নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
রাজসিক সংবর্ধনায় বরণ করে নেওয়া হলো বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে নৌকার মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে। আজ বৃহস্পতিবার তীব্র দাবদাহের মধ্যে হাজারো নেতা–কর্মী তাঁকে বরিশাল বিমানবন্দর থেকে নগরের আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে দীর্ঘ গাড়িবহর যোগে নিয়ে আসেন।
মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত এ সময় ‘নতুন বরিশাল’ গড়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বর্তমান মেয়র ও ভাতিজা সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর কথা একবারও উচ্চারণ করেননি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা তাঁদের বক্তব্যে মনোনয়ন ইস্যুতে বারবার নেতা–কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘বরিশালকে আমি ভালোবাসি। এখানকার মানুষকে সেবা দেওয়ার অঙ্গীকার করছি। শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমি আপনাদের সেবা করতে চাই। আপনাদের সমর্থন পেলে বরিশালকে তিলোত্তমা নগরী হিসেবে উপহার দেব।’
খোকন আরও বলেন, ‘আমি বরিশাল নগরীকে আধুনিক ও শান্তির নগরী গড়ে তুলব। বেঁচে থাকতে কোনো অন্যায়, অপরাধ হতে দেব না। আমাদের অঙ্গীকার “নতুন বরিশাল” গড়া, এই ব্রত নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। আমি নৌকা মার্কায় ভোট চাই।’
বেলা সোয়া একটায় শুরু হওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জাহাঙ্গীর।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা দিয়েছেন। খোকনকে ভোট দিলে বরিশালকে তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করা হবে। তিনি মনোনয়ন–পরবর্তী বরিশালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়ে নেতা–কর্মীদের বলেন, এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবেন না, যাতে মানুষের দুর্ভোগ হয়।
দলের অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ভুল–বোঝাবুঝি নেই। কিছু কথা বাতাসের আগে ভেসে বেড়ায়। তাই কোনো পক্ষ সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করবেন না।’ যুগ্ম সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম বলেন, ‘আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা এক ও অভিন্ন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিম এমপি বলেন, ‘আমি মনে করি, বরিশালবাসী মুক্ত হয়েছে। আপনারা যদি শান্তিতে থাকতে চান তাহলে খোকন সেরনিয়াবাতকে ভোট দিন।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বর্তমান মেয়র সাদিক না এলেও তাঁর অনুসারী নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুসসহ কতিপয় নেতা যোগ দেন। প্রতিমন্ত্রী ও প্রয়াত মেয়র হিরণের অনুসারী নেতা–কর্মীরা এই শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনার নেতৃত্ব দেন।
মেয়র সাদিকের অনুসারী মহানগর সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জাহাঙ্গীর বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘মিষ্টি খাইয়ে, মিছিল করে বিভাজন সৃষ্টি করা যাবে না। বিভাজন টিকিয়ে রাখা যাবে না। মনে রাখবেন খোকন ভাই সেরনিয়াবাত পরিবারের সন্তান।’
প্রসঙ্গত, বড় ভাই আবুল হাসানাতের পরিবারের সঙ্গে বরাবরই বৈরী সম্পর্ক খোকন সেরনিয়াবাতের। নগরের কালীবাড়ি সড়কের পৈতৃক বাড়িতেও যেতে পারতেন না তিনি। যে কারণে এবার ভাতিজার বিপরীতে দলের কাছে মনোনয়ন চান।
মেয়র সাদিকের উন্নয়ন বঞ্চনা, স্বেচ্ছাচারিতা ও অপমান-অপদস্থে অতিষ্ঠ হয়ে সাদিকবিরোধী আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা এবার খোকন সেরনিয়াবাতকে সামনে রেখে দলের মনোনয়ন লড়াইয়ে একজোট হন।
রাজসিক সংবর্ধনায় বরণ করে নেওয়া হলো বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে নৌকার মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে। আজ বৃহস্পতিবার তীব্র দাবদাহের মধ্যে হাজারো নেতা–কর্মী তাঁকে বরিশাল বিমানবন্দর থেকে নগরের আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে দীর্ঘ গাড়িবহর যোগে নিয়ে আসেন।
মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত এ সময় ‘নতুন বরিশাল’ গড়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বর্তমান মেয়র ও ভাতিজা সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর কথা একবারও উচ্চারণ করেননি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা তাঁদের বক্তব্যে মনোনয়ন ইস্যুতে বারবার নেতা–কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘বরিশালকে আমি ভালোবাসি। এখানকার মানুষকে সেবা দেওয়ার অঙ্গীকার করছি। শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমি আপনাদের সেবা করতে চাই। আপনাদের সমর্থন পেলে বরিশালকে তিলোত্তমা নগরী হিসেবে উপহার দেব।’
খোকন আরও বলেন, ‘আমি বরিশাল নগরীকে আধুনিক ও শান্তির নগরী গড়ে তুলব। বেঁচে থাকতে কোনো অন্যায়, অপরাধ হতে দেব না। আমাদের অঙ্গীকার “নতুন বরিশাল” গড়া, এই ব্রত নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। আমি নৌকা মার্কায় ভোট চাই।’
বেলা সোয়া একটায় শুরু হওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জাহাঙ্গীর।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা দিয়েছেন। খোকনকে ভোট দিলে বরিশালকে তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করা হবে। তিনি মনোনয়ন–পরবর্তী বরিশালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়ে নেতা–কর্মীদের বলেন, এমন কোনো কর্মকাণ্ড করবেন না, যাতে মানুষের দুর্ভোগ হয়।
দলের অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমাদের মধ্যে ভুল–বোঝাবুঝি নেই। কিছু কথা বাতাসের আগে ভেসে বেড়ায়। তাই কোনো পক্ষ সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করবেন না।’ যুগ্ম সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম বলেন, ‘আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা এক ও অভিন্ন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিম এমপি বলেন, ‘আমি মনে করি, বরিশালবাসী মুক্ত হয়েছে। আপনারা যদি শান্তিতে থাকতে চান তাহলে খোকন সেরনিয়াবাতকে ভোট দিন।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বর্তমান মেয়র সাদিক না এলেও তাঁর অনুসারী নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুসসহ কতিপয় নেতা যোগ দেন। প্রতিমন্ত্রী ও প্রয়াত মেয়র হিরণের অনুসারী নেতা–কর্মীরা এই শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনার নেতৃত্ব দেন।
মেয়র সাদিকের অনুসারী মহানগর সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জাহাঙ্গীর বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘মিষ্টি খাইয়ে, মিছিল করে বিভাজন সৃষ্টি করা যাবে না। বিভাজন টিকিয়ে রাখা যাবে না। মনে রাখবেন খোকন ভাই সেরনিয়াবাত পরিবারের সন্তান।’
প্রসঙ্গত, বড় ভাই আবুল হাসানাতের পরিবারের সঙ্গে বরাবরই বৈরী সম্পর্ক খোকন সেরনিয়াবাতের। নগরের কালীবাড়ি সড়কের পৈতৃক বাড়িতেও যেতে পারতেন না তিনি। যে কারণে এবার ভাতিজার বিপরীতে দলের কাছে মনোনয়ন চান।
মেয়র সাদিকের উন্নয়ন বঞ্চনা, স্বেচ্ছাচারিতা ও অপমান-অপদস্থে অতিষ্ঠ হয়ে সাদিকবিরোধী আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা এবার খোকন সেরনিয়াবাতকে সামনে রেখে দলের মনোনয়ন লড়াইয়ে একজোট হন।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে