সিলেট প্রতিনিধি
কয়েক দিন ধরে প্রায় প্রতি রাতে সিলেটে আঘাত হানে কালবৈশাখী। এতে লন্ডভন্ড হয় মানুষের ঘরবাড়ি, ভেঙে পড়ে গাছপালা। এ ছাড়ও বিধ্বস্ত হয় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। গতকাল রাতে এভাবেই প্রচণ্ড বেগে সিলেটে আঘাত হানে কালবৈশাখী। এতে মানুষের ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি প্রাণহানি ঘটে একজনের।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে সিলেট-সুনামগঞ্জ বাইপাস সড়কে কালবৈশাখীতে গাছের নিচে চাপা পড়ে এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্সের একটি টিম গাছ সরিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। তবে নিহত ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস সিলেটের সিনিয়র স্টেশন অফিসার বেলাল হোসেন বলেন, কালবৈশাখীতে গাছ ভেঙে ওই পথচারীর ওপর পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
স্টেশন অফিসার বলেন, রাতে সিলেটের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখীতে বিভিন্ন স্থানে গাছ ভেঙে পড়ে। সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে সিলেট সদর উপজেলার তেমুখী বাইপাস এলাকায় গাছ ভেঙে পড়ে। এতে সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে গাছ সরাতে গিয়ে চাপা পড়া অবস্থায় ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
খবর পেয়ে মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে এসএমপির জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, কালবৈশাখীতে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে ওই পথচারী ঝড়ের কবলে পড়েন। তাঁর ওপর গাছ ভেঙে পড়লে ঘটনাস্থলে মারা যান।
ওসি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে গাছ সরানোর পর নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহটি ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে প্রায় প্রতি রাতে সিলেটে আঘাত হানে কালবৈশাখী। এতে লন্ডভন্ড হয় মানুষের ঘরবাড়ি, ভেঙে পড়ে গাছপালা। এ ছাড়ও বিধ্বস্ত হয় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। গতকাল রাতে এভাবেই প্রচণ্ড বেগে সিলেটে আঘাত হানে কালবৈশাখী। এতে মানুষের ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি প্রাণহানি ঘটে একজনের।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে সিলেট-সুনামগঞ্জ বাইপাস সড়কে কালবৈশাখীতে গাছের নিচে চাপা পড়ে এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্সের একটি টিম গাছ সরিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। তবে নিহত ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস সিলেটের সিনিয়র স্টেশন অফিসার বেলাল হোসেন বলেন, কালবৈশাখীতে গাছ ভেঙে ওই পথচারীর ওপর পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
স্টেশন অফিসার বলেন, রাতে সিলেটের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখীতে বিভিন্ন স্থানে গাছ ভেঙে পড়ে। সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে সিলেট সদর উপজেলার তেমুখী বাইপাস এলাকায় গাছ ভেঙে পড়ে। এতে সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে গাছ সরাতে গিয়ে চাপা পড়া অবস্থায় ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
খবর পেয়ে মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে এসএমপির জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, কালবৈশাখীতে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে ওই পথচারী ঝড়ের কবলে পড়েন। তাঁর ওপর গাছ ভেঙে পড়লে ঘটনাস্থলে মারা যান।
ওসি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে গাছ সরানোর পর নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহটি ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে