পিরোজপুর প্রতিনিধি
আসন্ন ঈদুল আজহা সামনে রেখে পিরোজপুরে প্রস্তুত প্রায় ৪৭ হাজার কোরবানিযোগ্য পশুর মধ্যে সবচেয়ে বড় গরুটি হলো ২৫ মণ ওজনের ‘বীর বাহাদুর’। সদর উপজেলার কলাখালী গ্রামের সোহেল সরদারের ‘সরদার অ্যাগ্রো ফার্মে’ লালনপালন করা হয়েছে ব্যতিক্রমী গরুটি।
কুচকুচে কালো রঙের গরুটির উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট এবং দৈর্ঘ্য আট ফুট। বয়স ছয় বছর। আদর করে মালিক নাম রেখেছেন ‘বীর বাহাদুর’। বিশালাকৃতির ষাঁড়টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা ও ক্রেতারা।
গরুটির মালিক সোহেল সরদার জানান, ‘এটি আমাদের জেলার সবচেয়ে বড় গরু। আমি একে সন্তানের মতোই লালনপালন করেছি। কোনো কৃত্রিম খাদ্য বা ওষুধ ব্যবহার করিনি। শুধুই প্রাকৃতিক খাবার—ঘাস, খৈল, কলা, ভুসি ও ভুট্টা খাইয়ে বড় করেছি।’
তিনি আরও জানান, গরুটির দাম চাওয়া হচ্ছে ৮ লাখ টাকা। ঢাকার কোনো হাটে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে বাড়িতেই ভালো ক্রেতা পেলে দাম কিছুটা কমিয়েও বিক্রি করতে পারেন।
খামারের পরিচর্যাকারী মোর্শেদ বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে গরু পালন করি। প্রতিদিন তিনবার গোসল করানো হয়। গরুদের কাঁচা ঘাস, চালের কুড়া, ভুট্টা, ডাল দেওয়া হয়। খামারে বর্তমানে ১২টি গরু রয়েছে, যেগুলো ঈদুল আজহায় বিক্রির জন্য প্রস্তুত।’
সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব সরকার বলেন, ‘কলাখালী গ্রামের এই খামারে ২৫ মণ ওজনের একটি গরু রয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত জেলার সবচেয়ে বড় গরু বলে আমাদের জানা আছে।’
পিরোজপুর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রানা মিয়া জানান, ‘চলতি বছর জেলার সাতটি উপজেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৪০ হাজার ২৫৭টি পশুর। প্রস্তুত রয়েছে ৪৬ হাজার ৯৩৫টি। ফলে উদ্বৃত্ত রয়েছে ৬ হাজার ৬৭৮টি পশু, যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায় সরবরাহ করা হবে।’
জেলায় ছোট-বড় প্রায় ৫৩ হাজার খামার থেকে প্রস্তুত ৪৬ হাজার ৯৩৫টি পশুর মধ্যে রয়েছে—২৬ হাজার ৯২০টি গরু ও গাভি, ২১০টি মহিষ, ১৭ হাজার ৭০০টি ছাগল, ১৮ হাজার ৮৭টি ভেড়া এবং অন্যান্য আটটি কোরবানিযোগ্য পশু।
আসন্ন ঈদুল আজহা সামনে রেখে পিরোজপুরে প্রস্তুত প্রায় ৪৭ হাজার কোরবানিযোগ্য পশুর মধ্যে সবচেয়ে বড় গরুটি হলো ২৫ মণ ওজনের ‘বীর বাহাদুর’। সদর উপজেলার কলাখালী গ্রামের সোহেল সরদারের ‘সরদার অ্যাগ্রো ফার্মে’ লালনপালন করা হয়েছে ব্যতিক্রমী গরুটি।
কুচকুচে কালো রঙের গরুটির উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট এবং দৈর্ঘ্য আট ফুট। বয়স ছয় বছর। আদর করে মালিক নাম রেখেছেন ‘বীর বাহাদুর’। বিশালাকৃতির ষাঁড়টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা ও ক্রেতারা।
গরুটির মালিক সোহেল সরদার জানান, ‘এটি আমাদের জেলার সবচেয়ে বড় গরু। আমি একে সন্তানের মতোই লালনপালন করেছি। কোনো কৃত্রিম খাদ্য বা ওষুধ ব্যবহার করিনি। শুধুই প্রাকৃতিক খাবার—ঘাস, খৈল, কলা, ভুসি ও ভুট্টা খাইয়ে বড় করেছি।’
তিনি আরও জানান, গরুটির দাম চাওয়া হচ্ছে ৮ লাখ টাকা। ঢাকার কোনো হাটে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে বাড়িতেই ভালো ক্রেতা পেলে দাম কিছুটা কমিয়েও বিক্রি করতে পারেন।
খামারের পরিচর্যাকারী মোর্শেদ বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে গরু পালন করি। প্রতিদিন তিনবার গোসল করানো হয়। গরুদের কাঁচা ঘাস, চালের কুড়া, ভুট্টা, ডাল দেওয়া হয়। খামারে বর্তমানে ১২টি গরু রয়েছে, যেগুলো ঈদুল আজহায় বিক্রির জন্য প্রস্তুত।’
সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব সরকার বলেন, ‘কলাখালী গ্রামের এই খামারে ২৫ মণ ওজনের একটি গরু রয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত জেলার সবচেয়ে বড় গরু বলে আমাদের জানা আছে।’
পিরোজপুর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রানা মিয়া জানান, ‘চলতি বছর জেলার সাতটি উপজেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৪০ হাজার ২৫৭টি পশুর। প্রস্তুত রয়েছে ৪৬ হাজার ৯৩৫টি। ফলে উদ্বৃত্ত রয়েছে ৬ হাজার ৬৭৮টি পশু, যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায় সরবরাহ করা হবে।’
জেলায় ছোট-বড় প্রায় ৫৩ হাজার খামার থেকে প্রস্তুত ৪৬ হাজার ৯৩৫টি পশুর মধ্যে রয়েছে—২৬ হাজার ৯২০টি গরু ও গাভি, ২১০টি মহিষ, ১৭ হাজার ৭০০টি ছাগল, ১৮ হাজার ৮৭টি ভেড়া এবং অন্যান্য আটটি কোরবানিযোগ্য পশু।
চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার এলাকায় টিনশেড বসতঘরে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুরান বাজার ২ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম জাফরাবাদ গ্রামের ঢালী বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে উদ্যাপিত হচ্ছে রাখাইনদের গুরুদক্ষিণা উৎসব। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নের তুলতলী গ্রামের বৌদ্ধবিহারে এ উৎসব শুরু হয়।
২৫ মিনিট আগেএকটা সময় শ্রমিক ও কৃষি যন্ত্রাংশের অভাবে হাজার হাজার হেক্টর জমি পতিত পড়ে থাকতো। এসব পতিত জমিতে কৃষকেরা বছরের পর বছর চলে গেলেও কিছুই চাষ করতে পারতেন না। তবে এখন সময়ের পরিবর্তনে ও আধুনিক কৃষি যন্ত্রের ব্যাপক ব্যবহারের সুফল হিসেবে মৌলভীবাজারে পতিত জমি আবাদের আওতায় এসেছে। একসময়ের পতিত জমিতে এখন কৃষকেরা
৩৩ মিনিট আগেগত ১৩ মে তার থানার সিটিহাট এলাকা দিয়ে প্রাইভেটকারে যাচ্ছিলেন মতিহার থানায় কর্মরত একজন পুলিশ সদস্য। গাড়িতে তার মামা, ভাগ্নে এবং মামাতো বোনও ছিলেন। সিটিহাট এলাকায় জীবনসহ কয়েকজন সিগন্যাল দিয়ে গাড়িটি থামান। এরপর গাড়িতে মেয়ে দেখে তাদের হেনস্থার চেষ্টা করেন।
১ ঘণ্টা আগে