২৩ জুলাই ২০২৫

বিশ্বের ১০টি সবচেয়ে ‘রিস্কি’ বিমানবন্দর – ভুল হলেই সর্বনাশ!

মাদেইরা (পর্তুগাল): সমুদ্র আর পাহাড়ের মাঝে ঝুলে থাকা রানওয়ে। বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া বিমান চালানোর অনুমতি দেওয়া হয় না।

কুরচেভেল (ফ্রান্স): আল্পসে ঢালু ও ক্ষুদ্র এক রানওয়ে—নামলেই আর ফেরার রাস্তা নেই।

পারো (ভুটান): সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭৩০০ ফুট উঁচুতে, ১৮ হাজার ফুট উঁচু পাহাড় ঘেরা। রাডারও নেই! মাত্র ৫০ জন পাইলটের অনুমতি আছে এখানে চালানোর।

তেনজিং-হিলারি (নেপাল): এভারেস্টে যাওয়ার গেটওয়ে। এক পাশে পাহাড়, আরেক পাশে খাড়া খাদ। আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই—সবকিছু চোখ ও অভিজ্ঞতায়!

হুয়ানচো ই. ইয়রাসকুইন (ক্যারিবিয়ান): বিশ্বের সবচেয়ে ছোট কমার্শিয়াল রানওয়ে। চারদিকে সাগর। ভুল মানেই সোজা পানিতে!

বারা (স্কটল্যান্ড): প্লেন নামছে সৈকতের বালুর ওপর! তবে কেবল জোয়ার না থাকলে। রাতে চলেই না, কারণ আলো নেই!

নারসারসুয়াক (গ্রিনল্যান্ড): বরফ, তুষারঝড় আর হিমেল বাতাস—সব একসাথে! চোখের দৃষ্টি চলে গেলে আর বোঝার সময় থাকে না।

সান্তোস দুমঁ (ব্রাজিল): পাহাড় আর সমুদ্রের মাঝে আঁকাবাঁকা পথে নিখুঁতভাবে বিমান চালাতে হয়। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা বলে হঠাৎ বাতাসের দিক বদলে বিপজ্জনক অবস্থা হয়।

প্রিন্সেস জুলিয়ানা (ডাচ ক্যারিবিয়ান): সমুদ্রতটের এত কাছে দিয়ে প্লেন যায় যে নিচে দাঁড়ানো মানুষ উড়ে যাওয়ার স্পিডেই পড়ে যায়!

পিটকিন কাউন্টি (যুক্তরাষ্ট্র): রকি পাহাড়ে অবস্থিত, চারপাশে পাহাড় আর দ্রুত বদলানো আবহাওয়া বিমানবন্দরটিকে বিপজ্জনক করে তুলেছে!