মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎবিহীন রয়েছেন ১৫ হাজার গ্রাহক। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে আজ শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুৎবিহীন ছিলেন এসব গ্রাহক। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী।
মির্জাগঞ্জ সাব–জোনাল অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রাহকের সংখ্যা ৩৯ হাজার। গতকাল ঝড়ের পরে ২৪ হাজার গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়েছে, বাকি ১৫ হাজার গ্রাহককে এখনো সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, গতকাল বেলা ১১টার দিকে ঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ চলে যায়। আজ বেলা ১১টা পর্যন্ত বেশ কিছু এলাকার গ্রাহক এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পাননি। তাঁদের লাইনে কোনো গাছপালাও ভেঙে পড়েনি। লাইনে কোনো ত্রুটিও নেই। তবু বিদ্যুৎ বিভাগ ইচ্ছা করে এই সংযোগগুলো দিচ্ছে না। স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসের অভিযোগ, কেন্দ্রগুলোতে যোগাযোগ করা হলেও তারা এখনো এলাকায় আসেনি।
জানতে চাইলে মাধবখালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুন্সিরহাট বাজারসহ কিসমত ঝাটিবুনিয়া, বাজিতা চতুর্থ খণ্ড ও মাধবখালী গ্রামে অনেক গ্রাহক রয়েছেন। ঝড়ের পরে বিদ্যুৎ বিভাগের কোনো লোকজন এখন পর্যন্ত এলাকায় আসেনি।
এ বিষয়ে কাঁঠালতলী অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. প্রিন্স আওলাদ হোসেন বলেন, ‘বেশ কিছু এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি। আমরা মাঠে আছি, যেসব লাইনে এখনো সংযোগ দিতে পারেনি, দ্রুত সংযোগ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মির্জাগঞ্জ সাব–জোনাল অফিসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ঝড়ের পরে ৬০ ভাগ গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বাকি ৪০ ভাগ গ্রাহক এখনো বিদ্যুৎ পাননি। আজকের মধ্যে সব গ্রাহককে বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হবে।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎবিহীন রয়েছেন ১৫ হাজার গ্রাহক। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে আজ শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুৎবিহীন ছিলেন এসব গ্রাহক। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী।
মির্জাগঞ্জ সাব–জোনাল অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রাহকের সংখ্যা ৩৯ হাজার। গতকাল ঝড়ের পরে ২৪ হাজার গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়েছে, বাকি ১৫ হাজার গ্রাহককে এখনো সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, গতকাল বেলা ১১টার দিকে ঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ চলে যায়। আজ বেলা ১১টা পর্যন্ত বেশ কিছু এলাকার গ্রাহক এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পাননি। তাঁদের লাইনে কোনো গাছপালাও ভেঙে পড়েনি। লাইনে কোনো ত্রুটিও নেই। তবু বিদ্যুৎ বিভাগ ইচ্ছা করে এই সংযোগগুলো দিচ্ছে না। স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসের অভিযোগ, কেন্দ্রগুলোতে যোগাযোগ করা হলেও তারা এখনো এলাকায় আসেনি।
জানতে চাইলে মাধবখালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুন্সিরহাট বাজারসহ কিসমত ঝাটিবুনিয়া, বাজিতা চতুর্থ খণ্ড ও মাধবখালী গ্রামে অনেক গ্রাহক রয়েছেন। ঝড়ের পরে বিদ্যুৎ বিভাগের কোনো লোকজন এখন পর্যন্ত এলাকায় আসেনি।
এ বিষয়ে কাঁঠালতলী অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. প্রিন্স আওলাদ হোসেন বলেন, ‘বেশ কিছু এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি। আমরা মাঠে আছি, যেসব লাইনে এখনো সংযোগ দিতে পারেনি, দ্রুত সংযোগ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মির্জাগঞ্জ সাব–জোনাল অফিসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ঝড়ের পরে ৬০ ভাগ গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বাকি ৪০ ভাগ গ্রাহক এখনো বিদ্যুৎ পাননি। আজকের মধ্যে সব গ্রাহককে বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হবে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে