ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠির নলছিটি থানার এসআই শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তে ঘুষ দাবির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার ঝালকাঠি পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন মাইনউদ্দিন খান নামের এক ভুক্তভোগী। একই সঙ্গে তিনি বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি এবং আইজিপির অভিযোগ সেলেও অভিযোগ দেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নলছিটি থানায় প্রায় সাড়ে তিন বছর কর্মরত এসআই শহিদুল আলম। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল ইসলাম আকনের করা মামলার তিনি তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) হিসেবে নিযুক্ত হয়ে মাইনউদ্দিন খান ও তাঁর পরিবারকে বিভিন্নভাবে হয়রানি ও নির্যাতন করেছেন।
এসআই শহিদুল আলম আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়ে বরিশাল সাইবার আদালতের ওই মামলায় মাইনউদ্দিন খানের নামে মিথ্যা ও মনগড়া, কাল্পনিক তদন্ত প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদন দাখিলের আগে এসআই শহিদুল আলম মামলা থেকে মাইনউদ্দিন খানকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা বলে ২০২৩ সালের ২০ আগস্ট ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন।
ঘুষের টাকা দিতে মাইনউদ্দিন খান রাজি না হলে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল (ডিভাইস) জব্দ ছাড়া এবং কোনো রিকভারি ছাড়া ফরেনসিক রিপোর্ট অনুসরণ না করে মাইনউদ্দিন খানের নামে মিথ্যা ও মনগড়া তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে মাইনউদ্দিন খান ১০ দিন কারাভোগ করেন।
এ ছাড়া ৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১০ মিনিটে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর থেকে আমার (মাইনউদ্দিন) ছোট ভাই গিয়াস উদ্দিন খানকে ফোন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে আবারও জেল খাটানোসহ নানা রকম হুমকি-ধমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখান।
ভুক্তভোগী মাইনউদ্দিন খান বলেন, ‘এসআই শহিদুল আলম একই থানায় দীর্ঘদিন ধরে চাকরি করার সুবাদে এলাকার নিরীহ জনগণকে হয়রানি, হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার আতঙ্কিত হয়ে জীবনযাপন করছি। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছি। এ ছাড়া এসআই শহিদুল আলম ভরতকাঠি গ্রামের শিরীন নামের এক নারীকে হয়রানি করছেন, তদন্ত করলে যার সত্যতা পাওয়া যাবে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই শহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যা অভিযোগ সবই মিথ্যা। আমি ফরেনসিক রিপোর্ট অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছি। আমি ২ বছরের একটু বেশি সময় নলছিটি থানায় কর্মরত। আর মাইনউদ্দিন খানের ভাই গিয়াসকে ফোন করে হুমকি দেওয়ার ঘটনা সত্য নয়।’
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখনো অবগত নই। কিন্তু আমার জানামতে, এসআই শহিদুল আলম ভালো মানুষ।’
ঝালকাঠির নলছিটি থানার এসআই শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তে ঘুষ দাবির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার ঝালকাঠি পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন মাইনউদ্দিন খান নামের এক ভুক্তভোগী। একই সঙ্গে তিনি বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি এবং আইজিপির অভিযোগ সেলেও অভিযোগ দেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নলছিটি থানায় প্রায় সাড়ে তিন বছর কর্মরত এসআই শহিদুল আলম। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল ইসলাম আকনের করা মামলার তিনি তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) হিসেবে নিযুক্ত হয়ে মাইনউদ্দিন খান ও তাঁর পরিবারকে বিভিন্নভাবে হয়রানি ও নির্যাতন করেছেন।
এসআই শহিদুল আলম আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়ে বরিশাল সাইবার আদালতের ওই মামলায় মাইনউদ্দিন খানের নামে মিথ্যা ও মনগড়া, কাল্পনিক তদন্ত প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদন দাখিলের আগে এসআই শহিদুল আলম মামলা থেকে মাইনউদ্দিন খানকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা বলে ২০২৩ সালের ২০ আগস্ট ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন।
ঘুষের টাকা দিতে মাইনউদ্দিন খান রাজি না হলে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল (ডিভাইস) জব্দ ছাড়া এবং কোনো রিকভারি ছাড়া ফরেনসিক রিপোর্ট অনুসরণ না করে মাইনউদ্দিন খানের নামে মিথ্যা ও মনগড়া তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে মাইনউদ্দিন খান ১০ দিন কারাভোগ করেন।
এ ছাড়া ৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১০ মিনিটে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর থেকে আমার (মাইনউদ্দিন) ছোট ভাই গিয়াস উদ্দিন খানকে ফোন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে আবারও জেল খাটানোসহ নানা রকম হুমকি-ধমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখান।
ভুক্তভোগী মাইনউদ্দিন খান বলেন, ‘এসআই শহিদুল আলম একই থানায় দীর্ঘদিন ধরে চাকরি করার সুবাদে এলাকার নিরীহ জনগণকে হয়রানি, হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার আতঙ্কিত হয়ে জীবনযাপন করছি। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছি। এ ছাড়া এসআই শহিদুল আলম ভরতকাঠি গ্রামের শিরীন নামের এক নারীকে হয়রানি করছেন, তদন্ত করলে যার সত্যতা পাওয়া যাবে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই শহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যা অভিযোগ সবই মিথ্যা। আমি ফরেনসিক রিপোর্ট অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছি। আমি ২ বছরের একটু বেশি সময় নলছিটি থানায় কর্মরত। আর মাইনউদ্দিন খানের ভাই গিয়াসকে ফোন করে হুমকি দেওয়ার ঘটনা সত্য নয়।’
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখনো অবগত নই। কিন্তু আমার জানামতে, এসআই শহিদুল আলম ভালো মানুষ।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে