অনলাইন ডেস্ক
সামাজিক মাধ্যমে এক নারীর ব্যক্তিগত ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। দাবি করা হচ্ছে, এটি ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশার ভিডিও।
অনলাইন যাচাই ও মিডিয়া গবেষণা প্ল্যাটফর্ম ডিসমিসল্যাব ভিডিওটি যাচাই করে বলছে, এটি একটি ভুয়া ভিডিও। একটি পর্নোসাইট থেকে নামানো এই ভিডিওতে ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে তানজিন তিশার চেহারা বসানো হয়েছে। এর সঙ্গে তানজিন তিশার কোনো যোগসূত্র নেই।
সম্প্রতি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাট থেকে রাশমিকা মান্দানা—বিশ্বজুড়ে বহু নারী তারকার ডিপফেক ভিডিও ছড়িয়েছে। এসব ভিডিও নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে ঢাকার অভিনেত্রী তানজিন তিশার একটি ডিপফেক ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে।
বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের তারকা অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে এটিই প্রথম কোনো ডিপফেক ভিডিও। ভুয়া ভিডিওটি গত বছরের নভেম্বরে একাধিক ফেসবুক পেজ থেকে ছড়ানো হয়। ডিসেম্বরের দিকে এটি ‘ভাইরাল’ হয়।
বাংলাদেশে ডিপফেক কতটা বিপজ্জনক
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) উত্থানের ফলে ডিপফেক প্রযুক্তি আরও সহজ হয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনকভাবে ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার বাড়ছে। এখন নিখরচায় কিংবা খুব অল্প খরচে ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়।
যেকোনো আপত্তিকর ভিডিওতে যে কারও চেহারা বসিয়ে তা ছড়িয়ে দিতে পারে সাইবার অপরাধীরা। ডিপফেক প্রযুক্তিতে এ ধরনের ভুয়া ভিডিও সূক্ষ্মভাবে তৈরি করা হয়। এর ফলে তা সাধারণ মানুষের পক্ষে শনাক্ত করা বেশ কঠিন।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের ডারহাম ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ক্লেয়ার ম্যাগলিন আজ রোববার দুপুরে প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘বিশ্বজুড়েই ডিপফেকের মাধ্যমে হয়রানির ঘটনা ঘটছে। এর কোনো ভৌগলিক সীমারেখা নেই। বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের যেকোনো নারী ডিপফেকের শিকার হতে পারেন। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিবিদ ও সেলিব্রিটিদের বহু ডিপফেকের ঘটনা রয়েছে। ’
সামাজিক মাধ্যমে এক নারীর ব্যক্তিগত ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। দাবি করা হচ্ছে, এটি ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশার ভিডিও।
অনলাইন যাচাই ও মিডিয়া গবেষণা প্ল্যাটফর্ম ডিসমিসল্যাব ভিডিওটি যাচাই করে বলছে, এটি একটি ভুয়া ভিডিও। একটি পর্নোসাইট থেকে নামানো এই ভিডিওতে ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে তানজিন তিশার চেহারা বসানো হয়েছে। এর সঙ্গে তানজিন তিশার কোনো যোগসূত্র নেই।
সম্প্রতি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাট থেকে রাশমিকা মান্দানা—বিশ্বজুড়ে বহু নারী তারকার ডিপফেক ভিডিও ছড়িয়েছে। এসব ভিডিও নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে ঢাকার অভিনেত্রী তানজিন তিশার একটি ডিপফেক ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে।
বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের তারকা অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে এটিই প্রথম কোনো ডিপফেক ভিডিও। ভুয়া ভিডিওটি গত বছরের নভেম্বরে একাধিক ফেসবুক পেজ থেকে ছড়ানো হয়। ডিসেম্বরের দিকে এটি ‘ভাইরাল’ হয়।
বাংলাদেশে ডিপফেক কতটা বিপজ্জনক
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) উত্থানের ফলে ডিপফেক প্রযুক্তি আরও সহজ হয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনকভাবে ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার বাড়ছে। এখন নিখরচায় কিংবা খুব অল্প খরচে ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়।
যেকোনো আপত্তিকর ভিডিওতে যে কারও চেহারা বসিয়ে তা ছড়িয়ে দিতে পারে সাইবার অপরাধীরা। ডিপফেক প্রযুক্তিতে এ ধরনের ভুয়া ভিডিও সূক্ষ্মভাবে তৈরি করা হয়। এর ফলে তা সাধারণ মানুষের পক্ষে শনাক্ত করা বেশ কঠিন।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের ডারহাম ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ক্লেয়ার ম্যাগলিন আজ রোববার দুপুরে প্রথম আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘বিশ্বজুড়েই ডিপফেকের মাধ্যমে হয়রানির ঘটনা ঘটছে। এর কোনো ভৌগলিক সীমারেখা নেই। বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের যেকোনো নারী ডিপফেকের শিকার হতে পারেন। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিবিদ ও সেলিব্রিটিদের বহু ডিপফেকের ঘটনা রয়েছে। ’
দেশের অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহার ছবি ও ভুয়া সাক্ষাৎকার দিয়ে ফেসবুকে একটি ওষুধের প্রচারণা চালানো হচ্ছে। সেখানে ভুয়া একটি লিংক তৈরি করে প্রথম আলোর ১০ বছর আগের একটি প্রতিবেদন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেঁজুতি সাহা এ বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
১৮ আগস্ট ২০২৪ফেসবুকে অনেককেই একটি পোস্ট শেয়ার করতে দেখা যাচ্ছে, যেটার ভাষ্য হলো, নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবহারকারীর যেকোনো তথ্য অবাধে ব্যবহারের সুযোগ পাবে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। এমনকি মেসেঞ্জারের মুছে ফেলা বার্তাও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করতে পারবে তারা।
১৮ আগস্ট ২০২৪প্রযুক্তিগত উন্নতির কল্যাণে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। জীবযাপনে এর ইতিবাচক প্রভাব থাকলেও সাইবার অপরাধে ক্ষতির পরিমাণও কম নয়। বিশেষ করে গুজব ও ভুয়া তথ্য ছড়ানোর বড় একটি স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে সাইবার জগৎ।
১৮ আগস্ট ২০২৪