Ajker Patrika

অপহরণ করে মুক্তিপণ নিয়েও শিশুকে হত্যা, আসামির মৃত্যুদণ্ড

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে শিশু তাওহীদ ইসলামকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের পরও হত্যা করেন মো. মকবুল হোসেন। তাঁকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন আদালত।আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মকবুল ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ মডেল থানার লাখিরচর এলাকার বাসিন্দা। দণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অপর এক ধারায় আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। আসামির স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে জরিমানার টাকা আদায় করে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত ভিকটিম পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এরশাদ আলম জর্জ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। পরে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ট্রাইব্যুনাল রায়ে বলেছেন, আসামিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। তবে তার আগে হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ইচ্ছে করলে সাত দিনের মধ্যে আপিল করতে পারবেন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার আব্দুল্লাহপুর এলাকার রসুলপুর জামিয়া ইসলামিয়া (মাদ্রাসা) ও এতিমখানায় নাজেরা বিভাগে পড়াশোনা করত ১০ বছর বয়সী মো. তাওহীদ ইসলাম। গত বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টায় মাদ্রাসার উদ্দেশে বের হয়ে মামার দোকানে যায়। মামাকে না পেয়ে একাই আবার বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয় শিশুটি। পথিমধ্যে মকবুল হোসেন তাকে অপহরণ করে পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করেন। পরের দিন সকাল সাড়ে ১০টায় আসামির পছন্দমতো জায়গায় মুক্তিপণ রেখে আসেন ভুক্তভোগীর মামা। টাকা পেয়েও মকবুল শিশুটিকে ফেরত দেয়নি। পরে পরিবার অভিযোগ দিলে র‍্যাব অভিযান চালিয়ে মকবুলকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর দেওয়া তথ্যে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের একটি ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় শিশুটির মা তাসলিমা আক্তার বেগম দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট থানার এসআই এ কে এম সাইদুজ্জামান গত বছরের ৩১ জুলাই মকবুলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলার বিচার চলাকালে ১৮ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

প্রতিবেশী গৃহবধূকে প্রেমিকের সঙ্গে দেখে ফেলায় খুন হয় শিশু আনাস: পুলিশ

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি  
আনাস খান। ছবি: সংগৃহীত
আনাস খান। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আলোচিত শিশু আনাস খান (৪) হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটনের দাবি করেছে পুলিশ। পুলিশ বলছে, আনাসের প্রতিবেশী গৃহবধূকে তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলে আনাস। এ জন্য তাকে গলা টিপে ও কাঁচি দিয়ে নৃশংসভাবে আঘাত করে মেরে লাশ বিলে ফেলে দেন ওই প্রেমিক। পরে আনাসের পরিবারের সঙ্গে লাশ খোঁজাখুঁজিতেও অংশ নেন ওই প্রেমিক। প্রতিবেশী নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়েন্দা) আমিনুল ইসলাম এসব কথা জানান। এ ঘটনায় ওই নারী ও তাঁর প্রেমিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আনাস উপজেলার রাজাবাড়ী ইউনিয়নের চিনাশুকানিয়া মধ্যপাড়া (নতুন বাজার) গ্রামের সৌদিপ্রবাসী আল আমিন খান ও লিজা আক্তার দম্পতির দ্বিতীয় ছেলে। সে স্থানীয় একটি কিন্ডারগার্টেনে শিশু শ্রেণিতে পড়ত।

আনাস হত্যায় গ্রেপ্তার প্রতিবেশী নারী শাহিনূর বেগম ওরফে হাসিনা (৩০) চিনাশুকানিয়া (মধ্যপাড়া) গ্রামের নজরুল মোল্লার স্ত্রী। গ্রেপ্তার প্রেমিক মোমেন খাঁ উপজেলার রাজাবাড়ী ইউনিয়নের চিনাশুকানিয়া মধ্যপাড়া (নতুন বাজার) গ্রামের মোতালেব খাঁর ছেলে।

অভিযুক্ত নারীকে নিয়ে লাশ উদ্ধার করতে আসে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
অভিযুক্ত নারীকে নিয়ে লাশ উদ্ধার করতে আসে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

আনাসের বাবা আল আমিন বলেন, ‘আমার ছেলে নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়ে সৌদি আরব থেকে দেশে চলে আসি। খুনি মোমেন খাঁ আমাদের সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে আমার ছেলেকে খোঁজাখুঁজি করেছে। সে যে আমার মানিককে খুন করেছে, এটা তো বুঝতে পারিনি। কী বিচার চাইব। কোন বিচার হলে আমার মানিক শান্তি পাবে, আল্লাহ যেন তা-ই করেন।’

গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়েন্দা) আমিনুল ইসলাম জানান, গত শুক্রবার সকালে আনাস তার বাইসাইকেল নিয়ে প্রতিবেশী নজরুল মোল্লার ছেলে আবদুল্লাহর (৫) সঙ্গে খেলতে তার বাড়িতে যায়। কিছুক্ষণ পর আনাসের দাদি তাকে খোঁজার জন্য নজরুল মোল্লার বাড়িতে যান। তখন নজরুল মোল্লার স্ত্রী হাসিনা তাঁকে জানান, আনাস তাঁদের বাড়িতে সাইকেলটি রেখে কোথায় যেন চলে গেছে। শিশু নিখোঁজের ঘটনায় তার দাদা শ্রীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আনাসকে উদ্ধারে গাজীপুর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ ছায়া তদন্ত শুরু করে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে হাসিনা ও তাঁর স্বামী নজরুল মোল্লাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হাসিনা স্বীকার করেন, পাশের বাড়ির মোতালেব খাঁর ছেলে মোমেনের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। ঘটনার দিন শুক্রবার সকালে স্বামী বের হয়ে গেলে প্রেমিককে ঘরে নিয়ে আসেন হাসিনা। আনাস তাঁর বাড়িতে এসে খেলার সাথি আবদুল্লাহকে খুঁজতে খুঁজতে ঘরে ঢুকে পড়ে। সেখানে হাসিনা ও তাঁর প্রেমিক মোমেনকে একসঙ্গে দেখে ফেলে সে। নিজেদের অপকর্ম লুকাতে মোমেন আনাসের গলা টিপে ধরেন এবং কাঁচি দিয়ে তাকে নৃশংসভাবে আঘাত করে হত্যা করেন। পরে সুযোগ বুঝে মোমেন আনাসের লাশ বাড়ির উত্তর পাশের বাঙ্গালপাড়া বিলে ফেলে আসেন। অন্যদিকে হাসিনা আনাসের সাইকেলটি আনাসের বাড়ির কাছে রাস্তায় রেখে আসেন এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কাঁচিটি ধুয়ে রান্নাঘরের চালে গুঁজে রাখেন। পরে হাসিনার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গত সোমবার দুপুরে বিল থেকে আনাসের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নিখোঁজের ৬৬ ঘণ্টা পর রূপসা থেকে মিঠুর লাশ উদ্ধার

খুলনা প্রতিনিধি
আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১৮: ১৪
মহিদুল হক মিঠু। ছবি: সংগৃহীত
মহিদুল হক মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

খুলনার রূপসা ঘাটে ট্রলার থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ মহিদুল হক মিঠুর (৪০) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) বেলা সোয়া ৩টার দিকে রূপসা রেলব্রিজ-সংলগ্ন ওরিয়েন্ট পাওয়ার প্ল্যান্টের (জাবুসা) সামনে নদীর চর থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়।

রূপসার নৌ পুলিশের পরিদর্শক আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে লাশ উদ্ধার করি। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে ৯ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে পূর্ব রূপসা ঘাটে যাত্রীবাহী ট্রলার থেকে পড়ে নিখোঁজ হন মিঠুন। ওই দিন রাতে তিনি পেশাগত কাজ শেষে রূপসার তালিমপুর গ্রামে বাড়ি ফিরছিলেন। তিনি খুলনা মহানগরীর সন্ধানী ক্লিনিকের অ্যাডমিন অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন।

নিহত মিঠু রূপসা উপজেলার তালিমপুর গ্রামের মাহমুদুল ইসলামের ছেলে।

সূত্র জানা গেছে, গত রোববার রাতে অফিস করে বাসায় ফিরছিলেন মহিদুল হক মিঠু। রূপসা ঘাটের একটি ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী ছিল। রাত ১১টার দিকে পশ্চিম প্রান্ত থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রলারটি পূর্ব প্রান্তে ভেড়ানোর সময় ট্রলার মাঝি খুব স্পিডে চালিয়ে এসে আকস্মিক মোড় নেয়। এতে ঝোঁক সামলাতে না পেরে কয়েকজন যাত্রী পানিতে পড়ে যায়। তাঁদের অনেকে নদী থেকে উঠতে পারলেও মিঠু তলিয়ে যান। খবর পেয়ে পূর্ব রূপসা বাসস্ট্যান্ড ফাঁড়ি পুলিশ, নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী দুই দিন তল্লাশি অভিযান চালিয়ে কোনো সন্ধান পায়নি। আজ দুপুরে লাশ উদ্ধার হলো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শাহজালাল বিমানবন্দরের প্রবেশপথে ককটেল বিস্ফোরণ, আনসার সদস্য আহত

উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি
আহত আনসার সদস্য মোহাম্মদ মুজাহিদ ।  ছবি: সংগৃহীত
আহত আনসার সদস্য মোহাম্মদ মুজাহিদ । ছবি: সংগৃহীত

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবেশপথে ককটেল বিস্ফোরণে আনসার সদস্য আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিমানবন্দর গোলচত্তরসংলগ্ন মূল গেটে এ ঘটনা ঘটে।

আহত আনসার সদস্য মোহাম্মদ মুজাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এখানে দাঁড়িয়ে গাড়ি তাড়াচ্ছিলাম। হঠাৎ একটা ককটেল পায়ের পাশে ঠাস করে ব্লাস্ট হয়েছে। আমার হাত পা স্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি ডান পায়ে কোনো জোর পাচ্ছি না।’

প্রতক্ষদর্শীরা জানান, বিআরটি উড়াল সেতুর উপর থেকে একটি ককটেল ছোড়া হয়। সেটি মূল গেটে কর্তব্যরত আনসার সদস্যদের ছাউনির ঠিক সামনেই ফুটেছে।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসারের এপিসি চন্দ্র শেখর মন্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিমানবন্দরের প্রবেশ গেটে আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম। হটাৎ করেই বিকট শব্দে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। আমাদের একজন আহত হন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঠাকুরগাঁওয়ে আ.লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

নাশকতার অভিযোগে হওয়া মামলায় ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাঁদের নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আজ বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ঘটনাটি নিশ্চিত করেন হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাকারিয়া মণ্ডল। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো ও নাশকতার আশঙ্কায় অভিযান চালিয়ে ওই তিন নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ওসি আরও বলেন, ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে পুলিশ বাড়তি সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নাশকতার সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কেউ যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে, সে জন্য পুলিশ সার্বক্ষণিক তৎপর রয়েছে।

গ্রেপ্তার নেতারা হলেন হরিপুর উপজেলার ভাতুরিয়া গ্রামের জমির মণ্ডলের ছেলে ও ভাতুরিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম মণ্ডল (৫০), বেলুয়া গ্রামের আলীম উদ্দিনের ছেলে ও আমগাঁও ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের (৫৫) এবং একই গ্রাম (বেলুয়া) ও একই ইউনিয়নের মৃত সলেমানের ছেলে এবং ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবর রহমান (৫০)।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত