প্রতিনিধি, বাবুগঞ্জ (বরিশাল)
নদীর পানি ও স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশালের বাবুগঞ্জের দেহেরগতি ইউনিয়নের হাসপাতাল সড়কটি আবারও নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। সন্ধ্যা নদীর রহিমগঞ্জ এলাকায় তীব্র নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের জন্মভূমি রহিমগঞ্জসহ ৩টি গ্রাম। বিলীনের পথে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি।
জানা যায়, গত সপ্তাহে তিনটি গ্রামের নদীর পাড় এলাকার বেশ কিছু অংশ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। চলতি বছর ভাঙনের যে ভয়াবহতা দেখা দিয়েছে, তাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ভাঙ্গারমুখ এলাকা ও রহিমগঞ্জ এবং রমজানকাঠী এই তিনটি গ্রাম নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৩ বছরে প্রায় ৮ কিলোমিটার নদীর পাড় ভেঙেছে এই এলাকায়। এখানে এখন বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে। প্রায় ৫০০ গজের মধ্যে চলে এসেছে নদীতে। বর্তমানে নদী ভাঙনের ফলে প্রায় ৬টি প্রতিষ্ঠান নদীর ঠিক প্রায় ৫০০ মিটার দূরে অবস্থান করছে। ভাঙন অব্যাহত থাকলে বা জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে সবই নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।
সরেজমিনে ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে দেখা গেছে, জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউপির ভাঙ্গারমুখ, রহিমগঞ্জ এবং রমজানকাঠী গ্রামের নদী পাড় এলাকার বাড়িঘর এবং ফসলি জমি এমনিতেই বর্ষা মৌসুম শুরু থেকেই তীব্র নদী ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে। এ তিনটি গ্রামের নদীর পার এলাকায় বিশাল বিশাল ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ফলে গ্রামবাসীরা অনেকই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। এ ছাড়াও এবার বর্ষা শুরু হওয়ার আগেই ভাঙতে শুরু করেছে সন্ধ্যা, সুগন্ধ্যা ও আড়িঁয়াল খা নদীর বাবুগঞ্জ অংশে। গত কয়েক দিন দিন যাবৎ নদীতে পানি বাড়ায় ব্যাপক আকারে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ভাঙন কবলিত এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নদীতে আগের তুলনায় বেশি স্রোত থাকায় এই সব গ্রামে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতি মধ্যে স্থানীয় অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। হুমকির মুখে পড়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের নামে প্রতিষ্ঠিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং স্মৃতি জাদুঘর। সবুজ বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সবুজ বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন শেল্টার। নদী ভাঙনের কারণে এ এলাকার লোকজন এখন আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছেন।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, নদীর পাড় এলাকা দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ এবং নদী শাসন করলে হয়তো নদী ভাঙন রোধ করা সম্ভব হবে। তা না হলে পূর্ব পুরুষের ভিটাবাড়ি, জায়গা জমি সব নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় ভাঙ্গারমুখ লঞ্চ ঘাট সংলগ্ন চরউত্তর ভূতেরদিয়া, রহিমগঞ্জ বাজার, রমজানকাঠী এলাকা হতে শিকারপুর ঘাট পর্যন্ত নদী ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও নদী শাসনের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
চরউত্তরভূতের দিয়া এলাকার বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম সুমন বলেন, সন্ধ্যা নদীর তীব্র স্রোতের কারণে নদীর পাড় এলাকা প্রতিনিয়ত ভাঙছে। আমাদের ফসলি জমিসহ এলাকার অসহায় কৃষকদের ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে নদীর গর্ভে। ভাঙন রোধে যদি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয় তাহলে অচিরেই চরউত্তর ভূতেরদিয়া এলাকার চিহ্ন থাকবে না।
রহিমগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা মো. হারুন অর রশীদ বলেন, ভাঙনে দিশেহারা নদীর পাড়ের বসবাসরত সাধারণ মানুষ। নদী ভাঙন প্রতিরোধ না করলে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এর জন্মভূমি রহিমগঞ্জের চিহ্ন অচিরেই থাকবে না। বরিশাল-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু ভাইয়ের কাছে আমাদের আকুল আবেদন অতি দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
ভুক্তভোগীরা জানান ছোট আকারের অনেক ভাঙন দেখেছেন তাঁরা। কিন্তু এবার যে ভাঙনে ধরেছে তা ভয়ংকর বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কামরুল আহসান খান হিমু জানান, ‘জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকা নদীতে বেশ কয়েক বছর ধরেই ভাঙন অব্যাহত আছে। এ বিষয়ে আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নদী ভাঙন ঠেকাতে স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা একবার এসে মাপজোক করে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজ বা নদী ভাঙন ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
জাহাঙ্গীর নগর ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এইচ এম অহিদুজ্জামান মিরন সাংবাদিকদের জানান, এই নদী থেকে গ্রাম ছিল অনেক দূরে। আস্তে আস্তে ভাঙতে ভাঙতে রহিমগঞ্জ নতুন বাজার পর্যন্ত এসেছে। এ বছর অতিরিক্ত ভাঙছে।
এ বিষয়ে মুঠোফোনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, নদী ভাঙন বিষয়ে বিস্তারিত জেনে জানাবেন বলে জানানো হয়।
নদীর পানি ও স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশালের বাবুগঞ্জের দেহেরগতি ইউনিয়নের হাসপাতাল সড়কটি আবারও নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। সন্ধ্যা নদীর রহিমগঞ্জ এলাকায় তীব্র নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের জন্মভূমি রহিমগঞ্জসহ ৩টি গ্রাম। বিলীনের পথে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি।
জানা যায়, গত সপ্তাহে তিনটি গ্রামের নদীর পাড় এলাকার বেশ কিছু অংশ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। চলতি বছর ভাঙনের যে ভয়াবহতা দেখা দিয়েছে, তাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ভাঙ্গারমুখ এলাকা ও রহিমগঞ্জ এবং রমজানকাঠী এই তিনটি গ্রাম নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৩ বছরে প্রায় ৮ কিলোমিটার নদীর পাড় ভেঙেছে এই এলাকায়। এখানে এখন বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে। প্রায় ৫০০ গজের মধ্যে চলে এসেছে নদীতে। বর্তমানে নদী ভাঙনের ফলে প্রায় ৬টি প্রতিষ্ঠান নদীর ঠিক প্রায় ৫০০ মিটার দূরে অবস্থান করছে। ভাঙন অব্যাহত থাকলে বা জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে সবই নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।
সরেজমিনে ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে দেখা গেছে, জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউপির ভাঙ্গারমুখ, রহিমগঞ্জ এবং রমজানকাঠী গ্রামের নদী পাড় এলাকার বাড়িঘর এবং ফসলি জমি এমনিতেই বর্ষা মৌসুম শুরু থেকেই তীব্র নদী ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে। এ তিনটি গ্রামের নদীর পার এলাকায় বিশাল বিশাল ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ফলে গ্রামবাসীরা অনেকই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। এ ছাড়াও এবার বর্ষা শুরু হওয়ার আগেই ভাঙতে শুরু করেছে সন্ধ্যা, সুগন্ধ্যা ও আড়িঁয়াল খা নদীর বাবুগঞ্জ অংশে। গত কয়েক দিন দিন যাবৎ নদীতে পানি বাড়ায় ব্যাপক আকারে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ভাঙন কবলিত এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নদীতে আগের তুলনায় বেশি স্রোত থাকায় এই সব গ্রামে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতি মধ্যে স্থানীয় অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। হুমকির মুখে পড়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের নামে প্রতিষ্ঠিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং স্মৃতি জাদুঘর। সবুজ বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সবুজ বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন শেল্টার। নদী ভাঙনের কারণে এ এলাকার লোকজন এখন আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছেন।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, নদীর পাড় এলাকা দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ এবং নদী শাসন করলে হয়তো নদী ভাঙন রোধ করা সম্ভব হবে। তা না হলে পূর্ব পুরুষের ভিটাবাড়ি, জায়গা জমি সব নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় ভাঙ্গারমুখ লঞ্চ ঘাট সংলগ্ন চরউত্তর ভূতেরদিয়া, রহিমগঞ্জ বাজার, রমজানকাঠী এলাকা হতে শিকারপুর ঘাট পর্যন্ত নদী ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও নদী শাসনের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
চরউত্তরভূতের দিয়া এলাকার বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম সুমন বলেন, সন্ধ্যা নদীর তীব্র স্রোতের কারণে নদীর পাড় এলাকা প্রতিনিয়ত ভাঙছে। আমাদের ফসলি জমিসহ এলাকার অসহায় কৃষকদের ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে নদীর গর্ভে। ভাঙন রোধে যদি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয় তাহলে অচিরেই চরউত্তর ভূতেরদিয়া এলাকার চিহ্ন থাকবে না।
রহিমগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা মো. হারুন অর রশীদ বলেন, ভাঙনে দিশেহারা নদীর পাড়ের বসবাসরত সাধারণ মানুষ। নদী ভাঙন প্রতিরোধ না করলে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এর জন্মভূমি রহিমগঞ্জের চিহ্ন অচিরেই থাকবে না। বরিশাল-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু ভাইয়ের কাছে আমাদের আকুল আবেদন অতি দ্রুত ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
ভুক্তভোগীরা জানান ছোট আকারের অনেক ভাঙন দেখেছেন তাঁরা। কিন্তু এবার যে ভাঙনে ধরেছে তা ভয়ংকর বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কামরুল আহসান খান হিমু জানান, ‘জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকা নদীতে বেশ কয়েক বছর ধরেই ভাঙন অব্যাহত আছে। এ বিষয়ে আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নদী ভাঙন ঠেকাতে স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা একবার এসে মাপজোক করে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজ বা নদী ভাঙন ঠেকাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
জাহাঙ্গীর নগর ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এইচ এম অহিদুজ্জামান মিরন সাংবাদিকদের জানান, এই নদী থেকে গ্রাম ছিল অনেক দূরে। আস্তে আস্তে ভাঙতে ভাঙতে রহিমগঞ্জ নতুন বাজার পর্যন্ত এসেছে। এ বছর অতিরিক্ত ভাঙছে।
এ বিষয়ে মুঠোফোনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, নদী ভাঙন বিষয়ে বিস্তারিত জেনে জানাবেন বলে জানানো হয়।
মাগুরার মহম্মদপুরে কমিরুল মোল্যা (৩০) নামের এক যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আহমদাবাদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে আর্থিক বিরোধের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রতনপুরে আজ সোমবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
১৪ মিনিট আগে‘মব আমরা কঠোর হস্তে দমনের চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে, এতে আমাদের বাহিনীর কেউ দায়ী থাকলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা এটা করছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৭ মিনিট আগে