মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হনুমানের আক্রমণে মনোহরখালী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে বিদ্যালয়ের সাইক্লোন সেন্টারের নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আহত তিশা আক্তার ও আরিফা আক্তার ওই বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
আরেকজন মির্জাগঞ্জ মাজার সংলগ্ন ঋষি বাড়ির রিপন ঋষি। পেশায় তিনি একজন নাপিত। গত সোমবার বাড়ির পাশে সড়কের ওপর তাঁকে আক্রমণ করে। রিপনের ঘাড়ের ওপরের অংশে হনুমানটি মুখের দাঁত ও পায়ের নখ দিয়ে প্রচণ্ড আঘাত করে মাংস তুলে নিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রিপনের পরিবার জানায়, রিপন খুবই অসুস্থ। বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে বুধবার উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে।
মনোহরখালী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিখিল মিস্ত্রি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসে। এ সময় বিদ্যালয়ের পাশে লোকালয় থেকে একটি মুখপোড়া হনুমান ছুটে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করে। এতে তিশা ও আরিফা নামে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়। পরে তাঁদের দুজনকে চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।’
স্থানীয় বায়েজীদ কম্পিউটার সলিউশনের স্বত্বাধিকারী মো. বায়েজীদ হাসান বলেন, ‘মির্জাগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত হনুমানটি লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রথম দিকে হনুমানটি কারও কোনো ক্ষতি না করলেও এখন মানুষের ওপর আক্রমণ করছে। বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগের চেষ্টা করে ও ব্যর্থ হয়েছি। পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে কোন সহায়তা না পেয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেও কোনো সমাধান পাইনি।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নে মুখপোড়া একটি হনুমান তিনজনকে আক্রমণের বিষয়টি জেনে ঘটনাস্থলে আমি গিয়েছি। উর্ধ্বন কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছি। আগামীকাল শুক্রবার খুলনা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ থেকে একটি টিম ঘটনাস্থলে আসবেন বলে আমাকে জানিয়েছে।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হনুমানের আক্রমণে মনোহরখালী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে বিদ্যালয়ের সাইক্লোন সেন্টারের নিচতলায় এ ঘটনা ঘটে। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আহত তিশা আক্তার ও আরিফা আক্তার ওই বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
আরেকজন মির্জাগঞ্জ মাজার সংলগ্ন ঋষি বাড়ির রিপন ঋষি। পেশায় তিনি একজন নাপিত। গত সোমবার বাড়ির পাশে সড়কের ওপর তাঁকে আক্রমণ করে। রিপনের ঘাড়ের ওপরের অংশে হনুমানটি মুখের দাঁত ও পায়ের নখ দিয়ে প্রচণ্ড আঘাত করে মাংস তুলে নিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রিপনের পরিবার জানায়, রিপন খুবই অসুস্থ। বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে বুধবার উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে।
মনোহরখালী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিখিল মিস্ত্রি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসে। এ সময় বিদ্যালয়ের পাশে লোকালয় থেকে একটি মুখপোড়া হনুমান ছুটে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করে। এতে তিশা ও আরিফা নামে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়। পরে তাঁদের দুজনকে চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।’
স্থানীয় বায়েজীদ কম্পিউটার সলিউশনের স্বত্বাধিকারী মো. বায়েজীদ হাসান বলেন, ‘মির্জাগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত হনুমানটি লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রথম দিকে হনুমানটি কারও কোনো ক্ষতি না করলেও এখন মানুষের ওপর আক্রমণ করছে। বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগের চেষ্টা করে ও ব্যর্থ হয়েছি। পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে কোন সহায়তা না পেয়ে ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেও কোনো সমাধান পাইনি।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নে মুখপোড়া একটি হনুমান তিনজনকে আক্রমণের বিষয়টি জেনে ঘটনাস্থলে আমি গিয়েছি। উর্ধ্বন কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছি। আগামীকাল শুক্রবার খুলনা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ থেকে একটি টিম ঘটনাস্থলে আসবেন বলে আমাকে জানিয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে