নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
১ মিনিট আগে
রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
২২ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
দলটির মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে দেওয়া আপনার ব্যক্তিগত আশ্বাস ও অবস্থান নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, একজন উপদেষ্টা হিসেবে আপনি রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ আইন উপদেষ্টা, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নন। নির্বাচনী আইন সংশোধনের মতো বিষয়ে কোনো একটি রাজনৈতিক দলকে এককভাবে আশ্বাস প্রদান করা জুলাই গণঅভুথান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পদের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থী।’
চিঠিতে আখতার উল্লেখ করেন, ‘আইন সংশোধনের মতো সিদ্ধান্ত কোনো একক ব্যক্তির নয়। এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক, পরামর্শনির্ভর (consultative) ও জনস্বার্থমূলক প্রক্রিয়া। অতএব সরকারের পক্ষে এমন কোনো আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতি দেওয়া যা একটি নির্দিষ্ট দলের দাবির সঙ্গে একমত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়, তা আপনার প্রশাসনের প্রতি জন আস্থাকে দুর্বল করবে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতার ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। একই সাথে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে আপনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের বিপরীতে যে অবস্থান নিয়েছেন তা সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিপন্থী বলে আমরা মনে করি।’
তিনটি ব্যাখ্যা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়—
প্রথমত, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন ব্যবস্থার উদ্দেশ্যই হলো দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র, আর্থিক স্বচ্ছতা ও নীতিগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। কিন্তু যখন নিবন্ধিত দল অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন তারা নিজেদের নিবন্ধনের দায়বদ্ধতা থেকে কার্যত অব্যাহতি পায়। এতে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার নিজস্ব অর্থই হারিয়ে যায়। একদিকে দলটি আলাদা পরিচয় দাবি করে, অন্যদিকে নির্বাচনে অন্য দলের প্রতীক ব্যবহার করে। এটি আইনি বৈপরীত্য সৃষ্টি করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতাকে অকার্যকর করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি হলো রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা। যে দলের নামে জনগণ ভোট দেন, সেই দলই নির্বাচনের পর জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। কিন্তু যখন একাধিক নিবন্ধিত দল বড় দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন ভোটার জানেন না তিনি আসলে কাকে ভোট দিচ্ছেন। ভোটার যে রাজনৈতিক দর্শন, নীতি বা নেতৃত্বকে সমর্থন জানাতে চান, তা অস্পষ্ট হয়ে পড়ে। এর ফলে ভোটার-দায়বদ্ধতার সম্পর্ক ভেঙে যায়।
তৃতীয়ত, এই বিধান কৃত্রিম বহুদলীয়তা সৃষ্টি করে এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে কাঠামোগত সুবিধা দেয়। বড় দলগুলি নিজস্ব স্বার্থে ছোট ছোট “প্রক্সি দল” তৈরি করে তাদের প্রতীকে নির্বাচন করায়। পরে এই ছোট দলগুলো সংসদে বা বিভিন্ন কমিটিতে কৃত্রিম ভিন্নমত নিয়ে হাজির হয়ে বাস্তবে সেই বড় দলেরই বক্তব্য পুনরাবৃত্তি করে। এতে গণপরিসরে মতের বৈচিত্র্য নষ্ট হয়, “জাতীয় ঐকমত্য” গঠনের প্রক্রিয়া বিকৃত হয় এবং নির্বাচনের পরবর্তী নীতিনির্ধারণে আর্টিফিশিয়াল বহুমতের জন্ম হয়।
অতএব, আমরা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের অবস্থানের সাথে আমরা একমত যে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন যে কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অন্য কোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবে না। কোনো যৌথ জোট বা জোটনির্ভর প্রার্থী মনোনয়নের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিকট নিবন্ধন করতে হবে।
এমন সংশোধন রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে সংকুচিত করবে না, বরং প্রকৃত গণতান্ত্রিক বহুত্ববাদকে শক্তিশালী করবে। কারণ এতে প্রতিটি দলকে নিজের নাম, নীতি ও নেতৃত্বের দায় নিজেকেই নিতে হবে। এটি ভোটারের অধিকার, রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতা এবং সাংবিধানিক ভারসাম্য রক্ষার অন্যতম শর্ত।
উল্লিখিত দুটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
দলটির মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে দেওয়া আপনার ব্যক্তিগত আশ্বাস ও অবস্থান নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, একজন উপদেষ্টা হিসেবে আপনি রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ আইন উপদেষ্টা, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নন। নির্বাচনী আইন সংশোধনের মতো বিষয়ে কোনো একটি রাজনৈতিক দলকে এককভাবে আশ্বাস প্রদান করা জুলাই গণঅভুথান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পদের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থী।’
চিঠিতে আখতার উল্লেখ করেন, ‘আইন সংশোধনের মতো সিদ্ধান্ত কোনো একক ব্যক্তির নয়। এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক, পরামর্শনির্ভর (consultative) ও জনস্বার্থমূলক প্রক্রিয়া। অতএব সরকারের পক্ষে এমন কোনো আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতি দেওয়া যা একটি নির্দিষ্ট দলের দাবির সঙ্গে একমত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়, তা আপনার প্রশাসনের প্রতি জন আস্থাকে দুর্বল করবে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতার ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। একই সাথে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে আপনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের বিপরীতে যে অবস্থান নিয়েছেন তা সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিপন্থী বলে আমরা মনে করি।’
তিনটি ব্যাখ্যা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়—
প্রথমত, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন ব্যবস্থার উদ্দেশ্যই হলো দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র, আর্থিক স্বচ্ছতা ও নীতিগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। কিন্তু যখন নিবন্ধিত দল অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন তারা নিজেদের নিবন্ধনের দায়বদ্ধতা থেকে কার্যত অব্যাহতি পায়। এতে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার নিজস্ব অর্থই হারিয়ে যায়। একদিকে দলটি আলাদা পরিচয় দাবি করে, অন্যদিকে নির্বাচনে অন্য দলের প্রতীক ব্যবহার করে। এটি আইনি বৈপরীত্য সৃষ্টি করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতাকে অকার্যকর করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি হলো রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা। যে দলের নামে জনগণ ভোট দেন, সেই দলই নির্বাচনের পর জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। কিন্তু যখন একাধিক নিবন্ধিত দল বড় দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন ভোটার জানেন না তিনি আসলে কাকে ভোট দিচ্ছেন। ভোটার যে রাজনৈতিক দর্শন, নীতি বা নেতৃত্বকে সমর্থন জানাতে চান, তা অস্পষ্ট হয়ে পড়ে। এর ফলে ভোটার-দায়বদ্ধতার সম্পর্ক ভেঙে যায়।
তৃতীয়ত, এই বিধান কৃত্রিম বহুদলীয়তা সৃষ্টি করে এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে কাঠামোগত সুবিধা দেয়। বড় দলগুলি নিজস্ব স্বার্থে ছোট ছোট “প্রক্সি দল” তৈরি করে তাদের প্রতীকে নির্বাচন করায়। পরে এই ছোট দলগুলো সংসদে বা বিভিন্ন কমিটিতে কৃত্রিম ভিন্নমত নিয়ে হাজির হয়ে বাস্তবে সেই বড় দলেরই বক্তব্য পুনরাবৃত্তি করে। এতে গণপরিসরে মতের বৈচিত্র্য নষ্ট হয়, “জাতীয় ঐকমত্য” গঠনের প্রক্রিয়া বিকৃত হয় এবং নির্বাচনের পরবর্তী নীতিনির্ধারণে আর্টিফিশিয়াল বহুমতের জন্ম হয়।
অতএব, আমরা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের অবস্থানের সাথে আমরা একমত যে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন যে কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অন্য কোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবে না। কোনো যৌথ জোট বা জোটনির্ভর প্রার্থী মনোনয়নের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিকট নিবন্ধন করতে হবে।
এমন সংশোধন রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে সংকুচিত করবে না, বরং প্রকৃত গণতান্ত্রিক বহুত্ববাদকে শক্তিশালী করবে। কারণ এতে প্রতিটি দলকে নিজের নাম, নীতি ও নেতৃত্বের দায় নিজেকেই নিতে হবে। এটি ভোটারের অধিকার, রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতা এবং সাংবিধানিক ভারসাম্য রক্ষার অন্যতম শর্ত।
উল্লিখিত দুটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
২২ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
১ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
২২ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন (নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি), একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা, মিথ্যা প্রচার দিয়ে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
এর আগে আগামী ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি ঠিক করতে বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়, সভায় বিএনপি মহাসচিব অংশ নেন। সংবাদ সম্মেলনে দিবসটি উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ৭ নভেম্বর সকাল ছয়টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ১০টায় জাতীয় নেতাসহ সব পর্যায়ের নেতা–কর্মী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতিহা পাঠ করবেন। দিবসটি উপলক্ষে একই দিন বেলা তিনটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের করা হবে। এর আয়োজক ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও একই দিন বিএনপির উদ্যোগে র্যালি আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজ নিজ উদ্যোগে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। এর মধ্যে আছে—৫ নভেম্বর শ্রমিক দলের আলোচনা সভা, ৮ নভেম্বর ছাত্রদলের আলোচনা সভার পাশাপাশি ৭ ও ৮ নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, ৯ নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবে ওলামা দল, ১০ নভেম্বর তাঁতী দলের আলোচনা সভা, ১১ নভেম্বর কৃষক দলের আলোচনা সভা, ১৩ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর আগের দিন ১২ নভেম্বর রাজধানীর বাংলাদেশ চীন–মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
৬ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে ডকুমেন্টারি (ভিডিও ও স্থিরচিত্র) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার করা হবে। একই সঙ্গে দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে বিএনপি।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘৭ নভেম্বর দিনটি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রেখেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনগণ তাকে মুক্ত করে নিয়ে আসে। এরপরই ইতিহাসে শুরু হয় বাংলাদেশের সাফল্যের নতুন অধ্যায়।’

বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন (নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি), একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা, মিথ্যা প্রচার দিয়ে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
এর আগে আগামী ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি ঠিক করতে বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়, সভায় বিএনপি মহাসচিব অংশ নেন। সংবাদ সম্মেলনে দিবসটি উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ৭ নভেম্বর সকাল ছয়টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে দলের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ১০টায় জাতীয় নেতাসহ সব পর্যায়ের নেতা–কর্মী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতিহা পাঠ করবেন। দিবসটি উপলক্ষে একই দিন বেলা তিনটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের করা হবে। এর আয়োজক ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও একই দিন বিএনপির উদ্যোগে র্যালি আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজ নিজ উদ্যোগে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। এর মধ্যে আছে—৫ নভেম্বর শ্রমিক দলের আলোচনা সভা, ৮ নভেম্বর ছাত্রদলের আলোচনা সভার পাশাপাশি ৭ ও ৮ নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, ৯ নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবে ওলামা দল, ১০ নভেম্বর তাঁতী দলের আলোচনা সভা, ১১ নভেম্বর কৃষক দলের আলোচনা সভা, ১৩ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর আগের দিন ১২ নভেম্বর রাজধানীর বাংলাদেশ চীন–মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
৬ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে ডকুমেন্টারি (ভিডিও ও স্থিরচিত্র) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার করা হবে। একই সঙ্গে দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে বিএনপি।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘৭ নভেম্বর দিনটি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রেখেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনগণ তাকে মুক্ত করে নিয়ে আসে। এরপরই ইতিহাসে শুরু হয় বাংলাদেশের সাফল্যের নতুন অধ্যায়।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
১ মিনিট আগে
রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
আজ রোববার জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জামায়াতে ইসলামী বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশের সদস্যদের (রুকনদের) নিকট থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গ্রহণের কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম ভোট গণনা শেষ করে। গতকাল ১ নভেম্বর (শনিবার) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সংগঠনের আমির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ২০২৬-২০২৮ কার্যকালের জন্য সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান।
উল্লেখ্য, ডা. শফিকুর রহমান প্রথমবার জামায়াতের আমির নির্বাচিত হন ২০১৯ সালে এবং পুনর্নির্বাচিত হন ২০২২ সালে। গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর পর তিনি টানা তৃতীয়বারের জন্য আমির নির্বাচিত হলেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
আজ রোববার জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জামায়াতে ইসলামী বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশের সদস্যদের (রুকনদের) নিকট থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গ্রহণের কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম ভোট গণনা শেষ করে। গতকাল ১ নভেম্বর (শনিবার) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সংগঠনের আমির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ২০২৬-২০২৮ কার্যকালের জন্য সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান।
উল্লেখ্য, ডা. শফিকুর রহমান প্রথমবার জামায়াতের আমির নির্বাচিত হন ২০১৯ সালে এবং পুনর্নির্বাচিত হন ২০২২ সালে। গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর পর তিনি টানা তৃতীয়বারের জন্য আমির নির্বাচিত হলেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
১ মিনিট আগে
রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
২২ মিনিট আগে