আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মশালায় নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও কার্যপরিধি, উদ্যোক্তাদের দায়িত্ব, প্ল্যাটফর্ম ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার–সংক্রান্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা করা হয়। বিএমইটি ও বিআরটিএসহ বিভিন্ন সেবার লাইভ প্রদর্শন, ই-গভর্নমেন্ট স্কিলস, সেবা কেন্দ্রের ব্র্যান্ডিং, গ্রাহকসেবা ও আচরণগত দক্ষতার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার সিকিউরিটি ও তথ্য সুরক্ষার মৌলিক ধারণা এবং বিভিন্ন মৌলিক ও উন্নত ডিজিটাল টুলস নিরাপদ ব্যবহারের ওপর হাতে–কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আয়োজকদের মতে, এসব দক্ষতা সেবা কেন্দ্রগুলোকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও নাগরিকবান্ধব সেবা কেন্দ্রে রূপান্তর করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন, ডাক অধিদপ্তরের পরিচালক (মেইলস) কবির আহমেদ, আইসিটি বিভাগের যুগ্মসচিব (ডিজিটাল গভর্নেন্স ও সিকিউরিটি অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান এবং এটুআইয়ের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। কর্মশালার উদ্বোধন করেন এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোহাঃ আব্দুর রফিক। স্বাগত বক্তব্য দেন এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুলাহ আল ফাহিম।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “উদ্যোক্তা–নেতৃত্বাধীন সেবা মডেল একদিকে সেবার প্রবেশগম্যতা বাড়াচ্ছে, অন্যদিকে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে সেবার মান ও নাগরিক আস্থা নিশ্চিত করছে।” তিনি আরও জানান, সাধারণ মানুষের হয়রানিমুক্ত ও সহজ সেবা প্রাপ্তির প্রত্যাশা প্রতিফলিত করতেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস গত ২৬ মে ২০২৫ ‘নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্ম’ উদ্বোধন করেন।
ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন বলেন, “ডাক বিভাগের ‘সেবাই ধর্ম’ নীতির মতোই উদ্যোক্তারা আন্তরিকতা নিয়ে নাগরিক সেবা প্রদান করছেন, যা প্রশংসনীয়।” আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মজিবর রহমান বলেন, “এসব সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল দূরত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবং সরকারি সেবা পাওয়া সহজ ও কম হয়রানিমুক্ত হয়েছে।”
এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোহাঃ আব্দুর রফিক জানান, “নাগরিক সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে এখন থেকে সরকারি সেবাগুলোর আবেদন থেকে সেবাগ্রহিতা হাতে পাওয়া পর্যন্ত পুরো একটি সেবা কেন্দ্র থেকে নিতে পারবেন।” এবাদুলাহ আল ফাহিম বলেন, “ডিজিটাল সেন্টার, ই-পোস্ট সেন্টার ও নাগরিক সেবা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, যার মাধ্যমে উদ্যোক্তারা তাদের কার্যক্রমে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাবেন।”
উদ্যোক্তাদের পক্ষে সিরাজগঞ্জের রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সাব্বির আহমেদ ও ঢাকার আশুলিয়া ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তা খন্দকার কণা আক্তার কর্মশালার প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান নিজেদের জেলায় অন্যান্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মশালায় নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও কার্যপরিধি, উদ্যোক্তাদের দায়িত্ব, প্ল্যাটফর্ম ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার–সংক্রান্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা করা হয়। বিএমইটি ও বিআরটিএসহ বিভিন্ন সেবার লাইভ প্রদর্শন, ই-গভর্নমেন্ট স্কিলস, সেবা কেন্দ্রের ব্র্যান্ডিং, গ্রাহকসেবা ও আচরণগত দক্ষতার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার সিকিউরিটি ও তথ্য সুরক্ষার মৌলিক ধারণা এবং বিভিন্ন মৌলিক ও উন্নত ডিজিটাল টুলস নিরাপদ ব্যবহারের ওপর হাতে–কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আয়োজকদের মতে, এসব দক্ষতা সেবা কেন্দ্রগুলোকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও নাগরিকবান্ধব সেবা কেন্দ্রে রূপান্তর করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন, ডাক অধিদপ্তরের পরিচালক (মেইলস) কবির আহমেদ, আইসিটি বিভাগের যুগ্মসচিব (ডিজিটাল গভর্নেন্স ও সিকিউরিটি অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান এবং এটুআইয়ের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। কর্মশালার উদ্বোধন করেন এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোহাঃ আব্দুর রফিক। স্বাগত বক্তব্য দেন এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুলাহ আল ফাহিম।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “উদ্যোক্তা–নেতৃত্বাধীন সেবা মডেল একদিকে সেবার প্রবেশগম্যতা বাড়াচ্ছে, অন্যদিকে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে সেবার মান ও নাগরিক আস্থা নিশ্চিত করছে।” তিনি আরও জানান, সাধারণ মানুষের হয়রানিমুক্ত ও সহজ সেবা প্রাপ্তির প্রত্যাশা প্রতিফলিত করতেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস গত ২৬ মে ২০২৫ ‘নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্ম’ উদ্বোধন করেন।
ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন বলেন, “ডাক বিভাগের ‘সেবাই ধর্ম’ নীতির মতোই উদ্যোক্তারা আন্তরিকতা নিয়ে নাগরিক সেবা প্রদান করছেন, যা প্রশংসনীয়।” আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মজিবর রহমান বলেন, “এসব সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল দূরত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবং সরকারি সেবা পাওয়া সহজ ও কম হয়রানিমুক্ত হয়েছে।”
এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোহাঃ আব্দুর রফিক জানান, “নাগরিক সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে এখন থেকে সরকারি সেবাগুলোর আবেদন থেকে সেবাগ্রহিতা হাতে পাওয়া পর্যন্ত পুরো একটি সেবা কেন্দ্র থেকে নিতে পারবেন।” এবাদুলাহ আল ফাহিম বলেন, “ডিজিটাল সেন্টার, ই-পোস্ট সেন্টার ও নাগরিক সেবা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, যার মাধ্যমে উদ্যোক্তারা তাদের কার্যক্রমে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাবেন।”
উদ্যোক্তাদের পক্ষে সিরাজগঞ্জের রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সাব্বির আহমেদ ও ঢাকার আশুলিয়া ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তা খন্দকার কণা আক্তার কর্মশালার প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান নিজেদের জেলায় অন্যান্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মশালায় নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও কার্যপরিধি, উদ্যোক্তাদের দায়িত্ব, প্ল্যাটফর্ম ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার–সংক্রান্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা করা হয়। বিএমইটি ও বিআরটিএসহ বিভিন্ন সেবার লাইভ প্রদর্শন, ই-গভর্নমেন্ট স্কিলস, সেবা কেন্দ্রের ব্র্যান্ডিং, গ্রাহকসেবা ও আচরণগত দক্ষতার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার সিকিউরিটি ও তথ্য সুরক্ষার মৌলিক ধারণা এবং বিভিন্ন মৌলিক ও উন্নত ডিজিটাল টুলস নিরাপদ ব্যবহারের ওপর হাতে–কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আয়োজকদের মতে, এসব দক্ষতা সেবা কেন্দ্রগুলোকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও নাগরিকবান্ধব সেবা কেন্দ্রে রূপান্তর করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন, ডাক অধিদপ্তরের পরিচালক (মেইলস) কবির আহমেদ, আইসিটি বিভাগের যুগ্মসচিব (ডিজিটাল গভর্নেন্স ও সিকিউরিটি অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান এবং এটুআইয়ের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। কর্মশালার উদ্বোধন করেন এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোহাঃ আব্দুর রফিক। স্বাগত বক্তব্য দেন এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুলাহ আল ফাহিম।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “উদ্যোক্তা–নেতৃত্বাধীন সেবা মডেল একদিকে সেবার প্রবেশগম্যতা বাড়াচ্ছে, অন্যদিকে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে সেবার মান ও নাগরিক আস্থা নিশ্চিত করছে।” তিনি আরও জানান, সাধারণ মানুষের হয়রানিমুক্ত ও সহজ সেবা প্রাপ্তির প্রত্যাশা প্রতিফলিত করতেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস গত ২৬ মে ২০২৫ ‘নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্ম’ উদ্বোধন করেন।
ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন বলেন, “ডাক বিভাগের ‘সেবাই ধর্ম’ নীতির মতোই উদ্যোক্তারা আন্তরিকতা নিয়ে নাগরিক সেবা প্রদান করছেন, যা প্রশংসনীয়।” আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মজিবর রহমান বলেন, “এসব সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল দূরত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবং সরকারি সেবা পাওয়া সহজ ও কম হয়রানিমুক্ত হয়েছে।”
এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোহাঃ আব্দুর রফিক জানান, “নাগরিক সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে এখন থেকে সরকারি সেবাগুলোর আবেদন থেকে সেবাগ্রহিতা হাতে পাওয়া পর্যন্ত পুরো একটি সেবা কেন্দ্র থেকে নিতে পারবেন।” এবাদুলাহ আল ফাহিম বলেন, “ডিজিটাল সেন্টার, ই-পোস্ট সেন্টার ও নাগরিক সেবা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, যার মাধ্যমে উদ্যোক্তারা তাদের কার্যক্রমে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাবেন।”
উদ্যোক্তাদের পক্ষে সিরাজগঞ্জের রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সাব্বির আহমেদ ও ঢাকার আশুলিয়া ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তা খন্দকার কণা আক্তার কর্মশালার প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান নিজেদের জেলায় অন্যান্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মশালায় নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও কার্যপরিধি, উদ্যোক্তাদের দায়িত্ব, প্ল্যাটফর্ম ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার–সংক্রান্ত প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা করা হয়। বিএমইটি ও বিআরটিএসহ বিভিন্ন সেবার লাইভ প্রদর্শন, ই-গভর্নমেন্ট স্কিলস, সেবা কেন্দ্রের ব্র্যান্ডিং, গ্রাহকসেবা ও আচরণগত দক্ষতার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার সিকিউরিটি ও তথ্য সুরক্ষার মৌলিক ধারণা এবং বিভিন্ন মৌলিক ও উন্নত ডিজিটাল টুলস নিরাপদ ব্যবহারের ওপর হাতে–কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। আয়োজকদের মতে, এসব দক্ষতা সেবা কেন্দ্রগুলোকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও নাগরিকবান্ধব সেবা কেন্দ্রে রূপান্তর করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন, ডাক অধিদপ্তরের পরিচালক (মেইলস) কবির আহমেদ, আইসিটি বিভাগের যুগ্মসচিব (ডিজিটাল গভর্নেন্স ও সিকিউরিটি অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান এবং এটুআইয়ের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। কর্মশালার উদ্বোধন করেন এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোহাঃ আব্দুর রফিক। স্বাগত বক্তব্য দেন এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুলাহ আল ফাহিম।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “উদ্যোক্তা–নেতৃত্বাধীন সেবা মডেল একদিকে সেবার প্রবেশগম্যতা বাড়াচ্ছে, অন্যদিকে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে সেবার মান ও নাগরিক আস্থা নিশ্চিত করছে।” তিনি আরও জানান, সাধারণ মানুষের হয়রানিমুক্ত ও সহজ সেবা প্রাপ্তির প্রত্যাশা প্রতিফলিত করতেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস গত ২৬ মে ২০২৫ ‘নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্ম’ উদ্বোধন করেন।
ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন বলেন, “ডাক বিভাগের ‘সেবাই ধর্ম’ নীতির মতোই উদ্যোক্তারা আন্তরিকতা নিয়ে নাগরিক সেবা প্রদান করছেন, যা প্রশংসনীয়।” আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মজিবর রহমান বলেন, “এসব সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল দূরত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবং সরকারি সেবা পাওয়া সহজ ও কম হয়রানিমুক্ত হয়েছে।”
এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোহাঃ আব্দুর রফিক জানান, “নাগরিক সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে এখন থেকে সরকারি সেবাগুলোর আবেদন থেকে সেবাগ্রহিতা হাতে পাওয়া পর্যন্ত পুরো একটি সেবা কেন্দ্র থেকে নিতে পারবেন।” এবাদুলাহ আল ফাহিম বলেন, “ডিজিটাল সেন্টার, ই-পোস্ট সেন্টার ও নাগরিক সেবা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, যার মাধ্যমে উদ্যোক্তারা তাদের কার্যক্রমে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাবেন।”
উদ্যোক্তাদের পক্ষে সিরাজগঞ্জের রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সাব্বির আহমেদ ও ঢাকার আশুলিয়া ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তা খন্দকার কণা আক্তার কর্মশালার প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান নিজেদের জেলায় অন্যান্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। যা এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
৬ ঘণ্টা আগে
পূর্বঘোষণা অনুসারে সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। অ্যাওয়ার্ডটি এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে মোনার্ক ইম্পেরিয়াল হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের (এএমএফ) ১৭টি সদস্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে তিনি এই পুরস্কার জিতেছেন। দেশগুলো হচ্ছে কম্বোডিয়া, চীন, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, ম্যাকাও, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ইমরান কাদির বলেন, ‘এই অর্জন শুধু আমার ব্যক্তিগত নয়, বরং বাংলাদেশের যুবসমাজ ও আমাদের বিপণন খাতের সৃজনশীল চিন্তা ও উদ্ভাবনী শক্তির স্বীকৃতি। এএমএফ কর্তৃপক্ষ ও আমার যাত্রার অংশ হওয়া সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।’
এএমএফ এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড এশিয়ার শ্রেষ্ঠ মার্কেটিং নেতা ও উদ্ভাবকদের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে, যেখানে মহাদেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী পেশাজীবীদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
ইমরান কাদির পেশায় একজন গণমাধ্যমকর্মী, বর্তমানে দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকটি স্টার্টআপ ও ব্যবসার অংশীদার। তিনি মিশন সেভ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও স্পৃহা ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি। তিনি ক্লাব জেসিআই লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের মার্কেটিং কমিটির সদস্য। বিনিয়োগ বিষয়ে আগ্রহ থেকে তাঁর লেখা বই ‘রোড টু ওয়েলথ’ পাঠকমহলে সমাদৃত।

এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। অ্যাওয়ার্ডটি এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে মোনার্ক ইম্পেরিয়াল হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের (এএমএফ) ১৭টি সদস্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে তিনি এই পুরস্কার জিতেছেন। দেশগুলো হচ্ছে কম্বোডিয়া, চীন, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, ম্যাকাও, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ইমরান কাদির বলেন, ‘এই অর্জন শুধু আমার ব্যক্তিগত নয়, বরং বাংলাদেশের যুবসমাজ ও আমাদের বিপণন খাতের সৃজনশীল চিন্তা ও উদ্ভাবনী শক্তির স্বীকৃতি। এএমএফ কর্তৃপক্ষ ও আমার যাত্রার অংশ হওয়া সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।’
এএমএফ এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড এশিয়ার শ্রেষ্ঠ মার্কেটিং নেতা ও উদ্ভাবকদের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে, যেখানে মহাদেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী পেশাজীবীদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
ইমরান কাদির পেশায় একজন গণমাধ্যমকর্মী, বর্তমানে দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকটি স্টার্টআপ ও ব্যবসার অংশীদার। তিনি মিশন সেভ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও স্পৃহা ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি। তিনি ক্লাব জেসিআই লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের মার্কেটিং কমিটির সদস্য। বিনিয়োগ বিষয়ে আগ্রহ থেকে তাঁর লেখা বই ‘রোড টু ওয়েলথ’ পাঠকমহলে সমাদৃত।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা...
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বঘোষণা অনুসারে সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন। কোনো কোনো গ্রাহক এমন বার্তা দেখে বিভ্রান্তও হয়েছেন।
বিষয়টি অবগত হয়ে নগদের টেকনিক্যাল টিম ইতিমধ্যে গুগলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং সমাধানের বিষয়ে উভয় পক্ষ দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ গ্রাহকদের আশ্বস্ত করছে যে, নগদ অ্যাপ সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ এবং সব প্রয়োজনীয় মানদণ্ডের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ আছে।
উদ্ভূত এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে নগদকে ব্যবসায়িকভাবে আঘাত করতে একটি পক্ষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানান রকম অপপ্রচার চালানোর চেষ্টা করছে। এতে গ্রাহকের বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
নগদ দৃঢ়ভাবে বলছে, নগদ অ্যাপ কোনো গ্রাহকের মোবাইল ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ করে না।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন। কোনো কোনো গ্রাহক এমন বার্তা দেখে বিভ্রান্তও হয়েছেন।
বিষয়টি অবগত হয়ে নগদের টেকনিক্যাল টিম ইতিমধ্যে গুগলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং সমাধানের বিষয়ে উভয় পক্ষ দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ গ্রাহকদের আশ্বস্ত করছে যে, নগদ অ্যাপ সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ এবং সব প্রয়োজনীয় মানদণ্ডের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ আছে।
উদ্ভূত এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে নগদকে ব্যবসায়িকভাবে আঘাত করতে একটি পক্ষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানান রকম অপপ্রচার চালানোর চেষ্টা করছে। এতে গ্রাহকের বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
নগদ দৃঢ়ভাবে বলছে, নগদ অ্যাপ কোনো গ্রাহকের মোবাইল ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ করে না।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা...
১৪ ঘণ্টা আগে
এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। যা এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
দেশে সাধারণত রোজার মাস তিনেক আগে থেকেই দাম বাড়তে থাকে চিনির। প্রতিবছর পবিত্র রমজান মাস যত ঘনিয়ে আসে, চিনির বাজারে অস্থিরতা ততই বাড়ে। সে হিসেবে এবার কিছুটা ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে বাজারে।
রোজার তিন মাসের কিছু বেশি বাকি রয়েছে। এর মধ্যে সম্প্রতি ধারাবাহিকভাবে কমছে চিনির দাম। সর্বশেষ গত এক সপ্তাহে দাম কমেছে কেজিপ্রতি ১০ টাকা। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ তিন বছর পর পণ্যটির দাম ১০০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। বাজারে এখন খোলা সাদা চিনি মিলছে ৯৫ টাকা কেজি। প্যাকেট চিনি পাওয়া যাচ্ছে ন্যূনতম ১০০ টাকা কেজিতেও।
দেশে চিনির দাম বাড়া শুরু হয় করোনা মহামারিতে ২০২০ সালের দিকে আমদানি রপ্তানি ব্যাহত হলে। এরপর ডলার সংকট ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবসহ নানা কারণে বাজার চড়া ছিল। ২০২২ সালের অক্টোবরে মাঝামাঝিতে চিনির কেজি ১০০ টাকা ছাড়ায়। সরকারের নানা চেষ্টায়ও দামের ঘোড়া নিয়ন্ত্রণে আসেনি। দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল ২০২৩ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে খুচরায় ১৪৫ টাকা কেজি। দীর্ঘদিন এই দামেই বিক্রি হয়। এর পর থেকে ১২৫-১৩৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে দাম ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছর এই সময় চিনির দাম ছিল ১৩৫ টাকা কেজি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক, ডলারের সংকট দূর হয়েছে। আমদানির জন্য এলসি (ঋণপত্র) খোলায় শতভাগ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা নেই। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে চিনির দাম গত এক বছরে প্রায় ১৫ শতাংশ কমেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরপুল, সেগুনবাগিচা, মালিবাগ, মুগদাপাড়াসহ বিভিন্ন বাজারে খুচরায় খোলা চিনি বিক্রি হয়েছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ১০০-১০৫ টাকা কেজি। প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০০-১১০ টাকা কেজি।
হাতিরপুল বাজারের আমির জেনারেল স্টোরের মালিক মো. আমির বলেন, ‘আগামী কয়েক দিনের মধ্যে প্যাকেটজাত চিনি ১০০ টাকা কেজি করে বিক্রি করতে পারব আমরা। আর খোলাটা ৯০ টাকায় হবে। কারণ পাইকারি বাজার ও কোম্পানির রেট কমেছে। আজকে কোম্পানিগুলো আমাকে আগের তুলনায় ১০ টাকা কমে চিনি দিয়েছে। তবে এখনো যাঁদের কাছে আগের কেনা চিনি রয়েছে, তাঁরা আগের দামেই বিক্রি করছেন।’
চিনির সঙ্গে কমেছে মোটা দানার ডালের দাম। প্রতি কেজিতে তা ৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ৯৫-১০৫ টাকা কেজি। তবে ছোট দানার আমদানি করা ডালের দাম আগের মতোই কিছুটা বেশি ১৫৫-১৬০ টাকা কেজি।
দেশি পেঁয়াজের দাম এখনো কমেনি। গতকাল রাজধানীর বাজারগুলোতে বিক্রি হয়েছে ১২০-১২৫ টাকা কেজি করে। গত সপ্তাহে এই দামেই বিক্রি হয়েছিল। কয়েক দিন আগে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দ্রুত দাম না কমলে আমদানি খুলে দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন। কিন্তু তার কোনো প্রভাব বাজারে নেই।
গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পাইকারিতে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০৮-১১০ টাকা কেজি।
জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের পাইকারি বিক্রেতা সৈয়দ পরান বললেন, ‘বছরের এই সময়টাতে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশিই থাকে। কারণ এ সময় কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ থাকে কম। এই সুযোগটা নেয় যাদের কাছে মজুত আছে, তারা। এখন যেদিন পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো থাকে, সেদিন হয়তো দু-তিন টাকা কমে। আর সরবরাহ কম হলে কিছুটা বাড়ে।’
এ অবস্থায় সরকার কিছুটা বাধ্য হয়েই পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে গতকাল জানালেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সপ্তাহ অপেক্ষা করার কথা বলেছিলাম। সপ্তাহ শেষ হয়েছে, কিন্তু দাম কমেনি। সে কারণেই আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কর্মদিবস ছাড়া আমদানির অনুমতি প্রদান করা যায় না। যে কারণে আমরা রবিবার থেকে আমদানির অনুমতি প্রদান করব।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, সরকার নানাভাবে চেষ্টা করার পরও বাজারে পেঁয়াজের দাম কমানো যায়নি। এর পেছনে রয়েছে একশ্রেণির ব্যবসায়ী। জানা গেছে, স্থলবন্দরগুলোর ওপারে ভারতীয় সীমান্তে প্রচুর পেঁয়াজ মজুত করা হয়েছে। এগুলো আমদানি করার অপেক্ষায় রয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীরা।
তবে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হলেও তা সীমিত পরিসরে দেওয়া হবে, যাতে মৌসুমি পেঁয়াজ ওঠার পর কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
শীতের আগাম সবজি ওঠা শুরু হলেও চলতি সপ্তাহে সবজির বাজারও চড়া। গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিপ্রতি ১০-২০ টাকা বেশি। কোনো কোনো সবজির দাম কেজিতে ৩০ টাকাও বেড়েছে। গতকাল খুচরায় টমেটো বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহ পর্যন্ত ১২০ টাকা কেজি ছিল। বেগুন, করলার দাম আবার ১০০ টাকায় উঠেছে, যা ছিল ৬০-৮০ টাকা। শিমের দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৯০-১০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, অথচ গত সপ্তাহ পর্যন্ত দাম ছিল ৬০-৮০ টাকা কেজি। কাঁচা মরিচের দামও কিছুটা বেড়ে ১৯০ টাকা হয়েছে। মুলা, ঢ্যাঁড়স, শসাসহ কিছু সবজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি করে।

বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
দেশে সাধারণত রোজার মাস তিনেক আগে থেকেই দাম বাড়তে থাকে চিনির। প্রতিবছর পবিত্র রমজান মাস যত ঘনিয়ে আসে, চিনির বাজারে অস্থিরতা ততই বাড়ে। সে হিসেবে এবার কিছুটা ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে বাজারে।
রোজার তিন মাসের কিছু বেশি বাকি রয়েছে। এর মধ্যে সম্প্রতি ধারাবাহিকভাবে কমছে চিনির দাম। সর্বশেষ গত এক সপ্তাহে দাম কমেছে কেজিপ্রতি ১০ টাকা। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ তিন বছর পর পণ্যটির দাম ১০০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। বাজারে এখন খোলা সাদা চিনি মিলছে ৯৫ টাকা কেজি। প্যাকেট চিনি পাওয়া যাচ্ছে ন্যূনতম ১০০ টাকা কেজিতেও।
দেশে চিনির দাম বাড়া শুরু হয় করোনা মহামারিতে ২০২০ সালের দিকে আমদানি রপ্তানি ব্যাহত হলে। এরপর ডলার সংকট ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবসহ নানা কারণে বাজার চড়া ছিল। ২০২২ সালের অক্টোবরে মাঝামাঝিতে চিনির কেজি ১০০ টাকা ছাড়ায়। সরকারের নানা চেষ্টায়ও দামের ঘোড়া নিয়ন্ত্রণে আসেনি। দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল ২০২৩ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে খুচরায় ১৪৫ টাকা কেজি। দীর্ঘদিন এই দামেই বিক্রি হয়। এর পর থেকে ১২৫-১৩৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে দাম ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছর এই সময় চিনির দাম ছিল ১৩৫ টাকা কেজি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক, ডলারের সংকট দূর হয়েছে। আমদানির জন্য এলসি (ঋণপত্র) খোলায় শতভাগ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা নেই। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে চিনির দাম গত এক বছরে প্রায় ১৫ শতাংশ কমেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরপুল, সেগুনবাগিচা, মালিবাগ, মুগদাপাড়াসহ বিভিন্ন বাজারে খুচরায় খোলা চিনি বিক্রি হয়েছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ১০০-১০৫ টাকা কেজি। প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০০-১১০ টাকা কেজি।
হাতিরপুল বাজারের আমির জেনারেল স্টোরের মালিক মো. আমির বলেন, ‘আগামী কয়েক দিনের মধ্যে প্যাকেটজাত চিনি ১০০ টাকা কেজি করে বিক্রি করতে পারব আমরা। আর খোলাটা ৯০ টাকায় হবে। কারণ পাইকারি বাজার ও কোম্পানির রেট কমেছে। আজকে কোম্পানিগুলো আমাকে আগের তুলনায় ১০ টাকা কমে চিনি দিয়েছে। তবে এখনো যাঁদের কাছে আগের কেনা চিনি রয়েছে, তাঁরা আগের দামেই বিক্রি করছেন।’
চিনির সঙ্গে কমেছে মোটা দানার ডালের দাম। প্রতি কেজিতে তা ৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৯০-১০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ৯৫-১০৫ টাকা কেজি। তবে ছোট দানার আমদানি করা ডালের দাম আগের মতোই কিছুটা বেশি ১৫৫-১৬০ টাকা কেজি।
দেশি পেঁয়াজের দাম এখনো কমেনি। গতকাল রাজধানীর বাজারগুলোতে বিক্রি হয়েছে ১২০-১২৫ টাকা কেজি করে। গত সপ্তাহে এই দামেই বিক্রি হয়েছিল। কয়েক দিন আগে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দ্রুত দাম না কমলে আমদানি খুলে দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন। কিন্তু তার কোনো প্রভাব বাজারে নেই।
গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পাইকারিতে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০৮-১১০ টাকা কেজি।
জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের পাইকারি বিক্রেতা সৈয়দ পরান বললেন, ‘বছরের এই সময়টাতে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশিই থাকে। কারণ এ সময় কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ থাকে কম। এই সুযোগটা নেয় যাদের কাছে মজুত আছে, তারা। এখন যেদিন পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো থাকে, সেদিন হয়তো দু-তিন টাকা কমে। আর সরবরাহ কম হলে কিছুটা বাড়ে।’
এ অবস্থায় সরকার কিছুটা বাধ্য হয়েই পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে গতকাল জানালেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সপ্তাহ অপেক্ষা করার কথা বলেছিলাম। সপ্তাহ শেষ হয়েছে, কিন্তু দাম কমেনি। সে কারণেই আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কর্মদিবস ছাড়া আমদানির অনুমতি প্রদান করা যায় না। যে কারণে আমরা রবিবার থেকে আমদানির অনুমতি প্রদান করব।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, সরকার নানাভাবে চেষ্টা করার পরও বাজারে পেঁয়াজের দাম কমানো যায়নি। এর পেছনে রয়েছে একশ্রেণির ব্যবসায়ী। জানা গেছে, স্থলবন্দরগুলোর ওপারে ভারতীয় সীমান্তে প্রচুর পেঁয়াজ মজুত করা হয়েছে। এগুলো আমদানি করার অপেক্ষায় রয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীরা।
তবে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হলেও তা সীমিত পরিসরে দেওয়া হবে, যাতে মৌসুমি পেঁয়াজ ওঠার পর কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
শীতের আগাম সবজি ওঠা শুরু হলেও চলতি সপ্তাহে সবজির বাজারও চড়া। গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিপ্রতি ১০-২০ টাকা বেশি। কোনো কোনো সবজির দাম কেজিতে ৩০ টাকাও বেড়েছে। গতকাল খুচরায় টমেটো বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহ পর্যন্ত ১২০ টাকা কেজি ছিল। বেগুন, করলার দাম আবার ১০০ টাকায় উঠেছে, যা ছিল ৬০-৮০ টাকা। শিমের দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৯০-১০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, অথচ গত সপ্তাহ পর্যন্ত দাম ছিল ৬০-৮০ টাকা কেজি। কাঁচা মরিচের দামও কিছুটা বেড়ে ১৯০ টাকা হয়েছে। মুলা, ঢ্যাঁড়স, শসাসহ কিছু সবজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি করে।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা...
১৪ ঘণ্টা আগে
এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। যা এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
৬ ঘণ্টা আগে
পূর্বঘোষণা অনুসারে সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে...
১ দিন আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো ব্যাংকগুলোর নগদ প্রবাহ সচল রাখা ও একীভূতকরণ প্রক্রিয়াকে নির্বিঘ্ন করা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রিফাইন্যান্স, প্রি-ফাইন্যান্স ও বিশেষ আবর্তিত ফান্ডের আওতায় প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করেছিল পাঁচ ব্যাংক, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তহবিল থেকেই নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ছিল বিশেষ অর্থায়ন প্রকল্পের আওতায়। বর্তমানে এসব ঋণের অর্থ আদায় শুরু হয়েছে এবং নিয়ম অনুযায়ী এই আদায়ের অংশ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকে। তবে ব্যাংকগুলোর নগদ ঘাটতি ও চলতি হিসাবের চাপ বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক এই কর্তনপ্রক্রিয়া আপাতত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বর্তমানে একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলো হলো এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। একীভূত করার উদ্দেশ্যে ইতিমধ্যে ৫ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের পরিচালনা পর্ষদ বিলুপ্ত করে প্রশাসক নিয়োগ দেয় এবং ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ নামে একটি নতুন ব্যাংক গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, এই ব্যাংকগুলোর অবস্থা এতটাই নাজুক যে এখন রিফাইন্যান্স বা প্রি-ফাইন্যান্সের টাকা কেটে রাখলে তারা দৈনন্দিন লেনদেনও পরিচালনা করতে পারবে না। তাই প্রশাসকদের সুপারিশে গভর্নর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তহবিল কর্তন আপাতত বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এসব ব্যাংকের সম্মিলিত ঋণ পোর্টফোলিও প্রায় ১ লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা, যার বিপরীতে আমানত রয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা বা ৭৬ শতাংশই খেলাপি ঋণ। ইউনিয়ন ব্যাংকে খেলাপির হার ৯৮ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটিতে ৯৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামীতে ৯৫ শতাংশ, সোশ্যাল ইসলামীতে ৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং এক্সিম ব্যাংকে ৪৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যাংকগুলোর তারল্য ঘাটতি সাময়িকভাবে কিছুটা প্রশমিত হবে। তবে প্রশাসকদের ওপর এখন সবচেয়ে বড় দায়িত্ব একীভূত ব্যাংকের আর্থিক কাঠামোকে টেকসই করার জন্য সম্পদ ও দায়ের সঠিক হিসাব প্রস্তুত করা।
সরকার ইতিমধ্যে নতুন সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকার প্রাথমিক মূলধন কাঠামো অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকা সরাসরি সরকারি অর্থায়নে এবং বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ শেয়ার দেওয়া হবে আমানতকারীদের। পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই ব্যাংক চালু হলে এটি দেশের বৃহত্তম ইসলামী ব্যাংক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা। সেই লক্ষ্যে গভর্নর সরাসরি একীভূতকরণের সব ধাপ নজরদারি করছেন।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক সংস্কার কমিটির সদস্য ড. জাহিদ হোসেন বলেন, এ পাঁচ ব্যাংকের অনেক আমানতকারী এখনো জমা অর্থ তুলতে পারছেন না। বাংলাদেশ ব্যাংক সম্ভবত মনে করছে, প্রি-ফাইন্যান্স ও রিফাইন্যান্স তহবিলের আদায়কৃত টাকা কর্তন বন্ধ করলে ব্যাংকগুলোর হাতে নগদ প্রবাহ বাড়বে। এতে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া সহজ হবে এবং ধীরে ধীরে আস্থাও ফিরবে। একই সঙ্গে প্রশাসকদের একীভূতকরণ-সংক্রান্ত আর্থিক বিশ্লেষণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করার সুযোগও তৈরি হবে।

একীভূত প্রক্রিয়াধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের তীব্র তারল্যসংকট মোকাবিলায় বিশেষ ছাড়মূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নির্দেশে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে প্রি-ফাইন্যান্স, রিফাইন্যান্স বা অন্যান্য বিশেষ অর্থায়ন তহবিলের আদায়কৃত অর্থ কেটে রাখার নিয়ম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো ব্যাংকগুলোর নগদ প্রবাহ সচল রাখা ও একীভূতকরণ প্রক্রিয়াকে নির্বিঘ্ন করা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রিফাইন্যান্স, প্রি-ফাইন্যান্স ও বিশেষ আবর্তিত ফান্ডের আওতায় প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা বিতরণ করেছিল পাঁচ ব্যাংক, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তহবিল থেকেই নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ছিল বিশেষ অর্থায়ন প্রকল্পের আওতায়। বর্তমানে এসব ঋণের অর্থ আদায় শুরু হয়েছে এবং নিয়ম অনুযায়ী এই আদায়ের অংশ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকে। তবে ব্যাংকগুলোর নগদ ঘাটতি ও চলতি হিসাবের চাপ বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক এই কর্তনপ্রক্রিয়া আপাতত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বর্তমানে একীভূত হওয়া ব্যাংকগুলো হলো এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। একীভূত করার উদ্দেশ্যে ইতিমধ্যে ৫ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের পরিচালনা পর্ষদ বিলুপ্ত করে প্রশাসক নিয়োগ দেয় এবং ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ নামে একটি নতুন ব্যাংক গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, এই ব্যাংকগুলোর অবস্থা এতটাই নাজুক যে এখন রিফাইন্যান্স বা প্রি-ফাইন্যান্সের টাকা কেটে রাখলে তারা দৈনন্দিন লেনদেনও পরিচালনা করতে পারবে না। তাই প্রশাসকদের সুপারিশে গভর্নর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তহবিল কর্তন আপাতত বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এসব ব্যাংকের সম্মিলিত ঋণ পোর্টফোলিও প্রায় ১ লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা, যার বিপরীতে আমানত রয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা বা ৭৬ শতাংশই খেলাপি ঋণ। ইউনিয়ন ব্যাংকে খেলাপির হার ৯৮ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটিতে ৯৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামীতে ৯৫ শতাংশ, সোশ্যাল ইসলামীতে ৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং এক্সিম ব্যাংকে ৪৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যাংকগুলোর তারল্য ঘাটতি সাময়িকভাবে কিছুটা প্রশমিত হবে। তবে প্রশাসকদের ওপর এখন সবচেয়ে বড় দায়িত্ব একীভূত ব্যাংকের আর্থিক কাঠামোকে টেকসই করার জন্য সম্পদ ও দায়ের সঠিক হিসাব প্রস্তুত করা।
সরকার ইতিমধ্যে নতুন সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকার প্রাথমিক মূলধন কাঠামো অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকা সরাসরি সরকারি অর্থায়নে এবং বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ শেয়ার দেওয়া হবে আমানতকারীদের। পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই ব্যাংক চালু হলে এটি দেশের বৃহত্তম ইসলামী ব্যাংক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনা। সেই লক্ষ্যে গভর্নর সরাসরি একীভূতকরণের সব ধাপ নজরদারি করছেন।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংক সংস্কার কমিটির সদস্য ড. জাহিদ হোসেন বলেন, এ পাঁচ ব্যাংকের অনেক আমানতকারী এখনো জমা অর্থ তুলতে পারছেন না। বাংলাদেশ ব্যাংক সম্ভবত মনে করছে, প্রি-ফাইন্যান্স ও রিফাইন্যান্স তহবিলের আদায়কৃত টাকা কর্তন বন্ধ করলে ব্যাংকগুলোর হাতে নগদ প্রবাহ বাড়বে। এতে গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া সহজ হবে এবং ধীরে ধীরে আস্থাও ফিরবে। একই সঙ্গে প্রশাসকদের একীভূতকরণ-সংক্রান্ত আর্থিক বিশ্লেষণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করার সুযোগও তৈরি হবে।

ঢাকায় আগারগাঁও ডাক ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আয়োজনে এবং এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের সহযোগিতায় ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৬৪ জেলার নাগরিক সেবা, ডিজিটাল সেন্টার ও ই-পোস্ট সেন্টারের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক দিনব্যাপী কর্মশালা...
১৪ ঘণ্টা আগে
এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড (ইয়ুথ) শীর্ষক পুরস্কার জিতেছেন দ্য ডেইলি স্টারের বিক্রয় ও বিপণন প্রধান এবং তরুণদের আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি ইমরান কাদির। যা এশিয়ার ‘টপ আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ুথ মার্কেটার অব দ্য ইয়ার, ২০২৫’ নামে স্বীকৃত।
৬ ঘণ্টা আগে
পূর্বঘোষণা অনুসারে সেবার মানোন্নয়নের জন্য নগদ অ্যাপের সিকিউরিটি সিস্টেম আপডেট করার সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কিছু ব্যবহারকারী গুগলের একটি প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তার সম্মুখীন হয়েছেন। গুগলের নিজস্ব সিকিউরিটি পলিসি আপডেটের কারণে গ্রাহকেরা এই সতর্কবার্তা পেয়ে থাকতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজারের অন্যতম জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য চিনির কেজি তিন বছর পর ১০০ টাকার নিচে নামল। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আমদানির শর্ত শিথিল হওয়া ও বিশ্ববাজারে দাম কমা এর কারণ। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে দাম আরেকটু কমতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে