নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় বড় ছেলের কাঠের গুঁড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার পানিহাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেলা দেড়টার দিকে অভিযুক্ত ওই ছেলেকে এলাকাবাসী আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
নিহত ওই মায়ের নাম সহুরা খাতুন (৪৩)। তিনি উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের পানিহাটা গ্রামের মো. সাহের আলীর স্ত্রী। অভিযুক্ত ছেলের নাম মো. জহুরুল ইসলাম (২৮)।
পুলিশ, নিহত ব্যক্তির পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাহের আলী ও সহুরা খাতুন দম্পতির তিন সন্তান রয়েছে। আজ বেলা ১১টার দিকে সাহের আলী বাড়ি থেকে বের হন। এ সময় বড় ছেলে জহুরুল তাঁর মেয়ে বিন্দুকে মারতে থাকেন। সহুরা খাতুন মারতে নিষেধ করলে জহুরুল মায়ের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। মা-ছেলের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে জহুরুল হাতের কাছে থাকা কাঠের গুঁড়ি দিয়ে সহুরার মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই মা সহুরার মৃত্যু হয়।
এরপর জহুরুল বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে সাহের আলী বাড়িতে এসে উঠানে স্ত্রীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে এলাকাবাসী পার্শ্ববর্তী হালুয়াঘাট উপজেলার বারালিয়াকুনা গ্রামের বোনজামাইয়ের বাড়ি থেকে জহুরুলকে আটক করেন। পরে তাঁকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আমানুল্লাহ বাদশা বলেন, ‘ছেলের হাতে কাঠের গুঁড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় কেউ বাড়িতে ছিল না। আমি ওই বাড়িতে আছি। ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক।’
এ ব্যাপারে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বছির আহমেদ বাদল বলেন, মরদেহের সুরতহাল করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ শেরপুর জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। অভিযুক্ত ছেলেকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় বড় ছেলের কাঠের গুঁড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার পানিহাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেলা দেড়টার দিকে অভিযুক্ত ওই ছেলেকে এলাকাবাসী আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
নিহত ওই মায়ের নাম সহুরা খাতুন (৪৩)। তিনি উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের পানিহাটা গ্রামের মো. সাহের আলীর স্ত্রী। অভিযুক্ত ছেলের নাম মো. জহুরুল ইসলাম (২৮)।
পুলিশ, নিহত ব্যক্তির পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সাহের আলী ও সহুরা খাতুন দম্পতির তিন সন্তান রয়েছে। আজ বেলা ১১টার দিকে সাহের আলী বাড়ি থেকে বের হন। এ সময় বড় ছেলে জহুরুল তাঁর মেয়ে বিন্দুকে মারতে থাকেন। সহুরা খাতুন মারতে নিষেধ করলে জহুরুল মায়ের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। মা-ছেলের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে জহুরুল হাতের কাছে থাকা কাঠের গুঁড়ি দিয়ে সহুরার মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই মা সহুরার মৃত্যু হয়।
এরপর জহুরুল বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে সাহের আলী বাড়িতে এসে উঠানে স্ত্রীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে এলাকাবাসী পার্শ্ববর্তী হালুয়াঘাট উপজেলার বারালিয়াকুনা গ্রামের বোনজামাইয়ের বাড়ি থেকে জহুরুলকে আটক করেন। পরে তাঁকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আমানুল্লাহ বাদশা বলেন, ‘ছেলের হাতে কাঠের গুঁড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় কেউ বাড়িতে ছিল না। আমি ওই বাড়িতে আছি। ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক।’
এ ব্যাপারে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বছির আহমেদ বাদল বলেন, মরদেহের সুরতহাল করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ শেরপুর জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। অভিযুক্ত ছেলেকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫