নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের মাধ্যমে সরকার ‘তরকারির বাটি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ করে ভাগ’ করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘সরকার জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিয়েছে। সরকার এখানে দরদ দেখিয়েছে, কিন্তু কোনো দায় দেখায় নাই। অর্থাৎ আপনার যখন কোথাও কমপ্যাশন (দরদ) থাকবে, আপনার রেসপন্সিবিলিটি (দায়) নিতে হবে। সরকার এখানে তরকারির বাটি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ এক চামচ করে ভাগ করে দিয়েছে। বিএনপিকে এক চামচ দিয়েছে, জামায়াতকে এক চামচ দিয়েছে। কিন্তু জনগণের যে প্লেট, ওটা খালি হয়ে গেছে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই যে আদেশটা হলো, এই আদেশের মধ্য দিয়ে আমরা মৌলিক সংস্কারের পথে যেতে পারব না। এখানে বাংলাদেশে একটা সাংবিধানিক সংকট আবার রয়ে গেল।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা জানিয়েছিলাম যে, ড. ইউনূসকে আদেশ জারি করতে হবে। সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এটা দিতে পারবে না। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি পেয়েছি, কিন্তু নৈতিক ভিত্তির জায়গাটা আমরা পাই নাই। এই জুলাই সনদের সরকার শুরুতে গণ-অভ্যুত্থান শব্দটা উচ্চারণ করেছে। সার্বভৌম অভিপ্রায়ের যে প্রকাশ, সেটা জনগণ থেকে নিয়েছে। কিন্তু সেই সার্বভৌম অভিপ্রায়ের যে সাইন, যার মাধ্যমে দিয়েছে, সে কিন্তু জনগণের ওপরে কয়েক দিন আগে গুলি চালিয়েছিল। ফলে সরকার এখানে আইনি ভিত্তি দিল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী ফ্যাসিজমের অংশ যে, তার হাত দিয়ে এই জুলাই সনদকে সে অপবিত্র করেছে।’
বিএনপিকে দোষারোপ করে নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা চুপ্পুকে সরাইতে চাইলাম, বিএনপি বাধা দিল। সংস্কার কমিশনে আইসা গুন্ডামি করল। এরপরে জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের দিন বলল যে, ‘‘আমি সব মানি তালগাছ আমার’’। কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, সে প্রক্রিয়াও তারা ঘোলাটে করে রাখল।’
দুটি রাজনৈতিক দল সংস্কারকে নিজেদের ভোটব্যাংক বাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘দুইটি দল এই সংস্কারের যে প্রক্রিয়া, সেটা নিজেদের ভোটব্যাংক বাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করল। ফলে এই সংস্কারপ্রক্রিয়াটা ভোটব্যাংক বাড়ানোর একটা টুলস তাদের কাছে। কিন্তু এনসিপি মনেপ্রাণে বাংলাদেশে মৌলিক সংস্কার নিয়ে আসতে চায়। সেই জন্য আমরা জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে শিক্ষা নিয়ে সেখানে সাইন করতে যাইনি।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের মাধ্যমে সরকার ‘তরকারির বাটি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ করে ভাগ’ করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘সরকার জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিয়েছে। সরকার এখানে দরদ দেখিয়েছে, কিন্তু কোনো দায় দেখায় নাই। অর্থাৎ আপনার যখন কোথাও কমপ্যাশন (দরদ) থাকবে, আপনার রেসপন্সিবিলিটি (দায়) নিতে হবে। সরকার এখানে তরকারির বাটি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ এক চামচ করে ভাগ করে দিয়েছে। বিএনপিকে এক চামচ দিয়েছে, জামায়াতকে এক চামচ দিয়েছে। কিন্তু জনগণের যে প্লেট, ওটা খালি হয়ে গেছে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই যে আদেশটা হলো, এই আদেশের মধ্য দিয়ে আমরা মৌলিক সংস্কারের পথে যেতে পারব না। এখানে বাংলাদেশে একটা সাংবিধানিক সংকট আবার রয়ে গেল।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা জানিয়েছিলাম যে, ড. ইউনূসকে আদেশ জারি করতে হবে। সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এটা দিতে পারবে না। আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি পেয়েছি, কিন্তু নৈতিক ভিত্তির জায়গাটা আমরা পাই নাই। এই জুলাই সনদের সরকার শুরুতে গণ-অভ্যুত্থান শব্দটা উচ্চারণ করেছে। সার্বভৌম অভিপ্রায়ের যে প্রকাশ, সেটা জনগণ থেকে নিয়েছে। কিন্তু সেই সার্বভৌম অভিপ্রায়ের যে সাইন, যার মাধ্যমে দিয়েছে, সে কিন্তু জনগণের ওপরে কয়েক দিন আগে গুলি চালিয়েছিল। ফলে সরকার এখানে আইনি ভিত্তি দিল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী ফ্যাসিজমের অংশ যে, তার হাত দিয়ে এই জুলাই সনদকে সে অপবিত্র করেছে।’
বিএনপিকে দোষারোপ করে নাসীরুদ্দীন আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা চুপ্পুকে সরাইতে চাইলাম, বিএনপি বাধা দিল। সংস্কার কমিশনে আইসা গুন্ডামি করল। এরপরে জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের দিন বলল যে, ‘‘আমি সব মানি তালগাছ আমার’’। কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, সে প্রক্রিয়াও তারা ঘোলাটে করে রাখল।’
দুটি রাজনৈতিক দল সংস্কারকে নিজেদের ভোটব্যাংক বাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেন নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘দুইটি দল এই সংস্কারের যে প্রক্রিয়া, সেটা নিজেদের ভোটব্যাংক বাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করল। ফলে এই সংস্কারপ্রক্রিয়াটা ভোটব্যাংক বাড়ানোর একটা টুলস তাদের কাছে। কিন্তু এনসিপি মনেপ্রাণে বাংলাদেশে মৌলিক সংস্কার নিয়ে আসতে চায়। সেই জন্য আমরা জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে শিক্ষা নিয়ে সেখানে সাইন করতে যাইনি।’

আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই খসড়াটি তৈরি করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
৫ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। আমাদের ফরম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার। চিকিৎসক, শিক্ষক, আলেমসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ফরম নিচ্ছে। মানুষের আগ্রহ দেখে মনোনয়ন ফরম বিক্রির সময় বাড়ানো হয়েছে। ২০ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম সংগ্রহ করা যাবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৬ নভেম্বর বিকেল থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে এনসিপি। শুরুতে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের মনোনয়ন ফরম বিক্রির সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু পরে সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়।

আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। আমাদের ফরম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার। চিকিৎসক, শিক্ষক, আলেমসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ফরম নিচ্ছে। মানুষের আগ্রহ দেখে মনোনয়ন ফরম বিক্রির সময় বাড়ানো হয়েছে। ২০ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম সংগ্রহ করা যাবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৬ নভেম্বর বিকেল থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে এনসিপি। শুরুতে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের মনোনয়ন ফরম বিক্রির সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু পরে সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়।

নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য.....
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই খসড়াটি তৈরি করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
৫ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই তৈরি করতেন।
আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ তোলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টাকে ইঙ্গিত করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে, আপনি যে আদেশটা দিবেন, এই আদেশের ড্রাফটা আমাদের আগে দেখাতে হবে; কিন্তু সরকার ড্রাফটা না দেখিয়ে নিজস্ব ক্ষমতাবলে একটা আদেশ জারি করেছে। আর যিনি ড্রাফটা করেছেন, আমি তাঁর নাম উচ্চারণ করব না। তাঁর মনমগজে যদি বাংলাদেশের জনগণ থাকত, এই ধরনের ড্রাফট উনি তৈরি করতেন না। এটা আদেশ হয়েছে, কিন্তু একটা জনবিরোধী আদেশ হয়েছে। উনার মাথায় ছিল বিএনপির প্রেসক্রিপশন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘কারা এই আদেশটা দিয়েছে, এটা বাংলাদেশের সকল মানুষ জানে। সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারাও জানেন। উনি গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এই পর্যন্ত গণ-অভ্যুত্থানকে কীভাবে মুজিবীয় সংবিধানের ভেতরে ঢোকানো যায়, এই প্রচেষ্টাই করে যাচ্ছেন। উনি আমাদের আইনমন্ত্রী (আইন উপদেষ্টা) হিসেবে আছেন, তো উনি যদি জনগণটা মাথায় রাখতেন, উনি কিন্তু এই ধরনের আদেশটার যে ড্রাফটিং, এটা করতেন না।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই ড্রাফটিংয়ের যে চারটি কোশ্চেন রয়েছে, এই আদেশের প্রথম যে কোশ্চেন, সেটাতে অস্পষ্টতা রয়েছে। বলা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার জুলাই সনদের যে প্রক্রিয়া, সে অনুসারে হবে। কিন্তু জুলাই সনদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা রয়েছে, সবাই ঐকমত্য হয়েছে, কিন্তু গঠনের প্রক্রিয়ায় নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে বিএনপির। তাহলে সেই আবার বাহাত্তরের সংবিধানের দিকে তো আমরা যাচ্ছি।’
বিএনপিকে বাহাত্তরের সংবিধানের নব্য পাহারাদার হিসেবে উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই বাহাত্তরের সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য নব্য পাহারাদার হিসেবে বিএনপি মাঠে আবির্ভূত হয়েছে। যেটা আমাদের জন্য দুঃখজনক। বিএনপির যারা সিনিয়র লিডার, যারা ক্ষমতার চেয়ার আঁকড়ে ধরতে চায়, যাদের প্রেস ব্রিফিংয়ে আসলে কোনটা বলবে এটা মাথায় ঠিক থাকে না, যাদের বর্তমান রাজনীতি থেকে রিটায়ারমেন্ট করা উচিত, যারা গত ১৫ বছরে ব্যাংকের ভাগবাঁটোয়ারা করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে খেয়েছিল; তাদের সেই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে তারা এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমাদের কাছে মনে হয়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে আদেশ জারি করা হয়েছে, এই আদেশের ব্যাখ্যা ক্ষমতাবানরা তাঁদের মতো করে করতে পারেন। তেমন একটা অবস্থায় তেমন একটা ভাষ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করা হয়েছে। এই সমস্ত বিষয় পর্যালোচনা করে আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, সরকার অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের সঠিক ব্যাখ্যা দেবে এবং একই সঙ্গে যে বিষয়গুলোতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অস্পষ্টতা রয়েছে, সে অস্পষ্টতাগুলো দূরীকরণ করবে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই সনদ নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেই সংকট নিরসনে সরকার উদ্যোগ নেবে।’

জুলাই সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই তৈরি করতেন।
আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ তোলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টাকে ইঙ্গিত করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে, আপনি যে আদেশটা দিবেন, এই আদেশের ড্রাফটা আমাদের আগে দেখাতে হবে; কিন্তু সরকার ড্রাফটা না দেখিয়ে নিজস্ব ক্ষমতাবলে একটা আদেশ জারি করেছে। আর যিনি ড্রাফটা করেছেন, আমি তাঁর নাম উচ্চারণ করব না। তাঁর মনমগজে যদি বাংলাদেশের জনগণ থাকত, এই ধরনের ড্রাফট উনি তৈরি করতেন না। এটা আদেশ হয়েছে, কিন্তু একটা জনবিরোধী আদেশ হয়েছে। উনার মাথায় ছিল বিএনপির প্রেসক্রিপশন।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘কারা এই আদেশটা দিয়েছে, এটা বাংলাদেশের সকল মানুষ জানে। সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারাও জানেন। উনি গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এই পর্যন্ত গণ-অভ্যুত্থানকে কীভাবে মুজিবীয় সংবিধানের ভেতরে ঢোকানো যায়, এই প্রচেষ্টাই করে যাচ্ছেন। উনি আমাদের আইনমন্ত্রী (আইন উপদেষ্টা) হিসেবে আছেন, তো উনি যদি জনগণটা মাথায় রাখতেন, উনি কিন্তু এই ধরনের আদেশটার যে ড্রাফটিং, এটা করতেন না।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই ড্রাফটিংয়ের যে চারটি কোশ্চেন রয়েছে, এই আদেশের প্রথম যে কোশ্চেন, সেটাতে অস্পষ্টতা রয়েছে। বলা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার জুলাই সনদের যে প্রক্রিয়া, সে অনুসারে হবে। কিন্তু জুলাই সনদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা রয়েছে, সবাই ঐকমত্য হয়েছে, কিন্তু গঠনের প্রক্রিয়ায় নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে বিএনপির। তাহলে সেই আবার বাহাত্তরের সংবিধানের দিকে তো আমরা যাচ্ছি।’
বিএনপিকে বাহাত্তরের সংবিধানের নব্য পাহারাদার হিসেবে উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এই বাহাত্তরের সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য নব্য পাহারাদার হিসেবে বিএনপি মাঠে আবির্ভূত হয়েছে। যেটা আমাদের জন্য দুঃখজনক। বিএনপির যারা সিনিয়র লিডার, যারা ক্ষমতার চেয়ার আঁকড়ে ধরতে চায়, যাদের প্রেস ব্রিফিংয়ে আসলে কোনটা বলবে এটা মাথায় ঠিক থাকে না, যাদের বর্তমান রাজনীতি থেকে রিটায়ারমেন্ট করা উচিত, যারা গত ১৫ বছরে ব্যাংকের ভাগবাঁটোয়ারা করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে খেয়েছিল; তাদের সেই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে তারা এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমাদের কাছে মনে হয়, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে আদেশ জারি করা হয়েছে, এই আদেশের ব্যাখ্যা ক্ষমতাবানরা তাঁদের মতো করে করতে পারেন। তেমন একটা অবস্থায় তেমন একটা ভাষ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করা হয়েছে। এই সমস্ত বিষয় পর্যালোচনা করে আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, সরকার অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের সঠিক ব্যাখ্যা দেবে এবং একই সঙ্গে যে বিষয়গুলোতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অস্পষ্টতা রয়েছে, সে অস্পষ্টতাগুলো দূরীকরণ করবে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই সনদ নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেই সংকট নিরসনে সরকার উদ্যোগ নেবে।’

নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য.....
৩ ঘণ্টা আগে
আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
২ ঘণ্টা আগে
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
৫ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বামপন্থী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠনের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। এ লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজ শুক্রবার বিকেলে আয়োজিত জাতীয় সমাবেশে এই আহ্বান জানান বামপন্থী দলটির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
সমাবেশে বাম গণতান্ত্রিক জোট, ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা, বাংলাদেশ জাসদসহ বিভিন্ন বাম দল ও সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা ২টার দিকে উদীচীর জাতীয় সংগীত ও গণসংগীত পরিবেশনের মধ্যে সমাবেশ শুরু হয়। এ সময় উদ্যানের বিভিন্ন দিক থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসেন সারা দেশ থেকে আগত নেতা-কর্মীরা।
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে সেলিম বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন কিন্তু বলে দিলেন, সেই দিনই গণভোট করতে হবে। যে সনদ উনি (প্রধান উপদেষ্টা) ঘোষণা দিলেন, সেটা ভুয়া সনদ। কারণ, আমাদের সঙ্গে কথা বললেন একরকম আর তিনি যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা ভুয়া, বিকৃত। তাই এটা এখন মানুষ আর বিশ্বাস করে না। আমরা ইউনূসের সনদ রিজেক্ট করেছি। আমরা জনতার সনদ তৈরি করব।’
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতোই আরেকটা নব সংস্করণ আমাদের দেশের সমস্যার সমাধান করবে না। যে ব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরে চলছে, সেই ব্যবস্থা থেকে বের হয়ে নতুন ব্যবস্থার দিকে যেতে হবে।’
সমাবেশে সামাজিক বিপ্লবীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠনের আহ্বান জানান ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এই যুক্তফ্রন্ট ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট হবে না। এই যুক্তফ্রন্ট হবে বিপ্লবীদের যুক্তফ্রন্ট। সামাজিক বিপ্লবীদের বৃহৎ ঐক্য গড়ে তোলাই এই মুহূর্তে কর্তব্য। বাংলাদেশের এখন যে দুর্গতি, তা কেউ একা মোকাবিলা করতে পারবে না। তাই মানুষের ঐক্য দরকার। বুর্জোয়া শাসনব্যবস্থাকে উচ্ছেদ করে সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার সামাজিক বিপ্লবীদের ঐক্য।
সিপিবির সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহ আলম বলেন, ‘আমরা জুলাই সনদে সই করি নাই। সেই ফাঁদে আমরা পা দিই নাই। পা দিয়েছে বিএনপি। সংবিধান বাতিল করে দিতে হবে, চার মূলনীতি বাতিল করতে হবে—এগুলো ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ছিল না। ২৪-এর আকাঙ্ক্ষা ছিল গণতন্ত্র ও বৈষম্যবিরোধিতা। এসব অ্যাজেন্ডা এনেছে এনসিপি, ঐকমত্য কমিশন আর জামায়াতে ইসলামী।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে অবিলম্বে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তফসিল ঘোষণার দাবি জানান সিপিবির সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন।
নির্বাচনে জামানতের অর্থ কমানো ও প্রার্থীদের সমতা নিশ্চিত করার দাবিতে ২৪ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন ঘেরাও এবং জেলা ও উপজেলায় নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
এ ছাড়া লালদিয়া টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে হস্তান্তরের চুক্তি স্বাক্ষর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আগামী রোববার দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল, ২৮ নভেম্বর ঢাকায় নারীদের রাজনৈতিক কনভেনশন, ২৯ নভেম্বর বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশ জাসদসহ বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল দলগুলোর উদ্যোগে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় জনগণের বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির জাতীয় কনভেনশন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন সাজ্জাদ জহির চন্দন।

বামপন্থী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠনের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। এ লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজ শুক্রবার বিকেলে আয়োজিত জাতীয় সমাবেশে এই আহ্বান জানান বামপন্থী দলটির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
সমাবেশে বাম গণতান্ত্রিক জোট, ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা, বাংলাদেশ জাসদসহ বিভিন্ন বাম দল ও সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা ২টার দিকে উদীচীর জাতীয় সংগীত ও গণসংগীত পরিবেশনের মধ্যে সমাবেশ শুরু হয়। এ সময় উদ্যানের বিভিন্ন দিক থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসেন সারা দেশ থেকে আগত নেতা-কর্মীরা।
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে সেলিম বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন কিন্তু বলে দিলেন, সেই দিনই গণভোট করতে হবে। যে সনদ উনি (প্রধান উপদেষ্টা) ঘোষণা দিলেন, সেটা ভুয়া সনদ। কারণ, আমাদের সঙ্গে কথা বললেন একরকম আর তিনি যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা ভুয়া, বিকৃত। তাই এটা এখন মানুষ আর বিশ্বাস করে না। আমরা ইউনূসের সনদ রিজেক্ট করেছি। আমরা জনতার সনদ তৈরি করব।’
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতোই আরেকটা নব সংস্করণ আমাদের দেশের সমস্যার সমাধান করবে না। যে ব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরে চলছে, সেই ব্যবস্থা থেকে বের হয়ে নতুন ব্যবস্থার দিকে যেতে হবে।’
সমাবেশে সামাজিক বিপ্লবীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠনের আহ্বান জানান ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এই যুক্তফ্রন্ট ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট হবে না। এই যুক্তফ্রন্ট হবে বিপ্লবীদের যুক্তফ্রন্ট। সামাজিক বিপ্লবীদের বৃহৎ ঐক্য গড়ে তোলাই এই মুহূর্তে কর্তব্য। বাংলাদেশের এখন যে দুর্গতি, তা কেউ একা মোকাবিলা করতে পারবে না। তাই মানুষের ঐক্য দরকার। বুর্জোয়া শাসনব্যবস্থাকে উচ্ছেদ করে সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার সামাজিক বিপ্লবীদের ঐক্য।
সিপিবির সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহ আলম বলেন, ‘আমরা জুলাই সনদে সই করি নাই। সেই ফাঁদে আমরা পা দিই নাই। পা দিয়েছে বিএনপি। সংবিধান বাতিল করে দিতে হবে, চার মূলনীতি বাতিল করতে হবে—এগুলো ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ছিল না। ২৪-এর আকাঙ্ক্ষা ছিল গণতন্ত্র ও বৈষম্যবিরোধিতা। এসব অ্যাজেন্ডা এনেছে এনসিপি, ঐকমত্য কমিশন আর জামায়াতে ইসলামী।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে অবিলম্বে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তফসিল ঘোষণার দাবি জানান সিপিবির সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন।
নির্বাচনে জামানতের অর্থ কমানো ও প্রার্থীদের সমতা নিশ্চিত করার দাবিতে ২৪ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন ঘেরাও এবং জেলা ও উপজেলায় নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
এ ছাড়া লালদিয়া টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে হস্তান্তরের চুক্তি স্বাক্ষর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আগামী রোববার দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল, ২৮ নভেম্বর ঢাকায় নারীদের রাজনৈতিক কনভেনশন, ২৯ নভেম্বর বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশ জাসদসহ বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল দলগুলোর উদ্যোগে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় জনগণের বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির জাতীয় কনভেনশন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন সাজ্জাদ জহির চন্দন।

নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য.....
৩ ঘণ্টা আগে
আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই খসড়াটি তৈরি করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার এই বৈঠক হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই সংস্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এতে বলা হয়, আলোচনায় আইএমএফ বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রাজস্ব আহরণ, রাজস্ব–জিডিপি অনুপাত, ডিস্ট্রেসড অ্যাসেট এবং যুব কর্মসংস্থান বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। এনসিপির প্রতিনিধিরা এসব চ্যালেঞ্জ স্বীকার করে বলেন, তাঁরা রাজস্ব ডিজিটালাইজেশন ও আর্থিক খাতের চলমান সংস্কারকে সমর্থন এবং সংস্কার বাস্তবায়নের ধীরগতির বিষয়ে উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রতি সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৈঠকে বিগত সরকারের ক্লেপ্টোক্রেসি (লুটেরা শাসনব্যবস্থা) কীভাবে শুরু হয়েছিল, জাতীয় অর্থনীতি ও প্রশাসনে এর কী প্রভাব পড়েছিল এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্নীতি রোধে কী ধরনের কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন, সেসব নিয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে ছিল অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি কমানো, সুশাসন ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং অন্তর্বর্তী সরকার থেকে নির্বাচিত সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর।
উভয় পক্ষই আশা প্রকাশ করে, বাংলাদেশের পরিশ্রমী জনগণই উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি এবং জনগণের সম্মিলিত মেধা ও শ্রমের মাধ্যমে দেশ আরও সহনশীল ও স্থিতিশীল অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাবে।
বৈঠকে আইএমএফের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মিশন চিফ ক্রিস পাপাজর্জিউ, ঢাকা রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ম্যাক্সিম ক্রিশকো এবং ডেপুটি সেক্রেটারি ও ইকোনমিক অ্যানালিস্ট তৌহিদ এলাহি।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং শিল্প ও বাণিজ্য সেলের প্রধান জাবেদ রাসিন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের প্রধান মো. সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, যুগ্ম সদস্যসচিব ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের কো-লিড আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, সংগঠক এবং শিল্প ও বাণিজ্য সেলের কো-লিড আব্দুল্লাহ আল মামুন ফয়সাল এবং যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক, শিল্প ও বাণিজ্য সেলের সদস্য মো. আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার এই বৈঠক হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল আইএমএফের মিশন টিমের সঙ্গে সৌজন্য ও নীতিগত আলোচনায় অংশ নেয়। দেশের সংকটময় সময়ে বাংলাদেশকে সহায়তা ও জরুরি সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার প্রতি আইএমএফের ধারাবাহিক সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায় এনসিপির প্রতিনিধিদল। দলটি মনে করে, টেকসই উন্নয়নের জন্য এই সংস্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এতে বলা হয়, আলোচনায় আইএমএফ বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রাজস্ব আহরণ, রাজস্ব–জিডিপি অনুপাত, ডিস্ট্রেসড অ্যাসেট এবং যুব কর্মসংস্থান বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। এনসিপির প্রতিনিধিরা এসব চ্যালেঞ্জ স্বীকার করে বলেন, তাঁরা রাজস্ব ডিজিটালাইজেশন ও আর্থিক খাতের চলমান সংস্কারকে সমর্থন এবং সংস্কার বাস্তবায়নের ধীরগতির বিষয়ে উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রতি সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৈঠকে বিগত সরকারের ক্লেপ্টোক্রেসি (লুটেরা শাসনব্যবস্থা) কীভাবে শুরু হয়েছিল, জাতীয় অর্থনীতি ও প্রশাসনে এর কী প্রভাব পড়েছিল এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্নীতি রোধে কী ধরনের কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন, সেসব নিয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে ছিল অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি কমানো, সুশাসন ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা এবং অন্তর্বর্তী সরকার থেকে নির্বাচিত সরকারের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর।
উভয় পক্ষই আশা প্রকাশ করে, বাংলাদেশের পরিশ্রমী জনগণই উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি এবং জনগণের সম্মিলিত মেধা ও শ্রমের মাধ্যমে দেশ আরও সহনশীল ও স্থিতিশীল অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাবে।
বৈঠকে আইএমএফের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মিশন চিফ ক্রিস পাপাজর্জিউ, ঢাকা রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ম্যাক্সিম ক্রিশকো এবং ডেপুটি সেক্রেটারি ও ইকোনমিক অ্যানালিস্ট তৌহিদ এলাহি।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং শিল্প ও বাণিজ্য সেলের প্রধান জাবেদ রাসিন, যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের প্রধান মো. সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, যুগ্ম সদস্যসচিব ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের কো-লিড আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, সংগঠক এবং শিল্প ও বাণিজ্য সেলের কো-লিড আব্দুল্লাহ আল মামুন ফয়সাল এবং যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক, শিল্প ও বাণিজ্য সেলের সদস্য মো. আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল উপস্থিত ছিলেন।

নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম, এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাহাত্তরের যে ফ্যাসিবাদী সংবিধান, সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে পরিবর্তন করে জনগণের একটা কাঠামো নিয়ে আসতে। যাতে নতুন করে কেউ হাসিনার মতো জনগণের ওপর গুলি চালাতে না পারে। কিন্তু বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য যে, এক হাসিনা যাওয়ার পরে আরেক হাসিনা আসার জন্য.....
৩ ঘণ্টা আগে
আট দিনে ১ হাজার ১১টি মনোনয়ন আবেদন ফরম বিক্রি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ আদেশের খসড়া তৈরির সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মাথায় বিএনপির প্রেসক্রিপশন ছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, খসড়া তৈরির সময় জনগণের কথা চিন্তা করলে সেভাবেই খসড়াটি তৈরি করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
সমাবেশে সেলিম বলেন, ‘বুর্জোয়া দলগুলোর বাইরে আমরা একটা জোট গড়ে তুলব। নৌকা, পাল্লা, ধানের শীষ, লাঙ্গল—যাদের আমরা স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় দেখেছি—তাদের ছাড়া আমরা একটা যুক্তফ্রন্ট গড়ে তুলব।’
৫ ঘণ্টা আগে