নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য কি মিথ্যা, এমন প্রশ্ন করা হলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কি মনে হয়? সব মিথ্যা।’
এদিন সকালে রাজধানীর আগারগাঁও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে, বিএনপি অনেকগুলো লবিস্ট নিয়োগ করেছে। বিএনপি যে কয়টা লবিস্ট নিয়োগ করেছে সেটা কিন্তু খুবই অন্যায়। এর মূল উদ্দেশ্যটা দেশের ক্ষতি।’
সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। ১০ জানুয়ারি সস্ত্রীক করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর উত্তরার বাসায় আইসোলেশনে থাকার পর করোনামুক্ত হয়ে এই প্রথম গণমাধ্যমের মুখোমুখি হলেন বিএনপি মহাসচিব।
সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে নির্বাচন কমিশন আইন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এই সংসদ জনগণের বৈধ ভোটে নির্বাচিত নয়। এ কারণে বিএনপি মনে করে এই ধরনের আইন করার নৈতিক অধিকার এই সংসদের নাই। গোপনীয়তার সঙ্গে তাড়াহুড়ো করে এই আইন প্রণয়নের চেষ্টা আওয়ামী লীগের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে ক্ষমতায় টিকে থাকার নীলনকশামাত্র। বিএনপি মনে করে দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কোনো নির্বাচন কমিশনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না, যদি না নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার থাকে। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এটাই একমাত্র পথ, এর কোনো বিকল্প নেই। এই লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি ও জনগণের ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ১২টি শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন জাতিসংঘ মিশনে র্যাবের প্রতি নিষেধাজ্ঞার দাবি জানিয়ে যে চিঠি দিয়েছে, বিএনপি বিষয়টি পর্যালোচনা করে জাতিসংঘ খতিয়ে দেখবে এই মন্তব্যে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। নেতারা মনে করে আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য হত্যা, খুন, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য র্যাবসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করে বাংলাদেশকে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে এবং এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব বাংলাদেশের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা, অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করে। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য কি মিথ্যা, এমন প্রশ্ন করা হলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কি মনে হয়? সব মিথ্যা।’
এদিন সকালে রাজধানীর আগারগাঁও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে, বিএনপি অনেকগুলো লবিস্ট নিয়োগ করেছে। বিএনপি যে কয়টা লবিস্ট নিয়োগ করেছে সেটা কিন্তু খুবই অন্যায়। এর মূল উদ্দেশ্যটা দেশের ক্ষতি।’
সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। ১০ জানুয়ারি সস্ত্রীক করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর উত্তরার বাসায় আইসোলেশনে থাকার পর করোনামুক্ত হয়ে এই প্রথম গণমাধ্যমের মুখোমুখি হলেন বিএনপি মহাসচিব।
সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে নির্বাচন কমিশন আইন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এই সংসদ জনগণের বৈধ ভোটে নির্বাচিত নয়। এ কারণে বিএনপি মনে করে এই ধরনের আইন করার নৈতিক অধিকার এই সংসদের নাই। গোপনীয়তার সঙ্গে তাড়াহুড়ো করে এই আইন প্রণয়নের চেষ্টা আওয়ামী লীগের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে ক্ষমতায় টিকে থাকার নীলনকশামাত্র। বিএনপি মনে করে দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কোনো নির্বাচন কমিশনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না, যদি না নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার থাকে। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এটাই একমাত্র পথ, এর কোনো বিকল্প নেই। এই লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি ও জনগণের ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ১২টি শীর্ষ মানবাধিকার সংগঠন জাতিসংঘ মিশনে র্যাবের প্রতি নিষেধাজ্ঞার দাবি জানিয়ে যে চিঠি দিয়েছে, বিএনপি বিষয়টি পর্যালোচনা করে জাতিসংঘ খতিয়ে দেখবে এই মন্তব্যে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। নেতারা মনে করে আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য হত্যা, খুন, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য র্যাবসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করে বাংলাদেশকে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে এবং এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব বাংলাদেশের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা, অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করে। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। একই সঙ্গে জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে না ডাকার দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বুধবার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে গণ অধিকার পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করে এ বিষয়ে লিখিত আবেদন জানায়।
সাক্ষাতের পর গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিবন্ধনের দোহাই দিয়ে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে ডাকা উচিত হবে না।’
বিএনপি বা জামায়াত চাইলে তাদের সঙ্গে জোট করতে চায় জাতীয় পার্টি— এমন কথা বলেছেন দলটির একাংশের চেয়ারম্যান জিএম কাদের। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রাশেদ খান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি মরা দল। জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আলোচনায় থাকতে এসব কথা বলছে।’ গণমাধ্যমকে জাতীয় পার্টির সংবাদ প্রচার না করার অনুরোধ জানান তিনি।
ইসিতে জমা দেওয়া লিখিত আবেদনে গণ অধিকার পরিষদ বলেছে, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পরও ফ্যাসিবাদের আস্ফালন বন্ধ হয়নি। গত এক মাস ধরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা নির্বাচন বানচালের গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। সারা দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ, বাসে আগুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, ককটেল বিস্ফোরণ ইত্যাদি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড শুরু করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। গুপ্তহত্যা, প্রার্থীদের গণসংযোগে বোমা বিস্ফোরণসহ নানা অঘটন ঘটানোরও পাঁয়তারা করছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী শক্তি ও তার দোসররা।’
লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত তত বাড়বে। এরই অংশ হিসেবে আধিপত্যবাদী শক্তি ও শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ২০২৪ সালের ডামি-স্বতন্ত্র এমপি কিংবা আওয়ামী লীগের পদপদবিতে থাকা নেতা, দোসর, অর্থ জোগানদাতা এবং ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনে সরাসরি সম্পৃক্ত ব্যক্তিরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করছে। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচন করা নয়, বরং নির্বাচনের আগে ও নির্বাচনের দিন অরাজকতা সৃষ্টি করে নির্বাচন বানচালের মাধ্যমে আরেকটি ১/১১ সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনা।
আবেদনে আরও বলা হয়, যেহেতু আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা, নির্বাচন উপলক্ষে গণসংযোগ করা ইত্যাদিও সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ। সুতরাং গণহত্যার বিচার শেষ হওয়ার আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ নেই। বরং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ পেলে নির্বাচন কমিশনের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত ও পালিয়ে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বাচনী প্রচারণার নামে রাজপথে সক্রিয় হয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করার সুযোগ পাবে। এ ক্ষেত্রে জনরোষে থাকা নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতারা জনগণের প্রতিরোধের মুখে পড়লে নির্বাচনের পরিবেশও অশান্ত হয়ে উঠবে। যার দায় নির্বাচন কমিশনের ওপর বর্তাবে।
বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের নেতারা লুটপাট করে অর্থ উপার্জন করেছে, তাদের অবৈধ টাকার কোনো অভাব নাই উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়, পদপদবিতে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেলে অর্থের ছড়াছড়ি ও পেশিশক্তির মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী যাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ না পায়, সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানানো হয় আবেদনে।
সবশেষে আবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি, ১৪ দলসহ যারা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে অংশ নিয়ে শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বৈধতা দিয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে, তাদের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ করছি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে দলগুলোকে নিয়ে আলোচনা করেছে, শুধু সেই দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচন কমিশনেরও সংলাপ করার আহ্বান করছি। অন্যথায় ফ্যাসিবাদের দোসররা নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপ করার সুযোগ পেলে, সেটি হবে ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে প্রতারণা। এমনকি নির্বাচন কমিশন কর্তৃক এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলন শুরু করতে পারে। সেটি নির্বাচনের পরিবেশকে বিঘ্নিত করবে। উপরিউক্ত বিষয় দু’টিতে কঠোর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি। গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে গঠিত বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে চাই যে, কমিশন জাতিকে ফ্যাসিবাদমুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়ে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। একই সঙ্গে জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে না ডাকার দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বুধবার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে গণ অধিকার পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করে এ বিষয়ে লিখিত আবেদন জানায়।
সাক্ষাতের পর গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিবন্ধনের দোহাই দিয়ে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে ডাকা উচিত হবে না।’
বিএনপি বা জামায়াত চাইলে তাদের সঙ্গে জোট করতে চায় জাতীয় পার্টি— এমন কথা বলেছেন দলটির একাংশের চেয়ারম্যান জিএম কাদের। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রাশেদ খান বলেন, ‘জাতীয় পার্টি মরা দল। জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আলোচনায় থাকতে এসব কথা বলছে।’ গণমাধ্যমকে জাতীয় পার্টির সংবাদ প্রচার না করার অনুরোধ জানান তিনি।
ইসিতে জমা দেওয়া লিখিত আবেদনে গণ অধিকার পরিষদ বলেছে, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পরও ফ্যাসিবাদের আস্ফালন বন্ধ হয়নি। গত এক মাস ধরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা নির্বাচন বানচালের গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। সারা দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ, বাসে আগুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, ককটেল বিস্ফোরণ ইত্যাদি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড শুরু করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। গুপ্তহত্যা, প্রার্থীদের গণসংযোগে বোমা বিস্ফোরণসহ নানা অঘটন ঘটানোরও পাঁয়তারা করছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী শক্তি ও তার দোসররা।’
লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত তত বাড়বে। এরই অংশ হিসেবে আধিপত্যবাদী শক্তি ও শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ২০২৪ সালের ডামি-স্বতন্ত্র এমপি কিংবা আওয়ামী লীগের পদপদবিতে থাকা নেতা, দোসর, অর্থ জোগানদাতা এবং ২০২৪-এর ডামি নির্বাচনে সরাসরি সম্পৃক্ত ব্যক্তিরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করছে। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচন করা নয়, বরং নির্বাচনের আগে ও নির্বাচনের দিন অরাজকতা সৃষ্টি করে নির্বাচন বানচালের মাধ্যমে আরেকটি ১/১১ সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনা।
আবেদনে আরও বলা হয়, যেহেতু আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা, নির্বাচন উপলক্ষে গণসংযোগ করা ইত্যাদিও সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ। সুতরাং গণহত্যার বিচার শেষ হওয়ার আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ নেই। বরং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার সুযোগ পেলে নির্বাচন কমিশনের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত ও পালিয়ে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা নির্বাচনী প্রচারণার নামে রাজপথে সক্রিয় হয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করার সুযোগ পাবে। এ ক্ষেত্রে জনরোষে থাকা নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতারা জনগণের প্রতিরোধের মুখে পড়লে নির্বাচনের পরিবেশও অশান্ত হয়ে উঠবে। যার দায় নির্বাচন কমিশনের ওপর বর্তাবে।
বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের নেতারা লুটপাট করে অর্থ উপার্জন করেছে, তাদের অবৈধ টাকার কোনো অভাব নাই উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়, পদপদবিতে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেলে অর্থের ছড়াছড়ি ও পেশিশক্তির মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী যাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ না পায়, সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানানো হয় আবেদনে।
সবশেষে আবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি, ১৪ দলসহ যারা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে অংশ নিয়ে শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বৈধতা দিয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে, তাদের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক কোনো সংলাপে না ডাকার অনুরোধ করছি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে দলগুলোকে নিয়ে আলোচনা করেছে, শুধু সেই দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচন কমিশনেরও সংলাপ করার আহ্বান করছি। অন্যথায় ফ্যাসিবাদের দোসররা নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপ করার সুযোগ পেলে, সেটি হবে ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে প্রতারণা। এমনকি নির্বাচন কমিশন কর্তৃক এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলন শুরু করতে পারে। সেটি নির্বাচনের পরিবেশকে বিঘ্নিত করবে। উপরিউক্ত বিষয় দু’টিতে কঠোর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি। গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে গঠিত বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে চাই যে, কমিশন জাতিকে ফ্যাসিবাদমুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়ে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
২৫ জানুয়ারি ২০২২
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী জাতীয় নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে মতবিনিময় হয়।
সাক্ষাৎকালে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে আরও ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপারসনের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির এবং বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ।
বিএনপি, রাজনীতি, গুলশান, মির্জা ফখরুল, বৈঠক

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী জাতীয় নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে মতবিনিময় হয়।
সাক্ষাৎকালে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে আরও ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপারসনের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির এবং বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ।
বিএনপি, রাজনীতি, গুলশান, মির্জা ফখরুল, বৈঠক

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
২৫ জানুয়ারি ২০২২
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
১৭ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
১৮ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সব মামলা তুলে নেব।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম দিন আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট যখন আমরা মুক্ত হলাম, তখন আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন, স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন, কথা বলেছিলেন। সে কথাটা ছিল যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করতে চাই।’
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ মতবিনিময় সভা হয়। মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ওই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে এ মতবিনিয়ম করেন মির্জা ফখরুল।
এদিকে ওই বক্তব্যকে ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হতে দলের নেতা-কর্মী ও জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ ১১ নভেম্বর ২০২৫, বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলাধীন সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক মতবিনিময় সভায় দেওয়া আমার একটি বক্তব্যকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে-যা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে বলেছি যে, আমরা প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না। আওয়ামী লীগের মতো হয়রানিমূলক মামলা করতে চাই না। আমি আমার দেওয়া বক্তব্যে আরও বলেছি যে, এই ইউনিয়নে হয়রানিমূলক কোনো মামলা হলে আমরা তুলে নিব। কিন্তু দেশব্যাপী হয়রানিমূলক মামলা দায়ের কিংবা মামলা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আমি কোনো বক্তব্য প্রদান করিনি।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের জনগণ ও দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভুল বক্তব্যের বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সব মামলা তুলে নেব।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রথম দিন আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট যখন আমরা মুক্ত হলাম, তখন আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন, স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন, কথা বলেছিলেন। সে কথাটা ছিল যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি করতে চাই।’
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ মতবিনিময় সভা হয়। মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ওই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে এ মতবিনিয়ম করেন মির্জা ফখরুল।
এদিকে ওই বক্তব্যকে ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব। এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হতে দলের নেতা-কর্মী ও জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ ১১ নভেম্বর ২০২৫, বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলাধীন সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক মতবিনিময় সভায় দেওয়া আমার একটি বক্তব্যকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে-যা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে বলেছি যে, আমরা প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না। আওয়ামী লীগের মতো হয়রানিমূলক মামলা করতে চাই না। আমি আমার দেওয়া বক্তব্যে আরও বলেছি যে, এই ইউনিয়নে হয়রানিমূলক কোনো মামলা হলে আমরা তুলে নিব। কিন্তু দেশব্যাপী হয়রানিমূলক মামলা দায়ের কিংবা মামলা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আমি কোনো বক্তব্য প্রদান করিনি।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের জনগণ ও দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভুল বক্তব্যের বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।’

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
২৫ জানুয়ারি ২০২২
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের মতো প্রতিহিংসা নয়, বরং আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা এমন সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
১৮ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় গেলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ‘প্রতিহিংসামূলক’ মামলা প্রত্যাহার করা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়েছিলেন, যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না, আমরা প্রতিশোধ নিব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্য দিয়ে রাজনীতি করতে চাই। আমি সে কথা আবার আজকে আপনাদের কাছে বলতে চাই যে আমরা কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না।’
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকে আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি, সমস্ত মামলা তুলে নেওয়া হবে। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সমস্ত মামলাগুলো তুলে নিব, ঠিক আছে। আমরা ওই প্রতিহিংসা–প্রতিশোধের রাজনীতি করব না।’
ভারতে আশ্রয় নেওয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর ওসব পাগলামি করবেন না! ওই অত্যাচার–নির্যাতন করে অতীতে শাসন করতে পারেননি, সামনেও ভয় দেখিয়ে শাসন করতে পারবেন না। বরঞ্চ বাংলাদেশের জনগণের সামনে দুই হাত তুলে মাফ চান— যা করেছি ভুল করেছি, ছেলেগুলোকে গুলি করে মেরে ভুল করেছি, আমাকে আপনারা মাফ করে দিবেন।’
জুলাই–আগস্টের সেই বীভৎসতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কেউ বাদ যায়নি ভাই, এই যে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা–নারী–ছেলেরা আমাদের, তাদেরকে পাখির মত গুলি করে মারছে। একটা বাচ্চা মেয়ে সে জানালা ধরে মিছিল দেখতে গেছে, ওকেও গুলি করে মারছে— এই সহিংসতা সে করেছে। তারপরও আমরা বলতে চাই, আমরা সেই প্রতিশোধে রাজনীতি করতে চাই না। আমরা শান্তির রাজনীতি করতে চাই। আমরা শান্তি দেখতে চাই বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আর অশান্তি চাই না।’
আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নৌকা ও শীষে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এবার নৌকাটা আর নাই। নৌকার যে কান্ডারি, যে মূল মাঝি নৌকা ফেলে দিয়ে পালিয়ে চলে গেছে, ইন্ডিয়া চলে গেছে। এখন আমাদের যাঁরা এখানে নৌকা করতেন সারা বাংলাদেশে, তাঁরা তো একটু অসহায় অবস্থায় আছেন যে, আমাদের মূল লোকটাই পালিয়ে গেছে। আমরা এখন কী করব?
তিনি বলেন, ‘তো সেই জায়গায় আমি আপনাদেরকে এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি যে, আপনারা কেউ হতাশ হবেন না। ধানের শীষ আপনাদের পাশে আছে। আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা বেঁচে থাকতে আপনাদের গায়ে কেউ ফুলের টোকাও দিতে পারবে না।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় গেলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ‘প্রতিহিংসামূলক’ মামলা প্রত্যাহার করা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং কারও ওপর প্রতিশোধ নিতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের শাপলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্ট আমাদের ম্যাডাম মানে খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়েছিলেন, যে আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না, আমরা প্রতিশোধ নিব না। আমরা ভালোবাসা এবং প্রেমের মধ্য দিয়ে রাজনীতি করতে চাই। আমি সে কথা আবার আজকে আপনাদের কাছে বলতে চাই যে আমরা কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না।’
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকে আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি, সমস্ত মামলা তুলে নেওয়া হবে। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সমস্ত মামলাগুলো তুলে নিব, ঠিক আছে। আমরা ওই প্রতিহিংসা–প্রতিশোধের রাজনীতি করব না।’
ভারতে আশ্রয় নেওয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর ওসব পাগলামি করবেন না! ওই অত্যাচার–নির্যাতন করে অতীতে শাসন করতে পারেননি, সামনেও ভয় দেখিয়ে শাসন করতে পারবেন না। বরঞ্চ বাংলাদেশের জনগণের সামনে দুই হাত তুলে মাফ চান— যা করেছি ভুল করেছি, ছেলেগুলোকে গুলি করে মেরে ভুল করেছি, আমাকে আপনারা মাফ করে দিবেন।’
জুলাই–আগস্টের সেই বীভৎসতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কেউ বাদ যায়নি ভাই, এই যে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা–নারী–ছেলেরা আমাদের, তাদেরকে পাখির মত গুলি করে মারছে। একটা বাচ্চা মেয়ে সে জানালা ধরে মিছিল দেখতে গেছে, ওকেও গুলি করে মারছে— এই সহিংসতা সে করেছে। তারপরও আমরা বলতে চাই, আমরা সেই প্রতিশোধে রাজনীতি করতে চাই না। আমরা শান্তির রাজনীতি করতে চাই। আমরা শান্তি দেখতে চাই বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আর অশান্তি চাই না।’
আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নৌকা ও শীষে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এবার নৌকাটা আর নাই। নৌকার যে কান্ডারি, যে মূল মাঝি নৌকা ফেলে দিয়ে পালিয়ে চলে গেছে, ইন্ডিয়া চলে গেছে। এখন আমাদের যাঁরা এখানে নৌকা করতেন সারা বাংলাদেশে, তাঁরা তো একটু অসহায় অবস্থায় আছেন যে, আমাদের মূল লোকটাই পালিয়ে গেছে। আমরা এখন কী করব?
তিনি বলেন, ‘তো সেই জায়গায় আমি আপনাদেরকে এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি যে, আপনারা কেউ হতাশ হবেন না। ধানের শীষ আপনাদের পাশে আছে। আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা বেঁচে থাকতে আপনাদের গায়ে কেউ ফুলের টোকাও দিতে পারবে না।’

বিদেশে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগকে নাকচ করে দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যা কিছু করি দেশকে রক্ষার জন্য করি। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য করি। তার মানে এই না যে, আমরা লবিস্ট নিয়োগ করেছি।’
২৫ জানুয়ারি ২০২২
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী, সহযোগী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা যেন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সব মামলা তুলে নেওয়া হবে। আমরা প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করব না। আমরা প্রতিশোধ নেব না।
১৭ ঘণ্টা আগে