প্রতিবাদে এলাকাবাসীর ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মহালছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোবাইদা আক্তার মহালছড়িতে যোগদান করার পর থেকে ক্ষমতা অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের হয়রানি করে আসছেন। মহালছড়ি এলাকাবাসী এতদিন মুখ বুজে সহ্য করে এসেছে। জামাল হোসেনের দোকান ভাঙচুরের ক্ষতিপূরণ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের হয়রানি বন্ধ করা এবং ইউএনও জোবাইদা আক্তারকে মহালছড়ি থেকে অপসারণের জোর দাবি জানাই।
ভুক্তভোগী জামাল হোসেন সুবাস বলেন, ‘ছোট একটি চায়ের দোকান দিয়ে কোনোমতে আমার সংসার চলে। এ দোকানটি গত ২৪ এপ্রিল রোববার বিকেল ৩টার দিকে বিনা নোটিশে হঠাৎ করে ভেঙে দিয়েছে। এখন আমি কীভাবে সংসার চালাব?’
মানববন্ধনের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জোবাইদা আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে তাঁর কাছে কেউ আসেনি। মানববন্ধন বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান।
এ সময় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন মহালছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জিয়াউর রহমান, ভুক্তভোগী জামাল হোসেন সুবাস, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল কাদের সিয়ামসহ স্থানীয় মুরুব্বী জাফর আহমেদ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে