নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
ইলেকট্রনিক সামগ্রী না কিনে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আউয়ালকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তাঁকে বরিশাল থেকে প্রত্যাহার করে বন বিভাগের প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়।
আগের কর্মস্থল বগুড়ায় এমন অভিযোগ থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আউয়ালের বিরুদ্ধে আগের কর্মস্থল বগুড়ায় কেবল অর্থ আত্মসাৎই নয়; বরিশালে দায়িত্ব পালনকালে নানা অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হয়রানি, উন্নয়নকাজ না করে টাকা উত্তোলন, ঠিকাদারের কাছ থেকে কমিশন আদায় এবং ভুয়া ভাউচারে বিল উত্তোলন। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে ভুক্তভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন।
এসব প্রসঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চল, বরিশালের বন সংরক্ষক মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ খান বলেন, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আউয়ালকে বরিশাল থেকে প্রত্যাহার করে প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি মঙ্গলবার (আজ) দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারেন।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলোর বিষয়ে মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, তিনি বগুড়ায় কর্মকর্তা থাকাকালে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। বিভাগীয় তদন্তে এর প্রতিবেদনও দেওয়া হয়েছে।
বরিশালে আউয়ালের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে ঢাকায় বন বিভাগের প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় মামলা করা হবে না তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
আউয়াল ২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা পদে যোগ দেন। যোগদানের পরই তাঁর বিরুদ্ধে নানা কৌশলে অর্থ আত্মসাৎ এবং উৎকোচ না পেলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হয়রানির অভিযোগ ওঠে।
ইলেকট্রনিক সামগ্রী না কিনে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আউয়ালকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তাঁকে বরিশাল থেকে প্রত্যাহার করে বন বিভাগের প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়।
আগের কর্মস্থল বগুড়ায় এমন অভিযোগ থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আউয়ালের বিরুদ্ধে আগের কর্মস্থল বগুড়ায় কেবল অর্থ আত্মসাৎই নয়; বরিশালে দায়িত্ব পালনকালে নানা অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হয়রানি, উন্নয়নকাজ না করে টাকা উত্তোলন, ঠিকাদারের কাছ থেকে কমিশন আদায় এবং ভুয়া ভাউচারে বিল উত্তোলন। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে ভুক্তভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন।
এসব প্রসঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চল, বরিশালের বন সংরক্ষক মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ খান বলেন, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আউয়ালকে বরিশাল থেকে প্রত্যাহার করে প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি মঙ্গলবার (আজ) দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারেন।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলোর বিষয়ে মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, তিনি বগুড়ায় কর্মকর্তা থাকাকালে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। বিভাগীয় তদন্তে এর প্রতিবেদনও দেওয়া হয়েছে।
বরিশালে আউয়ালের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে ঢাকায় বন বিভাগের প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় মামলা করা হবে না তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
আউয়াল ২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা পদে যোগ দেন। যোগদানের পরই তাঁর বিরুদ্ধে নানা কৌশলে অর্থ আত্মসাৎ এবং উৎকোচ না পেলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হয়রানির অভিযোগ ওঠে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে